পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বন্দর নগরীর প্রাণকেন্দ্রের চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) আসনে নতুনমুখ দুই জায়ান্টের দিকেই সবার দৃষ্টি। নৌকার ব্যারিস্টার মহিবুল আহসান চৌধুরী নওফেল না কি ধানের শীষের ডা. শাহাদাত হোসেন-কে হাসবেন বিজয়ের হাসি, এনিয়েও চলছে নানামুখি আলোচনা। বলা হয় এই আসনে যে দলের প্রার্থী জয়ী হন, সে দল ক্ষমতায় আসে। গুরুত্বপূর্ণ এই আসনে এবার তরুণ দুই প্রার্থীকে ঘিরেই যত আলোচনা সর্বত্রই।
নৌকার প্রার্থী নওফেল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক। দলের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যও তিনি। পিতা চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইমেজকে সামনে নিয়েই ভোটের মাঠে নামেন তরুণ এ নেতা। উচ্চ শিক্ষিত স্মার্ট এই নেতা টিভি টকশোর কারণেও বেশ জনপ্রিয়। নির্বাচনী প্রচারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চালিয়েছেন ব্যাপক প্রচারণা। তার পক্ষে মাঠে ছিলেন দলের অনেক নেতা।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি কারাবন্দি ডা. শাহাদাত হোসেন তৃণমূল থেকে উঠে আসা নেতা। অর্ধশত মামলা মাথায় নিয়ে রাজপথের লড়াইয়ে অগ্রগামী তিনি। ৪৫ মামলায় জামিন পাওয়ার পর ৭নভেম্বর ঢাকায় গ্রেফতার হন। এরপর আরও বেশকয়েকটি মামলায় তাকে নতুন করে গ্রেফতার দেখানো হয়। এখনও কারাগার থেকে মুক্তি মিলেনি তার। আর এই কারণে ভোটের প্রচারে ছিলেন না তিনি। তবে তার পক্ষে দলের নেতারা এলাকায় প্রচারণা চালিয়েছেন।
চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে এই আসনেই আওয়ামী লীগ নতুনমুখ প্রার্থী দিয়েছে। দলের নেতারা বলছেন, মহিবুল আহসান যোগ্যপ্রার্থী। ভোটের লড়াই তিনি এগিয়ে আছেন। তার পিতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর যোগ্য উত্তরসুরি হিসাবে চাটগাঁর মানুষ তাকে আপন করে নেবে। অন্যদিকে শাহাদাতের সমর্থকদের প্রত্যাশা একজন পেশাজীবী এবং কারানির্যাতিত নেতা হিসাবে তিনি চট্টগ্রামের মানুষের মনে ঠাঁই করে নিয়েছেন। ভোটারেরা তার এই ত্যাগের মূল্যায়ন করবেন। এই আসনে ভোট হচ্ছে ইভিএমএ। নতুন দুই প্রার্থীর প্রথম ভোটের লড়াইও ডিজিট্যাল। এই লড়াইয়ে নতুন ভোটারেরই ফ্যাক্টর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।