Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনই লক্ষ্য আমাদের

গুলশানের জনসভায় ঢাকায় নৌকা প্রতীকে ভোট চাইলেন শেখ হাসিনা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর থেকেই বাংলাদেশের উন্নয়নে কাজ করছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে দেশ সেবা করে যাচ্ছি। মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনই লক্ষ্য আমাদের, নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন নয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের ইয়ুথ ক্লাব মাঠে আয়োজিত আওয়ামী লীগের জনসভায় প্রধান অতিথির বক্ত্যবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগে বিদেশে বাংলাদেশের নাম শুনলে মানুষ নাক সিটকাতো। কিন্তু এখন আর সেই অবস্থা নেই। তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত করেছি। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার পানির সমস্যার সমাধান করেছে। কিন্তু এই পানির প্রত্যেক লিটার পরিশোধন করতে অনেক অর্থ ব্যয় হয়। তাই পানির যাতে অপচয় না হয়, সেদিকে সবার লক্ষ্য রাখতে হবে। শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। দেশে শান্তি, নিরাপত্তার জন্য, দুর্নীতি দমন করার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট চাই। নৌকার পালে হাওয়া লেগেছে, জোয়ার উঠেছে, নৌকা মার্কার জয় হবে বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান করা হয়েছে। ৩ হাজার মেগাওয়াট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ খাতকে বে-সরকারিকরণ করা হয়েছে। নতুন নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা মাটির নিচ দিয়ে করা হচ্ছে, যাতে ঝড় কিংবা অন্য কোনো কারণে বৈদ্যুতিক লাইনের কোনো ক্ষতি না হয়। এ সময় সবাইকে বিদ্যুতের অপচয় রোধের আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বিদ্যুৎ অপচয় করা যাবে না, সাশ্রয় করতে হবে। তাহলে নিজেদের বিদ্যুৎ বিলও বাঁচবে, দেশেরও উন্নয়ন হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকাকে যানজটমুক্ত করতে মেট্রো রেল করা হচ্ছে। পাতাল রেল স্থাপনের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। মানুষের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতের জন্য ইউনিয়ন গুলোকে সিটি করপোরেশনের আওয়াভুক্ত করা হয়েছে। ঢাকা সিটিকে উত্তর ও দক্ষিণ দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। ঢাকার আশপাশে ছোট ছোট শহর গড়ে তোলা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যাংক-বীমা বেসরকারি করণ করা হয়েছে। ১০০টি শিল্পাঞ্চল তৈরি করা হচ্ছে, যাতে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সম্প্রসারিত হয়। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়। ৪৪টি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ৩৩টি চালু আছে। সেগুলোতে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরি ১৬০০ থেকে ৮ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে।
সভানেত্রী বলেন, শুধু অর্থশালী নয়, হতদরিদ্রদের দিকেও আওয়ামী লীগের দৃষ্টি আছে। ঢাকার বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। বস্তিগুলোতে বহুতল ভবন তৈরি করা হবে। সেই ফ্ল্যাটের ভাড়া দৈনিক, মাসিক বা বাৎসরিক ভাবে পরিশোধ করা যাবে। যার যেভাবে সুবিধা হবে সেভাবেই ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, দেশের প্রত্যেক মানুষেরই জীবনমান বৃদ্ধি পেয়েছে। আগে একজন দিনমজুর সারা দিনের আয় দিয়ে ২-৩ কেজি চাল কিনতে পারতো, এখন ৮-১০ কেজি চাল কিনতে পারছে মাছ কিনতে পারছে। আর এসব সম্ভব হয়েছে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতি করছে না, এতিমের টাকা আত্মসাত করছে না। