পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, যারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন যারা জালাও পোড়াও করে মানুষ হত্যা করেছে যারা মানুষের বিপদে এগিয়ে আসেনি, যারা গত ১০ বছর মানুষের সাথে কোন প্রকার সম্পর্ক রাখেনি তার ভোট পাওয়ার কোন অধিকার রাখেনা। যারা চৌদ্দগ্রামবাসীর কাছ থেকে ভোট নিয়ে চৌদ্দগ্রাম বাসীর সাথে প্রতারণা করেছে তারা কোন ভাবেই ভোট পেতে পারেনা। সন্ত্রাসী দল হিসেবে প্রমাণিত হয়ে একটি নিষিদ্ধ দল। তাদের কোন সঠিক চরিত্র নেই, নীতি নেই, এরা নিজেদের স্বার্থে যে কোন সময় চরিত্র পরিবর্তন করে ফেলে।
অতিতে তাদের মার্কা তথা প্রতীক ছিলো দাঁড়িপাল্লা এবছর এর তা পরিবর্তন করে ধানে শীষ নিয়ে মাঠে নেমেছে। এদের চরিত্র এমনই এরা ভোট নিয়েও এমন করে রূপ পাল্টাবে তাই তাদের বিষয়ে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাদের ভোট দিয়ে চৌদ্দগ্রাম কে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করবেন নাকি তাদের বিতাড়িত করে চৌদ্দগ্রামকে একটি উন্নত চৌদ্দগ্রামে পরিণত করবেন।
রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২৩ ডিসেম্বর সকাল থেকে দিনব্যাপী চৌদ্দগ্রামের আলকরা, কনকাপৈত ও চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার চান্দিশকরা ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মুজিবুল হক আরো বলেন,জামাতের নিজস্ব কোন যোগ্যতা কিংবা অস্তিত্ব নেই যার কারণে বর্তমানে তারা বিএনপি কাঁধে ভর কওে ভোট চাইতে নেমেছে। এরা একসময় চৌদ্দগ্রামবাসীকে ধর্মের দোহাই দিয়ে ভোট চাইতে আসতো পওে তারা নির্বাচিত হয়ে ধর্মের জন্য কিংবা ইসলামের কল্যানে কিছু করেনি।
তাই তারা এখন জনগনের নিকট প্রশ্নের সম্মূখীন হওয়ার ভয়ে ভোট চাইতে আসতে পারেনা।
তারা আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। সাধারণ মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার মতো কোন প্রকার অর্জন জামাত কিংবা বিএনপির নেই।
এদের সময়ে আওয়ামীলীগের কোন নেতা কর্মী তাদের পিতা মাতার সাথে দেখা করতে আসতে পারতো না। মৃত পিতা-মাতার জানাযার নামাজ পড়তে আসতে পারেনি। চৌদ্দগ্রাম ছিলো একটি সন্ত্রাসীদের জনপদ। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর চৌদ্দগ্রাম থেকে সেই সন্ত্রাসীদের শান্তিপ্রিয় চৌদ্দগ্রামবাসী তাদের বিতাড়িত করে একটি আধুনিক চৌদ্দগ্রাম হিসেবে রূপান্তরিত করেছে। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর চৌদ্দগ্রামে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে তা চৌদ্দগ্রামের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড।
মন্ত্রী আরো বলেন, চৌদ্দগ্রামে ইতোপূর্বে যারা নির্বাচিত হয়েছে তারা চৌদ্দগ্রামের মানুষের সাথে বেঈমানী করেছে। আমি কৃষকের ছেলে আপনাদের ভোটে বার বার নির্বাচিত হয়েছি তারপর সংসদের হুইপ হয়েছি, মন্ত্রী হয়েছি কোনদিন আপনাদের ভুলিনি। আপনাদের পাশে ছিলাম আজিবন থাকবো।
তাই আগামী ৩০ তারিখ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট চাওয়ার জন্য আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আমি এবং আমার নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচিত হলে চৌদ্দগ্রামের প্রতিটি গ্রাম হবে শহর। নির্বাচন এলে জামাত কিছু ক্যাডার বাহিনী ভাড়া করে এনে মেহমান বলে পরিচয় দিয়ে বাড়ি ঘরে আশ্রয় দিয়ে থাকে। তাই এসব মেহমান নামের ক্যাডার কারো বাড়ি ঘরে আশ্রয় নিলে কিংবা জায়গা দিলে প্রশাসনের মাধ্যমে এসব সন্ত্রাসীদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
পথভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন চৌদ্দগ্রাম পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য ফারুক আহাম্মেদ মিয়াজী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এ বি এম এ বাহার, আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ জাতীয় কমিটির সদস্য সাইফুল ইসলাম, আলকরা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল, উপজেলা যুবলীগের আহব্বায়ক ও শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহজালাল মজুমদার, গুনবতী ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক কামরুল হাসান মুরাদ, মাষ্টার ওয়ালী উল্লাহ, আওয়ামীলীগ নেতা খোরশেদ আলম ভূঁঞা প্রমূখ।
হক
