পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে মতিঝিল চেম্বারে দেখা করেছেন পুলিশের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। আজ দুপুর ১২ টা ৩০ মিনিটে মতিঝিল জোনের ডিসি আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে ৫/৬ জন পুলিশের প্রতিনিধি দল তার সাক্ষাতে আসেন।
পুলিশ কেনও এসেছিল জানতে চাইলে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘পুলিশ এসেছিল কারণ তারা আমার নিরাপত্তার বিষয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তারা জানতে চেয়েছেন, যদি আপনার নিরাপত্তা প্রয়োজন হয়, সেটা আমাদেরকে জানালে সেভাবে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবো। আপনি বাড়িতে যাওয়ার সময় নিরাপত্তা চায়লে সেই নিরাপত্তাও আমরা দিতে পারি।’
ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে ফোনে কী কথা হয়েছে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তিনি দুঃখ প্রকাশ করেছেন। কারণ তারও আসার কথা ছিল।’
আসন্ন সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কী-এমন প্রশ্নের উত্তরে ড. কামাল বলেন, ‘আশঙ্কা তো অবশ্যই হচ্ছে। কারণ সারাদেশে ধর-পাকড় চলছে। জেলায় জেলায় ফোন করে বলা হচ্ছে, প্রার্থীদের ওপর হামলা ও আটক করা হচ্ছে। এটা অস্বাভাবিকভাবে হচ্ছে।’
নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া আশা দেখছেন কিনা জানতে চাইলে ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক বলেন, ‘আশা তো আমরা সব সময়ই করবো। কিন্তু আশঙ্কাও আছে। কারণ যেভাবে হামলা ও গ্রেফতার করা হচ্ছে।’
কারচুপি হলে নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত ঐক্যফ্রন্ট থাকবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কামাল হোসেন বলেন, ‘আমার কথা ধরে রাখতে হবে। ওরা যেন না বলতে পারে যে সরে গেছে। এটা আমাদের অধিকার। আমাদের অধিকার থেকে কেন আমরা সরে যাবো। যদি শেষ পর্যন্ত অসম্ভব করে দেয় তখন মানুষজন দেখবে, তারা অসম্ভব করে দিয়েছে।’
নির্বাচনের ফলাফল ঐক্যফ্রন্ট মানবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি দেখে এর উত্তর দেয়া যেতে পারে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।