পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতা : কমার্স ব্যাংকের সোয়া এক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নীলফামারী-৪ আসনের জাতীয় পার্টি দলীয় সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির বিরোধীদলীয় হুইপ শওকত চৌধুরীসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
মামলার অন্য আসামীরা হলেন বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বংশাল শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক হাবিবুল গনি, একই ব্যাংকের চাকরিচ্যুত অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ফার্স্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার শিরিন নিজামী, প্রাক্তন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সফিকুল ইসলাম, সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট পানু রঞ্জন দাস, সাবেক ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ইখতেখার হোসেন, সাবেক অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার দেবাশীষ বাউল এবং সাবেক এক্সিকিউটিভ অফিসার ও বর্তমানে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার আসজাদুর রহমান।
এদের মধ্যে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বংশাল শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক হাবিবুল গনি, একই ব্যাংকের চাকুরিচ্যুত অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট পানু রঞ্জন দাস, সাবেক ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ইখতেখার হোসেন এবং সাবেক এক্সিকিউটিভ অফিসার ও বর্তমানে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার আসজাদুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকে এলসি খুলে প্রায় সোয়া ১ কোটি টাকা আতœসাতের অভিযোগ এনে দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা ও দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে ৯ মে ঢাকার বংশাল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নং-০৫, তারিখ-০৯/০৫/২০১৬।
মামলার বিবরনে জানা যায়, আসামীরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের বংশাল শাখা থেকে সংসদ সদস্য শওকত চৌধুরীর মালিকানাধীন মেসার্স উদয়ন অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের নামে দুটি এলসি খুলে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য বাবদ ব্যাংকের ৮২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৯৫ টাকা তোলেন। যা পরবর্তীতে সুদে আসলে ১ কোটি ১১ লাখ ৭৮ হাজার ৮৯১ টাকা হয়। তারা ২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে উত্তোলনকৃত এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়। দুদক দ-বিধি ৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য মামলা ও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন অন্য আসামীদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।