পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অপেক্ষার পালা শেষ । রাত পোহালেই কাল রোববার ভোট। সারাদেশে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচার বন্ধ হয়ে গেছে। নির্বাচনী এলাকার নিয়ন্ত্রণ এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে গোটা দেশ। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামীকাল রোববার সব দলের আংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এরইমধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি গুটিয়ে এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট নিয়ে সিইসি’র কিছু প্রশ্নবিদ্ধ ভুমিকা থাকলেও ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ভোট উৎসব পালনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। তবে
পুলিশী বাধ ও গ্রেফতার বানিজ্য কারণে একতরফা প্রচারণা হয়েছে। দেশব্যাপী অব্যাহত সহিংসতা এবং সর্বশেষ নির্বাচন আয়োজনকারী প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা নির্বাচন ভবন উড়িয়ে দেয়ার হুমকির ঘটনায় জনমনে ভর করেছে অজানা সংশয়। নিজের ভোট পছন্দের প্রার্থীকে দিতে পারবেন কিনা, এবং ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারবেন কিনা মূলত ওই সংশয়ের ঘোরে তারা। অবশ্য ভোটে কোনো ধরনের শঙ্কা নেই বলে নির্বাচন কমিশন থেকে গতকাল ভোটারদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটযুদ্ধ শুরু হতে আর একটি রাত। এই যুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতৃত্বে দুটি জোটের প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দেয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে গণভবনে দুই দফা সংলাপে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধে দাবি জানিয়েছিল ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। প্রধানমন্ত্রীও নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছিল বলে ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির নেতারা জানিয়েছিলেন। তবে সেই আশ্বাসের কোন বাস্তবায়ন হয়নি বলেও জানিয়েছেন তারা। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা সব রাজনৈতিক দল, সাধারণ মানুষ এবং ভোটারদের ওইসব আগাম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটাতে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর ভোট উৎসবের ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচন নিয়ে আতঙ্কের বিষয়টি ভুল প্রমাণিত হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
এদিকে, নির্বাচনের প্রচারণা শেষ হয়ে যাওয়ায় গতকাল শুক্রবারের চিত্র ছিল ভিন্ন। প্রার্থীদের উৎসবমূখর প্রচার না থাকায় অনেকটা শান্ত হয়ে এসেছে ভোটের মাঠ। গতকাল মূলত রাজনৈতিক দল সমর্থিত ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কেন্দ্রে কেন্দ্রে নিজস্ব পোলিং এজেন্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করেন। সঙ্গে ভোটের হিসাব-কিতাব মেলাতে ঘরোয়া সভায় ব্যস্ত ছিলেন তারা। ছুটির দিনে দিনভর আগত ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ভোটের কৌশল নিয়ে করেন শলা-পরামর্শ। ভোটারদের পক্ষে টানতে কতটুকু প্রতিশ্রুতি দিতে পেরেছেন এখন চলছে সেই হিসাব-নিকাশ। কারণ রাত পোহালেই ভোট উৎসব। এরইমধ্যে ভোটগ্রহণ উপলক্ষ্যে রোববার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে। ব্যাংকও বন্ধ রাখা হয়েছে ২৮ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মোবাইল ব্যাংকিং বন্ধ হয়েছে শুক্রবার বিকাল ৫টা থেকে, এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে ৩০ ডিসেম্বর বিকাল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচনে কালোটাকা দৌরাত্ব বন্ধে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। এ উপলক্ষ্যে জনগণের ভোগান্তি কমাতে এটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশনা রয়েছে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের। যানবাহন চলাচলের উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। কমিশনের অনুমোদিত পরিচয়পত্রধারীর বাইরে কোন যান-চলাচল করবে না।
