পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাগড়াছড়ি জেলা সংবাদদাতা : খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার পশ্চিম বড়পিলাক এলাকায় আবু ইউসুফ (রানা) নামে ১১ বছর বয়সী এক শিশুকে পিটিয়ে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে প্রতিবেশীরা। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে শিশু রানার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তিন প্রতিবেশীকে আটক করা হয়েছে। গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান, হত্যার পর লাশ বাড়ির পার্শ্ববর্তী পাহাড়ের ঢালুতে শুকনো পাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। সেখান থেকেই লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে পেটানোর পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহত শিশুর পিতা সাজেদুর রহমান গুইমারা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পরিবারের অভিযোগ, সোমবার বিকেলে খেলা করার সময় প্রতিবেশী আবুল কাশেমের ছেলে হাফিজুর রহমান হৃদয়ের (১০) সাথে আবু ইউসুফ রানার মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। মারামারির এক পর্যায়ে হৃদয় হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। শিশু হৃদয় বিষয়টি তার পরিবারের সদস্যদের জানালে তারা সবাই মিলে রানাকে বেধড়ক মারধর করে এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে লাশটি বাড়ির পার্শ্ববর্তী পাহাড়ের ঢালুতে শুকনো পাতা দিয়ে ঢেকে রাখে।
রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ কাজী হুমায়ূন রশীদ জানান, এ ঘটনায় প্রতিবেশী শিশু হৃদয়ের মা হাজেরা বেগম, খালা ফাতেমা বেগম এবং খালু রমজান আলীকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া হৃদয়ের বাবা আবুল কাশেম ও মামা হযরত আলী পলাতক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।