পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে করা রিট আবেদনের রুলের শুনানি শুরু হয়েছে। গতকাল (মঙ্গলবার) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের সমন্বয়ে ডিভিশন বেঞ্চে এ বিষয়ে আড়াই ঘণ্টার মতো শুনানি শেষে তা বুধবার পর্যন্ত মুলতবি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন হাসান এম এস আজিম। পরে হাসান এম এস আজিম বলেন, আদালতে আমরা আড়াই ঘণ্টার মতো যুক্তি উপস্থাপন করেছি। যেখানে বিচারক নিয়োগে ভারতের আইন কমিশনের সুপারিশসহ ওই দেশের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছি। বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে ২০১০ সালের ৩০ মে আইনজীবী রাগিব রউফ চৌধুরী একটি রিট দায়ের করেন। এ রিটের শুনানি নিয়ে ২০১০ সালের ৬ জুন বিচারপতি মো. ইমান আলী ও বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগে বাছাই প্রক্রিয়ায় ‘স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা’ আনতে কেন সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা তৈরি করা হবে না, তা জানাতে রুল জারি করেন।
ওই সময় হাসান এম এস আজিম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে ব্যক্তি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা আনতে সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন তৈরির নির্দেশনা আবেদনে চাওয়া হয়েছে। যাতে ওই প্রক্রিয়ায় যোগ্যতাসম্পন্ন সকলে অংশ নিতে পারেন। পরে রিট মামলাটি শুনানির জন্য বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে ছিল। ওই বেঞ্চ সাতজন অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ দেন। তারা হলেন, ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি ও এ এফ হাসান আরিফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।