Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নির্বাচনী সহিংসতা বাড়ছে

সেনা মোতায়েনের পর পুলিশি গ্রেফতার চলছে ব্যাপকভাবে , রক্তাক্ত গয়েশ্বর ভালুকায় পুলিশের গুলী, পাঁচ শতাধিক গ্রেফতার আহত শতাধিক

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

সেনাবাহিনী মোতায়েনের পর সহিংসতা বাড়ছেই। রক্তাক্ত হচ্ছে নির্বাচনের মাঠ। মহাজোট ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের মধ্যে চলছে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ। নির্বাচনী অফিস ভাঙা পাল্টা ভাঙার মধ্যেই শুরু হয়েছে ব্যাপকভাবে গ্রেফতার অভিযান। গতকাল সারাদেশে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণার সময় পাঁচ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঢাকায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীসহ কয়েকজন প্রার্থীর ওপর আক্রমণ করা হয়। ঢাকা-৯ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী আফরোজা আব্বাস, ঢাকা-৪ আসনের সালাহউদ্দিন আহমদ, চাঁদপুরে ধানের শীষের প্রার্থীকে প্রচারণায় নামতেই দেয়নি পুলিশ। মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর বাজারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদের নির্বাচনী জনসভার প্যান্ডেল ভেঙে দেয়া হয়। মানিকগঞ্জ ধানের শীষের প্রচরণায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। লক্ষীপুরে বিএনপির অফিস ভাঙচুর, চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিসে পেট্রোল বোমা হামলা, ময়মনসিংহের ভালুকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষে শতাধিক আহতের ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যেই পুলিশী অভিযান চলছে। ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে ধানের শীষ প্রতীকের কর্মী সমর্থকদের। প্রতি রাতে পুলিশ সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির কর্মী সমর্থকদের বাসায় অভিযান চালাচ্ছে।
রাজধানী ঢাকা
রাজধানীসহ সারাদেশে গতকালও বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা প্রদানসহ প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সব হামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মাথা ও নাক ফেটে রক্ত বের হওয়াসহ অনেক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এছাড়া মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, ঢাকা-৬ আসনের সুব্রত চৌধুরী ও ঢাকা-১২ আসনের ঐক্যফ্রট প্রার্থী সাইফুল আলম নীরবসহ অনেকে হামলা ও বাধার শিকার হয়েছেন। নেতাকর্মীরা বলছেন, তাদের প্রত্যাশা ছিল- সেনাবাহিনী নামার পর নির্বিঘ্নে প্রচারণা চালাতে পারবেন। কিন্তু ভোটের দিন যতো ঘনিয়ে আসছে বিএনপিসহ বিরোধীদের প্রতি আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলা-মামলা ও নির্যাতন ততোই বেড়ে চলছে। গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ব্যক্তিগত সহকারী মো. শাহিন আলম বলেন, গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জিঞ্জিরা ইউনিয়ন এলাকায় প্রচারণা চালানোর সময় কদমতলী চৌরাস্তা এলাকায় গেলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এতে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের মাথা ও নাক ফেটে অনেক রক্ত বের হয়। তাকে কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও নেতা-কর্মী আহত হয়।
ঢাকা-৯ আসনের বিএনপি প্রার্থী আফরোজা আব্বাস বলেন, প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার কারণে তিনি প্রচারণায় বের হতে পারেননি। তিনি বলেন, প্রশাসন থেকে আমাকে নিষেধ করা হয়েছে। সে কারণে গতকাল প্রচারে নামতে পারি নাই। নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে আফরোজা আব্বাস আরও বলেন, আমরা প্রচারণায় বের হয়ে প্রতিদিনই হামলা, নির্যাতন ও আঘাতের শিকার হচ্ছি। আমাকে রক্ষা করতে গিয়ে শত শত নেতাকর্মীও আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছেন। তিনি বলেন, গতকাল কর্মসূচির কথা সবুজবাগ থানা ও নির্বাচন কমিশনে জানালে তারা কোনও দায়িত্ব নিতে পারবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এ ছাড়া ওই এলাকায় সাবের হোসেন চৌধুরী যাবেন তারা আমাকে প্রচারণায় যেতে নিষেধ করেছেন। খিলগাঁও থানায় ফোন করলেও যুবলীগের মিছিলের কথা বলে থানা থেকে তাকে প্রচারণায় যেতে বারণ করা হয় বলে তিনি দাবি করেন। ঢাকা-১০ আসনের ধানের শীষ প্রার্থীর বাসা থেকে বের হওয়ার পর ফারুক নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়।
