পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নবনিযুক্ত বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য মাঝখানে যানবাহনের সমস্যা ছিল। এ কারণে চালের দাম বেড়েছে। আমি ও খাদ্যমস্ত্রী গত বৃহস্পতিবার মিল মালিক, ধান ব্যবসায়ীসহ অন্যান্যদের সাথে বসেছিলাম। তারা কথা দিয়েছে সপ্তাহ খানেকের মধ্যে চালে দাম কমে আসবে। গত মাস শেষের পর এ মাসে কিন্তু চালের দাম বাড়েনি। এছাড়া মোটা চালের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। চিকন চালের দাম কিছুটা বেড়েছে।
আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ মোটা চাল খায়। এ কারণে আমাদের সব সময় টার্গেট থাকে মোটা চালের দাম স্থিতিশীল রাখা। সেটা আছে। তারপরও আমরা চালের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করছি। আশা করি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমাদের গুদামগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ধান-চাল মজুদ রয়েছে। গত বছর যা মজুদ ছিলো, এ বছর তার চেয়ে অনেক বেশি মজুদ আছে। ফলে চাল নিয়ে চিন্তার কারণ নেই।
তিনি গতকাল শুক্রবার দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। বাণিজ্য ঘাটতি প্রসঙ্গে বলেন মন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে বাণিজ্যে অনেক প্রোগ্রেস হয়েছে। এখন আমাদের চায়না ও ভারতের মার্কেট ধরার টার্গেট রয়েছে। এ দুটি দেশ আড়াইশ’ কোটি মানুষের দেশ। গার্মেন্টস সেক্টরে রপ্তানী বাণিজ্য ২০২১ সালের মধ্যে ৬০ বিলিয়ন ডলার টার্গেট করেছি। হোপফুলি যদি আমরা এ দু’দেশের বাজার ধরতে পারি তা হলে এক্সপোর্টে আমদের টার্গেট পুরণ হবে। পাশাপাশি ইন্দোনেশিয়া ২৫ কোটি মানুষের দেশ। সেখানে আমরা এক্সপোর্ট বাণিজ্য করার উদ্যোগ নিয়েছি। এটি সফল হলেও আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।
এর আগে দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া পৌঁছে বাণিজ্যমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও বঙ্গবন্ধুর রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মোনাজাত করেন।
এ সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ আহম্মেদ হোসেন মীর্জাসহ গোপালগঞ্জ জেলা, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে মন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু ভবনে প্রবেশ করেন। সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে তিনি মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।