পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজারের মহেশখালীতে পুলিশ-সন্ত্রাসী বন্দুকযুদ্ধে জাগির হোসেনের ছেলে হেলাল (৩৫) নামের এক ডাকাত নিহত হয়েছে। সে মাতারবাড়ীর ইউনিয়নের হংস মিয়াজী পাড়ার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় হত্যা, অস্ত্র, ডাকাতিসহ ১৪টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে ওয়ারেটভুক্ত আসামি ধরতে মাতারবাড়ীর সাইরার ডেইল নামক স্থানে পুলিশ অভিযান পরিচালানা করে এ সময় হেলাল ডাকাত পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে এতে কনস্টেবল টুটুল আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ টিম ১টি পাইপ গানসহ ৭ রাউন্ড গুলি নিয়ে হেলালকে আটক করে মহেশখালী থানায় নিয়ে আসার পথে রাত সাড়ে ১২টার সময় শাপলাপুরের দীনেশপুরস্থ ঢালার ব্রিজের কাছে পৌঁছলে হেলাল ডাকাতের সদস্যরা হেলালকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতারী গুলি করে। তখন পুলিশ ও আত্মরক্ষার্থে পাল্টাগুলি বর্ষণ করে।
উক্ত ঘটনার সংবাদ পেয়ে মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রভাষ চন্দ্র ধর, পরিদর্শক (তদন্ত) একেএম সফিকুল আলম চৌধুরীসহ আরো পুলিশ টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশ ও ডাকাতদের মধ্যে আধাঘন্টা ব্যাপী গোলাগুলি হয়। এসময় হেলাল ডাকাত পালিয়ে যাওয়ার সময় তার সহযোগী ডাকাতদের গুলিতে সে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাহাড়ের মধ্যে লুঠিয়ে পড়েন। ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হেলালকে উদ্ধারকালে পাহাড়ের বিভিন্ন স্থান থেকে ১টি একনলা বন্দুক, ৯রাউন্ড তাজা কার্তুজ ১১(এগার)টি গুলির খোসা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রভাষ ধর জানান, নিহত হেলাল ডাকাতের বিরুদ্ধে থানায় বিভিন্ন ধারায় ১৪টি মামলা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।