ভোটগ্রহণ কার্যক্রমকে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশন সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে এনেছেন। প্রতি আসন ওয়ারী ব্যালট পেপার পৌছে দেয়া হয়েছে। এর আগেই ভোটের অন্যান্য সরঞ্জামাদী অর্থাৎ মনোহরী দ্রব্য যেমন- অমোচনীয় কালির কলম, সিলগালা, মার্কিং ও ব্রাসসিল আসনওয়ারী পৌছে দেয় ইসি। আজ শনিবার ভোটের সমাগ্রী সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পুলিশ পাহারায় কেন্দ্রে কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন কেন্দ্রের মনোনীত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তারা। নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ গতকাল বিকেলে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে ভোটের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান। তিনি বলেন, ভোট নিয়ে কোন শঙ্কা নেই। আশা করছি, নির্বিঘ্নে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। তিনি বলেন, সরকারিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ১৫ লাখ লোক এ ভোট পর্যবেক্ষণ করছে।
ইসি সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এবারের নির্বাচনটি ঘিরে গত দশম জাতীয় সংসদের থেকে একটু আলাদা আমেজ বিরাজ করছে। কারণ নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দলই এবারের নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এর পাশাপাশি অনিবন্ধিত অনেক রাজনৈতিক দল প্রধান দুই জোটের সঙ্গে জুটে এ নির্বাচনে লড়ছেন। এর বাইরে বাম মোর্চা ও ইসলামী কয়েকটি দলের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মাঠে চষে বেড়িয়েছেন। তবে ভোটে মূল লড়াই হবে নৌকা-ধানের শীষের মধ্যে। ভোটের লড়াইয়ে যারা বিজয়ী হবেন তারই আগামী ৫ বছর সরকার পরিচালনা করবেন। তবে, প্রচার শেষ হলেও নৌকার চেয়ে প্রচারে পিছিয়ে ছিলেন ধানের শীষের প্রার্থীরা। বিশেষ করে, রাজধানীতে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের কেন কোন আসনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছে তারই জানার সুযোগ পায়নি রাজধানীবাসী। তবে, নৌকা-ধানের শীষের প্রতীক থাকার কারণে কেন্দ্র গিয়েই তাদের পছন্দের প্রতীক ও প্রার্থীকে চিনে নিতে বেগ পেতে হবে না।
নির্বাচন ভবন উড়িয়ে দেয়ার হুমকি
আসন্ন একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবন উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র কর্মকর্তাদের মোবাইল ফোনে ০১৮৮০৯০৮৭৩০ নম্বর থেকে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়ে এমন হুমকি দেয়া হচ্ছে। নাম, ঠিকানা বিহীন ক্ষুদে বার্তায় বলা হয়েছে-‘আল্লাহু আকবার। এই কুফরী নির্বাচন বন্ধ কর অথবা মুজাহীদদের হাতে ভয়ংকর পরিনতির জন্য প্রস্তুত থাক। যেকোন সময় নির্বাচন কমিশন উড়িয়ে দিতে আমরা রেডি। ইনশা আল্লাহ @মুজাহীদিন।’ এই ধরনের হুমকির পর আইন-শৃৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। ইতোমধ্যে নির্বাচন ভবনে তিনস্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য সব বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
নির্বাচন ঘিরে অন্তহীন অভিযোগ
নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের উপর হামলা, নির্যাতন, প্রচারে বাঁধার পাঁচ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনে। এর মধ্যে বেশিরভাগই বিএনপির ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের। এছাড়া আওয়ামী লীগ, ১৪ দলীয় জোট, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ কয়েকটি দলও একই অভিযোগ করেছেন। নির্বাচন ঘিরে কয়েকটি জেলা হামলার শিকার হয়েছেন বলে বুধবার কমিশনে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতারাও। এ নির্বাচন ভন্ডুল করার মতো গুরুতরও অভিযোগ একে অপরের বিরুদ্ধে তুলেছেন বড় দুই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬ লক্ষাধিক সদস্য মোতায়েন
