পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : বিশ্ববাজারে আবার পড়েছে তেলের দাম শুক্রবার একদফা লাফিয়ে ওঠার পর, বিশ্ববাজারে আবার পড়েছে জ্বালানি তেলের দাম। শুক্রবার তেলের দাম কিছুটা বেড়েছিল। কিন্তু সপ্তাহের শুরুতেই, গত সোমবার তেলের দাম আবার নেমে এসেছে। বিশ্ববাজারে ব্যারেল প্রতি দর ৩০ দশমিক ১৫ ডলার। আমেরিকায় এই দর ২৯ দশমিক ৯০ ডলার। যদিও এ মাসের শুরুর দিকে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ২৮ ডলারে নেমে এসেছিল। তেলের মূল্য ঠিক রাখতে, তেল উৎপাদনকারী সব দেশেক একত্রে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে ওপেক। কিন্তু সেই আহ্বানে কোন কাজ হয়নি বলেই দেখা যাচ্ছে। বিশ্বের জ্বালানি তেলের ৪২ শতাংশ ওপেকভুক্ত দেশগুলো থেকে আসে। তেলের দর হ্রাসের কারণে অনেকদিন ধরেই উৎপাদন কমানোর পরামর্শ দিচ্ছে ওপেক। কিন্তু ওপেকভুক্ত সদস্য সউদী আরবই তেলের উৎপাদন কমাতে রাজি হয়নি। ওপেকের বাইরে থাকা দেশ রাশিয়া এবং আমেরিকাও তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়ে কোন আলোচনায় রাজি নয়। যুক্তরাষ্ট্রের ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পল স্টিভেন্স মনে করেন, তেলের দাম ২০ ডলারেও নেমে আসতে পারে। কারণ আমেরিকায় পাথরের খাঁজ থেকে যে তেল উৎপাদন করা হচ্ছে, তারা এই দামেও তেল বিক্রি করতে পারবে। তবে উড ম্যাকেঞ্জির তেল বিষয়ক বিশ্লেষক অ্যালান গেলডারের মতে, ৩০ ডলারের নিচে তেলের দাম অনেক দেশই বহন করতে পারবে না। তিনি বলছেন, তেলের দাম কমার ফলে ভেনিজুয়েলা, আলজেরিয়া, নাইজেরিয়া অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। তেলের দাম আরো কমলে তা তাদের জন্য বিপদজনক হয়ে দাঁড়াবে। -সূত্র : বিবিসি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।