পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জোর করে জেতার চেষ্টা করলে জনগণ যদি ফুঁসে ওঠে, সেই পরিণতির জন্য ক্ষমতাসীনরা দায়ী থাকবে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না। আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সঙ্গে তার কার্যালয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকা বগুড়া-২ আসনে নেতাকর্মীদের উপর হামলা, মামলা, নির্যাতনের বিষয়ে অবহিত করতে এসে আজ রোববার বিকেলে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
মান্না বলেন, এখন পর্যন্ত বহু প্রার্থী গ্রেফতার হচ্ছে এবং নির্বাচনে প্রার্থীতা নিয়েও যে নাটক করা হচ্ছে। সমগ্র বিশ্ব আজ উদ্বিগ্ন। আজকে আমি পত্রিকায় দেখলাম জাতিসংঘ পর্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এটা একটা নারকীয় পরিবেশ, এটা কোনো নির্বাচনী পরিবেশ নয়, এই ভাবে নির্বাচন যদি হয়! তাহলে এক পাক্ষিকভাবে জোড় করে জিতে নেওয়ার চেষ্টা করবে। তখন জনগণ যদি ফুঁসে ওঠে, সেই পরিণতির জন্য এরাই দায়ী থাকবে, যারা এখন ক্ষমতায় আছে।
তিনি বলেন, সারাদেশ থেকে খবর পাচ্ছি- একেবারে উত্তরবঙ্গের ঠাকুরগাঁও থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত। সব জায়গাতেই মানুষের মধ্যে একটা স্বত:স্ফূর্ততা, এক ধরণের ঢল এবং আমি বলবো মানুষের মধ্যে একটা দৃঢ়তা।
তারা এবার ভোট দিতে চায় এবং মানুষ যাতে ভোট দিতে না পারে, তার জন্য সব রকম সন্ত্রাস করে তারা ভোটটা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। আমি এর তীব্র নিন্দা করছি।
তিনি আরো বলেন, এটা শেষ করেই আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় যাবো। সাংবাদিক বন্ধুদের মাধ্যমে আমি একটা কথা বলি- আমরা আগে বলতাম নির্বাচনী যুদ্ধ। আর এখন এটা নির্বাচনের নামে যুদ্ধই হচ্ছে। সরকার পক্ষপাতিত্ব করছে। রাতে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হামলা করে। সারাদেশে একই অবস্থা চলছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে বলি কিন্তু কোনো কাজ হয় না। নির্বাচন কমিশন একটা ঠুটো জগন্নাথের মতো। শুধু কথা শোনে। আর বলে- যেমন আজকেও উনি বলেছেন, আচ্ছা এই কাগজটা আমি ডিসি সাহেবকে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি বললাম, তারপর তদন্ত করতে যদি চারদিন লাগে? তাহলে তো ভোটই শেষ হয়ে যাবে। উনি বলছেন যে, না তাড়াতাড়ি করবো। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোথাও কোনো ধরণের অ্যাকশন আমি দেখতে পাইনি। আমরা সবাই মিলে অন্তত দুই-তিনবার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছি। এগুলোর কোনো ফলাফল আমরা পাই নাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।