সেনাবাহিনী নামার পরেও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি হয়নি দাবি করে ঢাকা-৬ আসনের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী সুব্রত চৌধুরী বলেন, আজ বিকেলে নির্বাচনী প্রচারণা করার সময় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা তিনিসহ তার নেতাকর্মীদের ওপরে হামলা চালায়। এতে অনেক নেতাকর্মী আহত হয়। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ মূলত সন্ত্রাসীমূলক কর্মকান্ড করে ভীতি তৈরি করে বিরোধী দমিয়ে রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। হামলার সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও তারা কোন প্রতিবাদ না করে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সুযোগ তৈরি করে দেয়। তিনি বলেন, যতো ভীতিই তৈরি করা হোক না কেন ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন থেকে এক চুলও সরে দাঁড়াবে না।
গতকাল সকালে ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী সালাহ উদ্দিনের আহমদের কর্মী-সমর্থকদের মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তাদের সাথে প্রতিপক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঐক্যফ্রন্টের ৭-৮ জনকে আটক করেছে বলে তারা দাবি করেন।
সালাহউদ্দিন বলেন, সাড়ে ১১টার দিকে শ্যামপুর লাল মসজিদের সামনে মিছিল নিয়ে যান তারা। এর অল্প পরে
মহাজোটের প্রার্থী আবু হোসেন বাবলার কর্মী-সমর্থকরাও একটি মিছিল বের করে। পরে তারা আমাদের ওপর হামলা চালায়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৭-৮ জনকে আটকের কথা স্বীকার করেছে।
একইভাবে প্রচারণায় হামলার অভিযোগ করেছেন ঢাকা-১২ আসনের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুল আলম নীরব। তিনি বলেন, আমার আসনে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ নেই। মিছিল নিয়ে বের হলেই নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। এছাড়া পুলিশের হারয়ানিমূলক মামলা ও গ্রেফতার অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, একতরফা নির্বাচন করতে পুলিশ সকল শক্তি নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষে মাঠে নেমেছে। ঢাকাসহ দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেন বিএনপি নেতাকর্মীদের মারণ কামড় দিচ্ছে। তিনি পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
খুলনায় প্রচারণায় হামলার অভিযোগ
নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার অভিযোগ করেন মহিলা দলের নেতৃবৃন্দ। গত সোমবার বিকেল ৪টায় মহিলা দলের কর্মীরা ২২ নং ওয়ার্ডের বেলায়েত হোসেন সড়ক এলাকায় ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা চালাতে গেলে নৌকার কর্মীরা তাদের পথ আটকে দেয়। এর প্রতিবাদ করলে সন্ত্রাসীরা সাবেক মহিলা কাউন্সিলর রাবেয়া ফাহিদ হাসনা হেনার গালে থাপ্পর মারে।
দিনাজপুরে পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ: অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নৌকা প্রতীকের সমর্থকদের সাথে ধানের শীষ প্রতীকের (জামায়াতের প্রার্থী) সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ৩টি মটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও একটি মাইক্রোবাস ভাঙচুর করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ২ জনকে। ঘটনায় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ হানিফ। আর আওয়ামী লীগের মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগে মামলা দায়ের করার কথা জানিয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মনোরঞ্জন শীল গোপাল।
সুলতান মনসুরের জনসভায় হামলা : আহত ২০
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর বাজারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ডাকসুর সাবেক ভিপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদের নির্বাচনী জনসভার প্যান্ডেল ভেঙে তার গণসংযোগে বাধা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। আটক করা হয় ১২ জনকে।
ভালুকায় পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ : আহত শতাধিক
ময়মনসিংহের ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে সাংবাদিক নেতা, পুলিশসহ উভয়পক্ষের অন্তত শতাধিক আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়াশেলসহ ৬২ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।
মানিকগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গাড়ীতে হামলা
মানিকগঞ্জ-২ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম খান শান্তর গাড়ী বহরে আওয়ামী লীগ তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। উল্টো আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুরের অভিযোগে মানিকগঞ্জ-২ আসনের বিএনপির প্রার্থীসহ ৩৩ জনকে আসামি করে ও আরো ৪০/৪৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি একটি মামলা হয়েছে।
চাঁদপুরে ধানের শীষের প্রার্থী অবরুদ্ধ
নিজ বাসভবনে আওয়ামী লীগ ও প্রশাসন হাতে অবরুদ্ধ হওয়ায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন চাঁদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও চাঁদপুর-৩ আসনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক। সংবাদপত্রে প্রেরিত এক বার্তায় শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, সকাল ৮টার পর থেকে পুলিশ প্রশাসনের লোকজন আমার বাড়ির প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়ে কাউকেই বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করতে এবং বের হতে দিচ্ছে না। এদিকে, চাঁদপুরে ৬০ নেতাকর্মীকে আটক করা হয়।
সুনামগঞ্জে পুলিশি হয়রানির অভিযোগ
সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন সংবাদ সম্মেলনে দাবি করে বলেন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা নিজের দলের প্রার্থীর পোস্টার পুড়িয়ে মামলা দিচ্ছে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নূরুল বলেন, ১৮টি গায়েবি ও নাশকতার মামলায় ১ হাজার ৩১৫ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে শতাধিক নেতাকর্মীকে।
টাঙ্গাইল-০৫ ও ০৩ আসনে নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা ও হামলা
টাঙ্গাইল-০৫ ও টাঙ্গাইল-০৩ আসনের বিএনপির প্রার্থীরা হামলা-মামলা, হয়রানি এবং নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় সরকার দলীয় লোকজন বাধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। টাঙ্গাইল-০৫ (সদর) আসনের বিএনপি প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইচ চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান অভিযোগ করেন, সদর উপজেলার আনেহুলা ডিগ্রি কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভার আগেই স্থানীয় চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আ’লীগের ৫০/৬০ হামলা চালায়। এ সময় তারা জনসভার মঞ্চ ও চেয়ার ভাঙচুর করে জনসভা পন্ড করে দেয়। এদিকে টাঙ্গাইল-০৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা লুৎফর রহমান খান আজাদ অভিযোগ করেন, তার নির্বাচনী এলাকায় সরকার দলীয় কয়েক হাজার বহিরাগত সন্ত্রাসী অবস্থান নিয়েছে। এসব সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা গ্রামে গ্রামে অবস্থান নিয়ে বিএনপির সমর্থক ও সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে।
চাটখিলে হামলা ভাঙচুর : আটক ১
চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ধানের শীষের কর্মী-সমর্থকদের ওপর ছাত্রলীগ ও যুবলীগের হামলা, দোকান ও বসতঘর, ধানের শীষের অফিস ভাঙচুর ও লুটপাটের এবং মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় তারা ককলেট ও ফাঁকাগুলি ছুড়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে। বিএনপি নেতাকর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, পুলিশের উপস্থিতিতে হামলাকারীরা হামলা চালায়। এদিকে, নোয়াখালী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী এইচএম ইব্রাহিমের মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড হাসর এলাকায় নির্বাচনী অফিস পুড়িয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা।
উলিপুরে গাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
কুড়িগ্রামের উলিপুরে জাতীয় পার্টি (জেপি) মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থীর গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।
কমলনগরে নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
লক্ষীপুরের কমলনগরে ঐক্যফ্রন্টের চার নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগের বিরুদ্ধে। দুপুরে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মেজবাহ উদ্দিন বাপ্পীর নেতৃত্বে এ নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।
