পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজনীতি ও ভোটের মাঠে ক্যাডার মাস্তানদের কদর নিয়ে দৈনিক ইনকিলাব ভোট রঙ্গ’’ প্রকাশিত হবার পর পাঠকদের পক্ষ থেকে নানা রকম প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। একদম মোক্ষম সময়ে বিষয়টা প্রচারের জন্য সাধুবাদ জানিয়েছে। তেমনি ভিন্ন প্রতিক্রিয়াও ছিল।
শুধু ভোটের মাঠে ক্যাডারদের নিয়ে রঙ্গতামাশা করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন চিঁছকে ক্যাডারদের নিয়ে যত্তসব লেখা লেখি। কিন্তু বর্ণচোরা ক্যাডার যারা রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তরে অবস্থান করে দলকানা পোষ মানার মত অপকর্ম করে তাদের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন। ওরাতো শপথ নিয়েছে ন্যায় পরায়নতা আর পক্ষপাতহীনতার। সাধারণ মানুষেরা পাশে থাকার সেবা করার। কিন্তু তাদের কত জনইবা নিরপেক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করছে। ওদের একটা শ্রেণি রয়েছে যারা দিনে এক রকম আর রাতে আরেক রকম। বহুরুপির মত। সখা তুমি কার ? ক্ষমতা যার। যারা নিয়মনীতি আদর্শ মেনে চলতে চান তাদের বড় অংশ কোনঠাসা। প্রায় সব ক্ষেত্রে দলকানা আর পোষ মানাদের দাপুটে বিচরণ। মোসাহেবী আর তোষামদ করে নিজের আখের গোছানো। এসব দলকানা পোষ মানাদের আচার আচরণে খোদ দলীয় নেতারা লজ্জা পান। মিটি মিটি হাসেন। একজন বড় নেতার মায়ের মৃত্যুতে একজন সহকর্মীর কান্নার বহর দেখে বিস্ময় নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন মা মারা গেছে আমার। আপনার এত কান্না কেন ? বুঝুন ঠ্যালা। চামচাগীরি আর কাকে বলে। এরা নিজ পদ পদবীর কথা ভুলে একেবারে নীচে নামতে কসুর করেনা। অনেক বিবেকবান নেতা এদের কর্মকান্ডে বিরক্ত হলেও। মুখে কিছু বলেন না। কারন এরাতো উচ্চমানের ক্যাডর। এরা দিনকে রাত আবার রাতকে দিন করতে পারে। ভোটের মাঠে এরা ইদানিং টু টুয়েন্টির মত ডে-নাইট খেলায় বেশ পোক্ত হয়ে উঠেছে। রাতের বেলা চলে উচ্চমার্গের খেলা আর দিনের বেলা মাঠের ক্যাডার। সব ক্যাডার এক হলে বিজয় ঠেকায় কার বাপের সাধ্যে। যারা ঠেকাতে আসবে তাদের সব গায়েবি জন্তর মন্তর দিয়ে একেবারে পাগার পাড় করে দেয়া হবে। তাদের গায়েবানা জানাযা করায় সুযোগ থাকবেনা। অতএব সাবধান।
আরে বাবা ভোটের মাঠে লংকা কান্ড না ঘটালে কি লংকায় যাওয়া যায়। না বাবন হওয়া যায়। যারা মুর্খ নালায়েক এসব বোঝেনা এসব নিয়ে মধ্যরাতে টিভির পদ্মায় উল্টাপাল্টা বক বক করে খামোখা সমালোচনার ঝড় তোলে। এমন সব বকাউল্লাদের বোতলে করে সরসের তেল পাঠানো ভাল। আর যাই হোক নাকে তেল দিয়ে ঘুমাক। যত্তসব ওরা ইলেকশান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কি বোঝে। এসব বোঝার মত জ্ঞান বুদ্ধি থাকলেও ওরাই দেশের কর্নধার বড় বড় আমলা হয়ে যেতে। এমনি সব নানান কথা বলে পাঠকরা তাদের প্রতিক্রিয়ার কথাই জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।