শুধুমাত্র ভোটকেন্দ্র পাহারায় পুলিশসহ ৬ লাখ ৮হাজার জন সদস্য দায়িত্ব পালন করছে। এর মধ্যে পুলিশ ১ লাখ ২১ হাজার, আনসার ৪ লাখ ৪৬ হাজার ও গ্রামপুলিশ ৪১ হাজার । এছাড়া ৪১৪ প্লাটুন সেনা, ৪৮ প্লাটুন নৌ-বাহিনী, কোস্টাগার্ড ৪২ প্লাটুন, বিজিবি ৯৮৩ প্লাটুন ও র্যাব ৬০০ প্লাটুন। এছাড়া স্টাইকিং ও রিজার্ভ র্ফোস হিসেবে ২ হাজার পাল্টুন র্যাব ও বিজিবিসহ ৬৬ হাজার নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করছে।
প্রথমবার জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার
প্রথমবারের মতো এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোটগ্রহণ করা হবে। আসনগুলো হচ্ছে- ঢাকা-৬, ঢাকা-১৩, চট্টগ্রাম-৯, রংপুর-৩, খুলনা-২ এবং সাতক্ষীরা-২ আসন। এসব আসনের ৮৪৫টি কেন্দ্রের ৫ হাজার ৩৮ ভোটকক্ষে এ মেশিন ব্যবহার করা হবে। এ ছয়টি আসনে ভোটার সংখ্যা ২১ লাখ ২২ হাজার। ইসি কর্মকর্তারা জানান, আঙ্গুলের ছাপ, ভোটার নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা স্মার্ট পরিচয়পত্র ব্যবহার করে ভোটার শনাক্ত করে ভোটগ্রহণ করা হবে এ মেশিনে।
থাকছেন ৫ হাজারেরও বেশি পর্যবেক্ষক
এবার দেশী-বিদেশী পর্যবেক্ষক, সাংবাদিক ও কূটনীতিক সব মিলিয়ে প্রায় ৫ হাজারের বেশি এ নির্বাচনে ভোট পর্যবেক্ষণ করবেন। এর মধ্যে বিদেশী ১০ সংস্থার পর্যবেক্ষক ৩৮জন, বিদেশী কূটনীতিক ৬৬জন, বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী কূটনীতিক ৬১জন এবং ১০০জন বিদেশী সাংবাদিক এ নির্বাচনে পর্যবেক্ষণ করবেন।
দল, প্রার্থী ও ভোটার
এবার একাদশ জাতীয় নির্বাচনে নতুন প্রায় ১ কোটি ২৩ লাখ ভোটার প্রথমবারের মতো জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেবেন। এসব ভোটার জয়-পরাজয়ে বড় ফ্যাক্টর হতে পারে। এ নির্বাচনে নিবন্ধিত সবক’টি (৩৯টি) রাজনৈতিক দল অংশ নিয়েছে। সবমিলিয়ে ১ হাজার ৮৬১ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলের প্রার্থী প্রায় ১ হাজার ৭৩৩জন। বাকিরা অর্থাৎ ১২৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী অংশ নেয়ায় এবার একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, এবার তিনশ’ আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ১০ কোটি ৪২ লাখ ৩৮ হাজার। এতে ৪০ হাজার ১৮৩টি ভোটকেন্দ্র ও ২ লাখ ৬ হাজার ৪৭৭জন ভোটকক্ষ রয়েছে।
এছাড়া, নির্বাচনে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৬৪০ জন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এক হাজার ৩২৮ জন (এর মধ্যে ৬৫২ জন আচরণ বিধি প্রতিপালনের জন্য) দায়িত্ব পালন করছেন
বিএনপির ১৮জন প্রার্থী কারাগার
৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮জন প্রার্থী কারাগার থেকে নির্বাচনে লড়াই করবেন। কারাগারে থাকা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা হলেন- নরসিংদী-১ আসনের প্রার্থী ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন, কুমিল্লা-১০ আসনে মনিরুল হক চৌধুরী, গাজীপুর-৫ আসনে ফজলুল হক মিলন, ঝিনাইদহ-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী অধ্যাপক মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল-২ আসনে সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, চট্টগ্রাম-৯ আসনে ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-৪ আসনে আসলাম চৌধুরী, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এস এম জিলানী, রাজশাহী-৬ আসনে মো. আবু সাঈদ চাঁদ, মাগুরা-১ আসনে মো. আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে আ ন ম শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২ আসনে এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ, সাতক্ষীরা-২ আসনে মুহাম্মদ আবদুল খালেক, খুলনা-৬ আসনে আবুল কালাম আজাদ, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মাওলানা আবদুল হাকিম, সাতক্ষীরা-৪ আসনে গাজী নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-১ আসনে রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, যশোর-২ আসনে আবু সাঈদ মো. শাহাদাত।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।