পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৪০ হাজার ২শ’৭৩টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ২৫ হাজার ৮শ’ ২৭টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে ঐক্যফ্রণ্ট প্রার্থীদের দাবি ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৩০ হাজার। পুলিশের দাবি, এসকল কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। ভোটাররা সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট দিতে পারবেন।
সিলেট বিভাগে ঝুঁকিপূর্ণ ১৫৯৬
সিলেট বিভাগের ২ হাজার ৮’শ ৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১হাজার ৫’শ ৯৬ ঝুঁকিপূর্ণ ও ২’শ ১২ টি ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ সব কেন্দ্র মৌলভীবাজার জেলায়। এছাড়া সিলেট জেলার ৬ আসনে ৬০৭টি, সুনামগঞ্জে ৫ আসনে ৪১৭টি, মৌলভীবাজারে ১২৬টি এবং হবিগঞ্জে ৪২২টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে।
চট্টগ্রামে বিশেষ কেন্দ্র ৭৯, ঝুঁকিপূর্ণ ১০৩২
চট্টগ্রাম জেলা ও নগরের এক হাজার ৮৯৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে এক হাজার ৩২টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ ও দ্বীপাঞ্চলের ৭৯টি কেন্দ্রকে বিশেষ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মহানগরী বাদে চট্টগ্রাম জেলায় ভোটকেন্দ্র এক হাজার ৩০২টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ (পুলিশের ভাষায় গুরুত্বপূর্ণ) হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ৮৩২টি। দ্বীপাঞ্চলের ৭৯টি কেন্দ্রকে বিশেষ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া ৩৯১টি কেন্দ্রকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এরমধ্যে সাতকানিয়া থানা এলাকায় ৬৬টি, লোহাগাড়া থানায় ৫৯টি, বাঁশখালী উপজেলায় ৭৮টি, সীতাকুন্ডে ৬৩টি, মিরসরাই থানায় ৩৪টি, জোরারগঞ্জ থানায় ৫২টি গুরুত্বপূর্ণ, ফটিকছড়ি থানায় ৭৮টি, ভুজপুর থানায় ৪৪টি, স›দ্বীপ থানায় ২৯টি, হাটহাজারী থানায় ৭৩টি, রাউজান থানায় ২১টি, রাঙ্গুনিয়া থানায় ৬০টি, বোয়ালখালী থানায় ৪১টি, পটিয়া থানায় ৪২টি, আনোয়ারা থানায় ৩০টি, চন্দনাইশ থানায় ৫৮টি গুরুত্বপূর্ণ এবং আসন হিসেবে চন্দনাইশের সঙ্গে সংযুক্ত সাতকানিয়া উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ২৬টিকে গুরুত্বপূর্ণ চিহ্নিত করেছে পুলিশ। এদিকে নগর পুলিশ সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৫৯৭টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২০০টি কেন্দ্রকে গুরুত্বপূর্ণ বলে চিহ্নিত করেছে সিএমপি। নগরীর কোতোয়ালী থানায় ২৬টি, চকবাজার থানায় ৭টি বাকলিয়া এলাকায় ১১টি, সদরঘাট থানার ৯টি, চান্দগাঁও থানায় ২৫টি ্র, পাঁচলাইশ থানায় ৯টি, বায়েজিদ বোস্তামী থানায় ১২টি, খুলশী থানায় ১৩টি, ডবলমুরিং থানায় ১৪টি, হালিশহর থানায় ১০টি, পাহাড়তলী থানায় ১১টি, আকবর শাহ থানায় পাঁচটি, বন্দর থানায় ১৫টি, ইপিজেড থানায় ১২টি, পতেঙ্গা থানায় ৫টি এবং কর্ণফুলী থানায় ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্র আছে।
রাজশাহীতে ৩৮৯টি ঝুঁকিপূর্ণ
রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের ৬৯৫ ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩৮৯টি ঝুঁকিপূর্ণ। এরই মধ্যে এসব ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের পরিকল্পনা নিয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ৬রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) অধীনে ১৮৬টিকে ঝুঁকিপূর্ণ বলছে আরএমপি। অন্যদিকে, জেলায় মোট ভোট কেন্দ্র ৪৯৯টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রয়েছে ২০৩টি।
বরিশাল বিভাগ ১৮০৭টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