নেত্রকোনায় প্রচারণায় বাধা
নেত্রকোনা-৫ আসনের বিএনপির প্রার্থী আলহাজ আবু তাহের তালুকদার বলেন, আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় প্রচার প্রচারণা শুরু করলে ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা আমার পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে। আমার প্রচারণার মাইক ভাঙচুর করেছে। এদিকে, কলমাকান্দা থানা পুলিশ সোমবার রাতে পৃথক পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল ও উপজেলা ছাত্রদলের নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছে।
সোনাগাজীতে বিএনপির প্রার্থীর মাইক ভাঙচুর
সোনাগাজী পৌরসভাস্থ সোনাগাজী-ফেনী আঞ্চলিক সড়কে ফেনী ০৩ আসনের বিএনপির প্রার্থী আকবর হোসেনের প্রচার মাইক ভাঙচুর করেছে ছাত্রলীগ-যুবলীগের কয়েকজন কর্মী।
শ্রীপুরে বিএনপির নেতা আটক-৫
গাজীপুরের শ্রীপুরে বিএনপির ৫ নেতাকর্মীকে আটক করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ।
যশোরে আটক-৩
যশোর-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের গাড়ি থেকে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতিসহ ৩ জন বিএনপি নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পরপরই প্রার্থী অনিন্দ্য ইসলাম অমিত সাংবাদিকদের জানান, প্রতিনিয়ত আমার গণসংযোগে হামলার ঘটনা ঘটছে।
বরিশালে জেলা বারের সাবেক সম্পাদকসহ আটক ১০
বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও মহানগর বিএনপি নেতা মহশিন মন্টুকে দুপুরে আদালত পাড়ার সামনে থেকে গ্রেফতার করেছে মহানগর পুলিশ। এছাড়াও গত দু’দিনে আরো অন্তত দশজন বিএনপি নেতা-কর্মীকে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছেন দলটির নেতৃবৃন্দ।
বরুড়ায় আটক ২৩
কুমিল্লার বরুড়ায় গত কয়েকদিনে উপজেলার বিএনপির প্রায় ৩ শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে। আটক করা হয়েছে ২৩ জনকে।
এ ব্যাপারে কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী জাকারিয়া তাহের সুমন জরুরিভিত্তিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
ফুলবাড়ীতে জামায়াত নেতা আটক
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে নাশকতার আশঙ্কায় জামায়াতে ইসলামীর ইউনিয়ন আমিরকে আটক করেছে ফুলবাড়ী থানা পুলিশ।
গলাচিপায় আটক ৯
গলাচিপা থানা পুলিশ সোমবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ৯ জন বিএনপি, জামায়াত শিবিরের নেতাকর্মীকে আটক করেছে।
গোদাগাড়ী বিএনপির সভাপতিসহ আটক ৩
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে উপজেলা বিএনপির সভাপতিসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাত ১১টার দিকে ধানের শীষের প্রচার শেষে বাড়ি ফেরার পথে তাদের আটক করা হয়। নেতাদের গ্রেফতারের খবরে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
ঝিনাইদহে আটক ৭
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন ও ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইলিয়াছ রহমান মিঠুসহ ৭ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। ঝিনাইদহ-৪ আসনের বিএনপির প্রার্থীর অভিযোগ করেন, প্রতিদিন পুলিশ অতি উৎসাহী হয়ে একের পর এক মামলা দিয়ে ধরপাকড় করছে।
মাগুরার উপজেলা বিএনপির সম্পাদকসহ আটক ৫
মাগুরার মহম্মাদপুর উপজেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক গোলাম আজম সাবুসহ ৫ নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, কোন অভিযোগ ছাড়াই তাদের আটক করা হয়েছে।
মঠবাড়িয়ায় পৌর কাউন্সিলরসহ ৯ বিএনপি নেতা জেলহাজতে
পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া) গত রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে পৌর কাউন্সিলরসহ আটককৃত বিএনপির ৯ নেতাকর্মীকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
বাগেরহাট আটক শতাধিক
বাগেরহাট-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াত নেতা আব্দুল আলীমের মোরেলগঞ্জ শহরের এসএম কলেজ রোডের বাসা থেকে ৫/৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ রাখার পর বিকেলে ৯৯ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপরদিকে বাগেরহাট-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী বাগেরহাট জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল ওয়াদুদের নিজ বাড়ি গৌরম্বায় হামলায় ৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
