পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আমরা শেষ পর্যন্ত দেখতে চাই এই স্বৈরাচারি সরকার কতোটা অগণতান্ত্রিক আচরণ করতে পারে? নির্বাচনের শেষ পর্যন্ত দেখে সিদ্ধান্ত নেবো আমরা। ভোট বর্জনের দলীয় সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। শেষটা দেখে তারপর সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রোববার দুপুর ১টায় ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ নির্বাচন বর্জন করতে পারে। দলীয়ভাবে আমরা শেষ পর্যন্ত ভোট গ্রহণ দেখতে চাই। এ নির্বাচন পুরোপুরি প্রহসনে পরিণত হয়েছে। সরকার এভাবে নির্বাচন করে জাতিকে দীর্ঘদিনের জন্য সমস্যায় ফেললো। নির্বাচন কমিশনের উপর মানুষের কোন আস্থা নেই। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপর কোন আস্থা থাকবে না। সবচেয়ে দুঃখজনক সেনাবাহিনীকে মূর্তির মত রেখে একাজটি হচ্ছে। যেটা সেনাবাহিনীর ইমেজও ক্ষতি করছে। এটা দেশের জন্য বড় রকমের ক্ষতি। যা জাতির জন্য ক্ষতি। আস্থাহীনতায় ভুগবে সবাই।
এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, বেলা ১১টার পর লোকজনের ঢল কেন্দ্রে আসতে দেখে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ভোটকেন্দ্র নিজেদের দখলে নেয়। ঠাকুরগাঁওয়ের ১০০টি কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দখলে।
বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এ সংবাদ সম্মেলন করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আরো বলেন, এটা প্রহসনের নির্বাচন। সরকার সব রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে নির্বাচনের নামে তামাশা করছে। পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা কেন্দ্র দখল করেছে।
এই নির্বাচন মিনিমাম গ্রহণযোগ্যও হচ্ছে না। আমরা বলতে চাই নির্বাচনের নামে প্রহসন করে লাভ কী। জনগণকে কষ্ট দিয়ে লাভ কী? বলেও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম, জেলা যুবদলের সভাপতি মহেবুল্লাহ চৌধুরী আবু নুর প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।