বরিশাল বিভাগের ২১টি নির্বাচনী এলাকায় দুই হাজার ৬৭৭টি ভোটকেন্দ্রর মধ্যে ১৮০৭টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ৬৯টি কেন্দ্র রয়েছে দ্বীপাঞ্চলে। সূত্র জানায়, বরিশাল ৩৯৪টি ঝুঁকিপূর্ণ, দ্বীপাঞ্চলে ১৯টি, পটুয়াখালী জেলায় দ্বীপাঞ্চলে ২১টি, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৪৬টি, বরগুনা জেলায় ঝুঁকিপূর্ণ ১৯২টি, পিরোজপুর জেলায় ঝুঁকিপূর্ণ ২৭১টি এবং এবং ঝালকাঠি জেলায় ঝুঁকিপূর্ণ ২০০টি কেন্দ্র রয়েছে। ভোলার চারটি সংসদীয় আসনে ২৯টিকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এবং ৩৭৭টি কেন্দ্রেকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রগুলো দ্বীপাঞ্চলে রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের মধ্যে ভোলা সদর আসনে ৮০টি, ভোলা-২ আসনে ১১২টি, ভোলা-৩ আসনে ১০৩টি ও ভোলা-৪ আসনে ৮২টি।
নোয়াখালীতে ৬৭১টি ঝুঁকিপূর্ণ
নোয়াখালীর ৬টি আসনের ৭৬১টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৭১টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ বা ‘গুরুত্বপূর্ণ’ এবং ৯০টিকে সাধারণ কেন্দ্র হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বগুড়ায় ৫৬০টি ঝুঁকিপূর্ণ
বগুড়ার ৭ আসনে ৯২৬ ভোটকেন্দ্রের ৫৬০টিকে ঝুঁকিপূর্ণ (গুরুত্বপূর্ণ) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে বাড়তি নজর থাকবে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
খুলনায় ঝুঁকিপূর্ণ ৫৩৫
খুলনার ছয়টি আসনের অধিকাংশ ভোটকেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। মোট ৭৮৬টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫৩৫টিই ঝুঁকিপূর্ণ (গুরুত্বপূর্ণ) বলে জানিয়েছে পুলিশ। অতীতে ওইসব কেন্দ্রে সহিংসতা, প্রার্থীর বাড়ি থেকে নিকটবর্তী ভোটকেন্দ্র, যোগাযোগ ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে বিবেচনায় রেখে এই তালিকা করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ন এসব কেন্দ্রে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ও ভোটগ্রহনের সরঞ্জাম আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে বিকল্প ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
রংপুর বিভাগের ঝুঁকিপূর্ণ ২ হাজার ৫’শ
রংপুর বিভাগের ৩৩টি সংসদীয় আসনে চার হাজার ২৯৬টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে প্রায় আড়াই হাজার কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ (গুরুত্বপূর্ণ) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুরে ৬৮০ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
দিনাজপুর জেলার ৬টি সংসদীয় আসনের ৭৯১টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৬৮০টি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। এরমধ্যে দিনাজপুর-১ আসনে ৯৫টি, দিনাজপুর-২ আসনে ৭৫টি, দিনাজপুর সদর-৩ আসনে ১২৫টি, দিনাজপুর-৪ আসনের ১২০টি, দিনাজপুর-৫ আসনে ১১৭টি ঝুঁকিপূর্ণ এবং দিনাজপুর-৬ আসনের ১৪৮টি ঝুঁকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্র রয়েছে।
শেরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ২৮৫টি
শেরপুর জেলার ৩৯৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৮৫টি ভোট কেন্দ্র অধিক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে জেলা পুলিশ। এছাড়া বাকি ১১৪টি ভোট কেন্দ্রকে সাধারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
নাটোরে ঝুঁকিপূর্ণ ১৫০
নাটোরে মোট চারটি নির্বাচনী আসনে ভোটকেন্দ্র ৫৬৬টি। এর মধ্যে ১৫০টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে জেলা পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা। এরমধ্যে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে ৩৪টি, নাটোর-২ (সদর-নলডাঙ্গা) আসনে ৪২টি, নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে ৩০টি এবং নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনে মোট ৪৪টি ভোটকেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত । তবে ৫০টিকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জে ৫১৮টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
কিশোরগঞ্জ জেলার ছয়টি নির্বাচনী এলাকার ৮৩৫টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২৮১টি কেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ২৩৭টি কেন্দ্রকে কম ঝুঁকিপূর্ণসহ মোট ৫১৮টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
টাঙ্গাইলে ৬৯৩ ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