ময়মনসিংহে যুবদল নেতা আটক
নাশকতার মামলায় ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাসুদকে আটক করেছে পুলিশ। ময়মনসিংহ-৪ সদর আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, সদর আসনে ধানের শীষের গণজোয়ার ঠেকাতে গায়েবি মামলায় কর্মীদের আটক করা হচ্ছে।
নীলফামারীতে আটক ১৭
নীলফামারীর তিন উপজেলা থেকে জামায়াত- বিএনপির ১৭ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। ডোমার থানা অফিসার্স ইনচার্জ মো. মোকছেদ আলী জানান, আটককৃতদের দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পাবনায় আটক ৬
পাবনায় বিএনপি ও জামায়াত মিলিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ জন কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে ভাঙ্গুড়া উপজেলা থেকে ২ ও ঈশ্বরদী উপজেলার বাঘাইলসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ৪ জন।
পীরগাছায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ আটক ৬
রংপুরের পীরগাছায় উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও ছাওলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজির হোসেনসহ কয়েকজন গ্রেফতার করা হয়।
ঠাকুরগাঁওয়ে আটক ২২
ঠাকুরগাঁওয়ে সাবেক দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ আটক ২২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
সাতক্ষীরায় ধানের শীষের প্রার্থীর স্ত্রী-মেয়েসহ ৭৬ আটক
সাতক্ষীরা-৪ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী কারান্তরীণ জামায়াত নেতা গাজী নজরুল ইসলামের স্ত্রী মাকসুদা খানম ও মেয়ে শারমীন ফেরদৌসিকে আটক করেছে পুলিশ। এছাড়া সাতক্ষীরা জেলা ব্যাপী পুলিশি অভিযানে ৭৪ জনকে আটক করা হয়েছে। এদিকে, সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়া বিএনপি ও বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় লক্ষীপুর ৪৪, নড়াইলে ১৫, লালমনিরহাটে ৭৯, পঞ্চগড়ে ১১, রাজশাহীতে ১১ হবিগঞ্জে ১০, জামালপুরে ১০, গাইবান্ধায় ২৮, খুলনায় ১৭, রংপুরে ৪০, কিশোরগঞ্জে ১২ মৌলভীবাজারে ১০সহ বিভিন্ন স্থানে তিন শতাধিক নেতাকর্মীকে বিভিন্ন অভিযোগে আটক করা হয়।



 

Show all comments
  • Md Razib Chcp ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৩৯ এএম says : 0
    আর কী, অনিবাচিত সরকার এসে যাও।
    Total Reply(0) Reply
  • অরন্যক রায়হান ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪০ এএম says : 0
    দেশে প্রচারিত হচ্ছে ধারাবাহিক সংসদ নির্বাচন নামের মেঘা সিরিয়ালের একাদশ তম পর্ব। নির্বাচন কমিশন কতৃক পরিচালিত... অভিনয়েদের নাম বলা যাবে না। যা এবার কমেডি সেকশনে অস্কার পেতে যাচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Ariyan Islam ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪০ এএম says : 0
    Due to direct order of PM
    Total Reply(0) Reply
  • Qaiyum Mollik ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪১ এএম says : 0
    রাজনী‌তির অ‌নৈক্যর প্র‌তিফলন ।
    Total Reply(0) Reply
  • Nirob Ahmed Rabby ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪২ এএম says : 0
    প্রতিহিংসার রাজনীতি অবসান চাই। সুষ্ঠু শান্তি পূর্ণ নির্বাচন চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • মত প্রকাশের স্বাধীনতা চাই ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৩ এএম says : 0
    বাংলাদেশে কখনো দলীয় সরকারের আমলে এবং দলীয় সাজানো প্রশাসন দিয়ে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি হবেও না। ১০০% গেরান্টি ৩০ ডিসেম্বর ভোটকেন্দ্র সরকারী দলের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বিরোধী দল ভোটকেন্দ্রের আশেপাশে ও যেতে পারবে না। কোথাও বিরোধী দলের পোলিং এজেন্ট খোঁজে পাওয়া যাবেনা। পুলিশ বিরোধী দলের এজেন্টদেরকে ভোটের আগেরদিন বাড়িঘর থেকে বিতারিত করে দিবে। বিরোধী জোটের প্রার্থীরা নিজের জিবন বাচাতে ঘরবাড়ী চেড়ে পালিয়ে যাবে। কারণ সুষ্ঠু নির্বাচনে পরিবেশ নেই। অর্থাৎ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Khairul ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৪ এএম says : 0
