পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত হিটলার নাকি জীবিত ছিলেন। এ রকমই একটি রিপোর্টে বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়ে গেছে। কোথায় ছিলেন তিনি?
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বার্লিন থেকে পালিয়ে গিয়ে হিটলার প্রথমে প্যারাগুয়ে যান। সেখান থেকে আর্জেন্টিনা হয়ে ব্রাজিলের একটি ছোট শহর মাটো গ্রোসোতে গা ঢাকা দেন। এমনকি লোকে যাতে তাকে চিনতে না পারে সে কারণে নিজের নামও পরিবর্তন করে ফেলেন। নতুন নাম রাখেন অ্যাডল্ফ লাইপজিগ। যতদিন জীবিত ছিলেন শহরের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে তিনি ‘দ্য ওল্ড জার্মান’ নামেই পরিচিত ছিলেন।
দীর্ঘ বছর ধরে হিটলার সম্পর্কে একটি তথ্য প্রচলিত ছিল তিনি নাকি ধরা পড়ার ভয়ে মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছিলেন। সময়টা ছিল ১৯৪৫-এর ৩০ এপ্রিল। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এত দিন ধরে হিটলারের আত্মহত্যার যে গল্প উড়ে বেড়িয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা! এমনকি, দাবিও করা হয়েছে, হিটলার ৯৫ বছর পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। হঠাৎ ওই শহরে কেন গিয়েছিলেন হিটলার?
ওই রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়েছে, হিটলার নাকি গুপ্ত ধনসম্পদে খোঁজেই ওই শহরে আসেন। তার গার্লফ্রেন্ড কাটিঙ্গার সঙ্গে সেখানে ছিলেন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত। মারা যাওয়ার ঠিক দু’বছর আগে অ্যাডল্ফ লাইপজিগের ছবির সঙ্গে হিটলারের ছবি খুঁটিয়ে দেখা হয়। তার পরই দাবি করা হয়, লাইপজিগ নামে ওই ব্যক্তিই আসলে অ্যাডল্ফ হিটলার। -সূত্র : ওয়েবসাইট
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।