টাঙ্গাইল জেলায় এক হাজার একটি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬৯৩টি ঝুঁকিপূর্ণ (গুরত্বপূর্ণ) বলে জানিয়েছেন স্থানীয় আনছার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। এর মধ্যে ৩০২টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও ৩৯১টি গুরত্বপূর্ণ কেন্দ্র চিহ্নিত করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ে ১২৩টিই ঝুঁকিপূর্ণ
পঞ্চগড়-১ ও পঞ্চগড়-২ আসনের মোট ২৮৬টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১২৩টি কেন্দ্রকেই ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছে বিএনপি প্রার্থীরা। পঞ্চগড়-১ আসনের ৭৫টি ও পঞ্চগড়-২ আসনের ৪৮টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে বিএনপি প্রার্থীরা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে তালিকা জমা দিয়েছেন।
চাঁদপুরে ঝুঁকিপূর্ণ ২৭০
চাঁদপুরে ৬৭৮টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৭০টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
মানিকগঞ্জে ২১১টি কেন্দ্রে ঝুঁকিপূর্ণ
মানিকগঞ্জের তিনটি নির্বাচনী আসনে ২১১টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃংখলা বাহিনী। এর মধ্যে মানিকগঞ্জ-১ আসনে ৮১টি, মানিকগঞ্জ-৩ আসনে ৫৫টি, মানিকগঞ্জ-২ আসনে ৭৫টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
কুষ্টিয়ায় ৩৪৫টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
কুষ্টিয়া জেলার ৩৪৫টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ এবং ২১টি কেন্দ্রকে দূর্গম বিবেচনায় নিয়ে সেগুলিতে বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিতের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
গাজীপুরে ৬৪৪ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
গাজীপুর জেলা পুলিশ ও মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, জেলার পাঁচটি আসনে ৯২২ কেন্দ্রের মধ্যে ৬৪৪ কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ। আর ২৭৮ কেন্দ্র কম ঝুঁকিপূর্ণ। ৯২২ কেন্দ্রের মধ্যে ৪০৩টি রয়েছে গাজীপুর মহানগরীতে এবং ৫১৯ রয়েছে উপজেলা ও পৌরসভায়।
জামালপুরে ৪৫৭টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
জামালপুর জেলার পাঁচটি আসনে ৫৮১টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫৭টি ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছেন প্রশাসন। এর মধ্যে ৮১টি কেন্দ্রকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
নীলফামারীতে ৩৩৭টি ঝুঁকিপূর্ণ
নীলফামারীর চারটি সংসদীয় আসনের ছয়টি উপজেলায় ৫০৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩৩৭টি ভোট কেন্দ্রকে গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহিৃত করেছে পুলিশ।
খাগড়াছড়িতে ১৬৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
খাগড়াছড়িতে ১৮৭ ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১৬৪টি কেন্দ্রকেই ঝুঁকিপূর্ণ (পুলিশের ভাষায় অধিক গুরুত্বপূর্ণ) হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য বাড়তি ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
সাতক্ষীরার ৪৯০ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
জেলার চারটি সংসদীয় আসনের ৫৯৭টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪৯০টি ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানিয়েছেন প্রশাসন। জেলা পুলিশের বিশেষ শাখা সূত্রে জানা গেছে, সাতক্ষীরা-১ আসনের ১১৬টি কেন্দ্র, সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে ১২৭টি, সাতক্ষীরা-৩ আসনে ১২৬টি, সাতক্ষীরা-৪ আসনে ১২০টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কক্সবাজার-৩ আসনে ঝুঁকিপূর্ণ ১৬৯ কেন্দ্র
কক্সবাজার-৩ আসনে ১৬৯ কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ দাবি ধানের শীষ প্রার্থীর।
ফেনী-৩ আসনে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র ৭৪টি
ফেনী-৩ (সোনাগাজী-দাগনভূঞা) আসনে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ৭৪টি কেন্দ্রকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।