    এক দল প্রচারনা করে আর এক দল তাদের উপর হামলা করে এ হল প্রতি দিনের খবর ।স্বাধীনতার ৪৭ বছরে এসে বঙ্গবন্ধুর অন্যতম সহযোগী,পরামর্শক, স্বাধীন দেশের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী,সংবিধান প্রণেতা ড.কামাল হোসেন, স্বাধীনতা ঘোষণার আগে সর্বপ্রথম দেশের পতাকা উত্তোলনকারী আ.স.ম আ.রব, মু্ক্তিযুদ্ধে তেজোদীপ্ত শক্তি ও সাহস নিয়ে শত্রুদের ঘায়েল করে অসামান্য বীরত্বের জন্য "বঙ্গবীর" কাদের সিদ্দীকীর মতো মানুষদেরও বুদ্ধিজীবি দিবসে "বুদ্বিজীবি স্মৃতিসৌধ " এ লাঞ্ছিত হতে হয়, রাজাকার অপবাদ শুনতে হয়!!! হায়রে মুক্তিযুদ্ধের দল। আওয়ামী লীগ না হলেই মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী।
    Total Reply(0) Reply
  • দূর সীমানায় ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৬ এএম says : 0
    আমি ১০ বছর ধরে ভোট দিতে ভোট কেন্দ্রে যাইনা যদি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর পড়ের দিনের ভোটের মতো হয় তাহলে আমি ও আমার পরিবারের কেউ ভোট দিতে ভোট কেন্দ্রে যাবনা। আর দলিয় সরকারের অধীনে ভোট ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর মতোই এবারো ভোট হবে। জনগণকে ভয় ভীতি দেখিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসিরা নিজেরাই সিল মেরে ভোট দিবে।
    Total Reply(0) Reply
  • চয়ন আব্রাহাম ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৬ এএম says : 0
    এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আর ছাত্রলীগ ছাড়া কেউ ভোটকেন্দ্রে যাবে বলে মনে হয় না, কারণ তারা আগে থেকেই বলে দিছে নৌকায় ভোট না দিলে তাদের চোখ উঠিয়ে ফেলবে, একটি ভোটের চেয়ে আমার চোখ দুটো অনেক প্রয়োজন আমি মনে করি।
    Total Reply(0) Reply
  • Robin Khan ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৭ এএম says : 0
    দেশের বিবেকবান মানুষ কেন কিছু বলছে না।সারা দেশে বিএনপি কর্মীদের উপর হামলা,গ্রেফতার চলছেই। তাহলে নির্বাচন দেয়ার কি দরকার ছিল? এই দেশে কি আর শান্তি আসবে না?এই অনাচার আর কত? সেনাবাহিনী রাস্তায় নেমেও লাভ হয়নি।আওয়ামী লীগের যে সকল কর্মী হামলা করছে,তাদের বিচার করা উচিৎ। ভাল নির্বাচন হোক।যে দল জিতবে,সেই দল ক্ষমতা নিক।দেশে শান্তি আসুক।
    Total Reply(0) Reply
  • Fmd Amer Pirojpur ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৮ এএম says : 0
    এরা পরিকল্পিত ভাবে সারা দেশে বিরোধী দলের, বিশেষ করে বিএনপি'র নির্বাচনী প্রচারনায় হামলা করছে। গায়ের জোরে তারা নির্বাচনে জয় লাভ করতে চায়। কিন্তু এটা এবার সম্ভব হবেনা। এবার পাল্টা প্রতিরোধ করতে হবে। শুধু মাইর হজম করলে চলবে না আর , এবার মাইরের উপরে রাখতে হবে
    Total Reply(0) Reply
  • Shamim Haidar ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৯ এএম says : 0
    কি লাভ হলো সেনাবাহিনী নামিয়ে কি পেলে দেশ?
    Total Reply(0) Reply
  • Imteaz Ikram ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫০ এএম says : 0
    পুলিশ ক্ষেপেছে সেনা মোতায়েনে। ওরা সেনাদের বার্তা দিচ্ছে - তোদের চেয়ে আমাদের শক্তি বেশি।
    Total Reply(0) Reply
  • Jakir Hossain ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫০ এএম says : 0
    I ask u all where is our democracy..what is seen by us.
    Total Reply(0) Reply
  • Tofazzal Hoque Talib ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫১ এএম says : 0
    অভিশপ্ত বাংলাদেশ..।। রক্তাক্ত রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা ..।। এমন বাংলাদেশের জন্য কি যুদ্ধ করেছিলেন তিনি.?? জেগে উঠো বাংলাদেশ...
    Total Reply(0) Reply
  • Rafeeq Islam ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫২ এএম says : 0
    সারাদেশে যেভাবে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর নৃশংস হামলা চলতেছে। সন্ত্রাসীরা প্রতিটা জনপদ রক্তাক্ত করতেছে। এগুলা করার জন্য উস্কানি দিতেছে নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা। সন্ত্রাসীদের কে সমর্থন দিতে সে নির্বাচন কমিশন সি আই সি।
    Total Reply(0) Reply
  • jack ali ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:১৪ পিএম says : 0
    Those who claim as muslim ----under any circumstances they do not support any party in Bangladesh.....Allah will not tolerate any more --- still there is time to repent and allow muslim to rule our golden Bangladesh the Best Law Giver Allah [SWT]
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