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, যারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন যারা জালাও পোড়াও করে মানুষ হত্যা করেছে যারা মানুষের বিপদে এগিয়ে আসেনি, যারা গত ১০ বছর মানুষের সাথে কোন প্রকার সম্পর্ক রাখেনি তার ভোট পাওয়ার কোন অধিকার রাখেনা। যারা চৌদ্দগ্রামবাসীর কাছ থেকে ভোট নিয়ে চৌদ্দগ্রাম বাসীর সাথে প্রতারণা করেছে তারা কোন ভাবেই ভোট পেতে পারেনা। সন্ত্রাসী দল হিসেবে প্রমাণিত হয়ে একটি নিষিদ্ধ দল। তাদের কোন সঠিক চরিত্র নেই, নীতি নেই, এরা নিজেদের স্বার্থে যে কোন সময় চরিত্র পরিবর্তন করে ফেলে।
অতিতে তাদের মার্কা তথা প্রতীক ছিলো দাঁড়িপাল্লা এবছর এর তা পরিবর্তন করে ধানে শীষ নিয়ে মাঠে নেমেছে। এদের চরিত্র এমনই এরা ভোট নিয়েও এমন করে রূপ পাল্টাবে তাই তাদের বিষয়ে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাদের ভোট দিয়ে চৌদ্দগ্রাম কে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করবেন নাকি তাদের বিতাড়িত করে চৌদ্দগ্রামকে একটি উন্নত চৌদ্দগ্রামে পরিণত করবেন।
রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২৩ ডিসেম্বর সকাল থেকে দিনব্যাপী চৌদ্দগ্রামের আলকরা, কনকাপৈত ও চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার চান্দিশকরা ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মুজিবুল হক আরো বলেন,জামাতের নিজস্ব কোন যোগ্যতা কিংবা অস্তিত্ব নেই যার কারণে বর্তমানে তারা বিএনপি কাঁধে ভর কওে ভোট চাইতে নেমেছে। এরা একসময় চৌদ্দগ্রামবাসীকে ধর্মের দোহাই দিয়ে ভোট চাইতে আসতো পওে তারা নির্বাচিত হয়ে ধর্মের জন্য কিংবা ইসলামের কল্যানে কিছু করেনি।
তাই তারা এখন জনগনের নিকট প্রশ্নের সম্মূখীন হওয়ার ভয়ে ভোট চাইতে আসতে পারেনা।
তারা আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনা। সাধারণ মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার মতো কোন প্রকার অর্জন জামাত কিংবা বিএনপির নেই।
এদের সময়ে আওয়ামীলীগের কোন নেতা কর্মী তাদের পিতা মাতার সাথে দেখা করতে আসতে পারতো না। মৃত পিতা-মাতার জানাযার নামাজ পড়তে আসতে পারেনি। চৌদ্দগ্রাম ছিলো একটি সন্ত্রাসীদের জনপদ। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর চৌদ্দগ্রাম থেকে সেই সন্ত্রাসীদের শান্তিপ্রিয় চৌদ্দগ্রামবাসী তাদের বিতাড়িত করে একটি আধুনিক চৌদ্দগ্রাম হিসেবে রূপান্তরিত করেছে। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর চৌদ্দগ্রামে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে তা চৌদ্দগ্রামের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড।
মন্ত্রী আরো বলেন, চৌদ্দগ্রামে ইতোপূর্বে যারা নির্বাচিত হয়েছে তারা চৌদ্দগ্রামের মানুষের সাথে বেঈমানী করেছে। আমি কৃষকের ছেলে আপনাদের ভোটে বার বার নির্বাচিত হয়েছি তারপর সংসদের হুইপ হয়েছি, মন্ত্রী হয়েছি কোনদিন আপনাদের ভুলিনি। আপনাদের পাশে ছিলাম আজিবন থাকবো।
তাই আগামী ৩০ তারিখ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট চাওয়ার জন্য আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আমি এবং আমার নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচিত হলে চৌদ্দগ্রামের প্রতিটি গ্রাম হবে শহর। নির্বাচন এলে জামাত কিছু ক্যাডার বাহিনী ভাড়া করে এনে মেহমান বলে পরিচয় দিয়ে বাড়ি ঘরে আশ্রয় দিয়ে থাকে। তাই এসব মেহমান নামের ক্যাডার কারো বাড়ি ঘরে আশ্রয় নিলে কিংবা জায়গা দিলে প্রশাসনের মাধ্যমে এসব সন্ত্রাসীদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
পথভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন চৌদ্দগ্রাম পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য ফারুক আহাম্মেদ মিয়াজী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এ বি এম এ বাহার, আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট আব্দুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ জাতীয় কমিটির সদস্য সাইফুল ইসলাম, আলকরা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক হেলাল, উপজেলা যুবলীগের আহব্বায়ক ও শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহজালাল মজুমদার, গুনবতী ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক কামরুল হাসান মুরাদ, মাষ্টার ওয়ালী উল্লাহ, আওয়ামীলীগ নেতা খোরশেদ আলম ভূঁঞা প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।