পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোরশেদ। তবে এ সময় আসামি পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
পরে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোরশেদ সাংবাদিকদের বলেন, কারাবন্দি আসামিরা জেল আপিল করেছেন। এর মধ্যে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ও বিভিন্ন মেয়াদে দন্ড পাওয়া আসামিরা রয়েছেন। তাদের জেল আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে অর্থদন্ড স্থগিত করেছেন আদালত। একই সঙ্গে বিচারিক আদালতের নথি তলব করেছেন। এখন মামলাটি শুনানির জন্য প্রস্তুত করা হবে।
নিয়ম মেনে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের ডেথ রেফারেন্স অনুমোদনের জন্য ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর ওই নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। রায়সহ প্রায় ৩৭ হাজার তিনশ ৮৫ পাতার নথি এসে পৌঁছায়। এর আগে ১০ অক্টোবর ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূরউদ্দিন মামলা দুইটিতে রায় ঘোষণা করেন। সে হিসেবে রায় ঘোষণার ৪৮ দিন পর নথি হাইকোর্টে পাঠানো হলো। মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদন্ড দেন নিম্ন আদালত। এছাড়া বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়। বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দেয়া হয় অপর ১১ আসামিকে। নিয়ম মেনে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের ডেথ রেফারেন্স অনুমোদনের জন্য ২৭ নভেম্বর ওই নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এদিকে রায়ের বিরুদ্ধে দন্ডপ্রাপ্তরা জেল আপিল করেন। এরই ধারাবাহিকতায় আলোচিত ওই মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি আসামিদের ৪৪টি জেল আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।