পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মানুষের মধ্যে ভোটের পরিবেশ নিয়ে সংশয় রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, মানুষ ভোট দেয়ার গ্যারান্টি চায়। নাগরিক হিসেবে আপনি ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে যাবেন। আজ সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘কোন দলের কেমন ইশতেহার?’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
বদিউল আলম বলেন, সবদল অংশগ্রহণ করলেই কেবল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলা যাবে না। একটি সত্যিকারের সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন তখনই বলা যাবে, যখন সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন। আরেকটি বিতর্কিত নির্বাচন না করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলে যার যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।
সুজন সম্পাদক বলেন, ইশতেহারে সবসময় ভালো ভালো বিষয় আনা হয়, প্রতিশ্র“তির ফুলঝুড়ি থাকে, কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো পরবর্তীতে এগুলো ভুলে যায়।
সুজন সভাপতি ও সাবেক সচিব হাফিজ উদ্দিন বলেন, এই ইলেকশন কমিশনের ওপরে মানুষের আস্থা নেই। আমারও আস্থা নেই। এখন পর্যন্ত তারা এমন কিছু করতে পারেনি, যার কারণে আস্থাশীল হওয়া যায়। সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে তিনিও শঙ্কা প্রকাশ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর ঘোষিত ইশতেহারের বিভিন্ন ইতিবাচক দিকের পাশাপাশি যেসব বিষয় অনুপস্থিত সেগুলোও তুলে ধরা হয়।
সুজনের পক্ষ থেকে বলা হয়, অতীতের ন্যায় নির্বাচনী ইশতেহার যেনো শুধুই কথার ফুলঝুড়িতে পরিণত না হয়, সেজন্য আশা করেছিলাম যে, দলগুলো তাদের ইশতেহারে ইশতেহার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি কর্ম-পরিকল্পনার রূপরেখা দেবে। তারা সরকার গঠন করলে প্রথম ১০০ দিন কী করবে, প্রথম বছর কী করবে, এভাবে তৃতীয়-চতুর্থ ও শেষ বছর কী করবে তার কর্মপরিকল্পনা দিলে দলগুলো নিজেদের সমস্যাগুলো অগ্রাধিকার স্থাপন সহজ হতো। কিন্তু সেগুলো এবারের ইশতেহারেও অনুপস্থিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।