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে শেখ হাসিনাও মামলা করেনি, আওয়ামী লীগও করেনি। মামলা করেছে তার প্রিয় লোকেরাই। সেই মামলায় খালেদা জিয়া এখন জেলে। বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষকে যারা মানুষ হিসেবে মনে করে না, তারা কিভাবে ধানের শীষে ভোট চায়! ধানের শীষ মানেই অগ্নিসন্ত্রাস, দুর্নীতি, এতিমের টাকা আত্মসাত। আর নৌকা মানেই শান্তি, উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা। জনসভায় বক্তৃতার শেষ পর্যায়ে দলের প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি আপনাদের কাছে আমাদের প্রার্থী যাঁরা আছেন, উত্তরে (ঢাকা উত্তর) আমি তাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। এই সিট (আসনে) যেখানে দাঁড়িয়ে আমরা জনসভা করছি, ঢাকা-১৭, এই আসনে আমাদের প্রার্থী আকবর হোসেন পাঠান ফারুক,বিশিষ্ট সিনেমার নায়ক। তিনি জনগণের সেবা করতে আপনাদের কাছে এসেছেন নৌকা মার্কায় আপনাদের ভোট চান।
অন্য প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা-১১-এর প্রার্থী এ কে এম রহমতউল্লাহ। তিনি একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, রপ্তানি করেন এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি। ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান কামাল, তেজগাঁও-রমনাতে দাঁড়িয়েছেন। তিনি আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আজকে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করে, জঙ্গিবাদ দমন করে এই ঢাকা শহরেও আজকে একটি শান্তিপূর্ণ অবস্থা তৈরি করতে পেরেছেন। কাজেই তিনি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চান। ঢাকা-১৩ সাদেক খান। তিনি আমাদের মোহাম্মদপুর এলাকার। এই ঢাকারই সন্তান। জনগণের সেবা করার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট চাচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, ঢাকা-১৪ আসলামুল হক (যদিও তিনি জনসভায় ছিলেন না), ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার আর ঢাকা-১৬ মো. ইলিয়াছ উদ্দিন মোল্লাহ, তাদের নৌকা মার্কায় ভোট দিন। আর ঢাকা-১৮, আমাদের সাহারা আপা, এই যে সাহারা আপা বাংলাদেশে সেই ১৯৬৯-এর ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে আমরা একই সঙ্গে রাজপথে সংগ্রাম করেছি। কাজেই ১৯৭০-এর নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে তাঁর অবদান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, ভোট ও ভাতের আন্দোলন এবং স্বৈরতন্ত্র বিরোধী আন্দোলন, সব আন্দোলনে তিনি ছিলেন। কাজেই আমি তাদের জন্য ভোট চাই। ঢাকা-১ আসনে সালমান ফজলুর রহমানের জন্যও ভোট চান তিনি।
ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লাহর সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সাহারা খাতুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দুর্যোগ ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী মায়া, যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন প্রমুখ জনসভায় উপস্থিত ছিলেন।



 

Show all comments
  • MD Sobuj Khan Anwar ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 0
    ইনশাআল্লাহ
    Total Reply(0) Reply
  • Juwel Ahmed ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 0
    উন্নয়নের প্রতীক নৌকা
    Total Reply(0) Reply
  • Abu Bakkar Siddik ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 0
    অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে কিন্ত জীবনের নিরাপত্তা থাকবে না। যেকোন মুহুর্তে খুন,গুম,রেপ হতে পারেন গ্যারান্টি দিচ্ছি।
    Total Reply(0) Reply
  • Harun Mohammad ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০০ এএম says : 0
    দয়া করে আমাদের প্রতি দয়া করেন আর এসব মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েন না। আপনাদের প্রতিশ্রুতি পাইতে পাইতে 37 হাজার লোক আজকে মারা গেছে, গত দশ বছরে তাদের মেরে ফেলছেন। কত মেয়েকে ধর্ষণ করেছে আপনার গুন্ডাবাহিনী তা একমাত্র আল্লাহ জানে!!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Abjal Khan ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০২ এএম says : 0
    কোন অগ্রযাত্রা? এটা কি ব্যাংক ডাকাতি, সোনা চোরি,কয়লা চোরি, পাথর চোরি,মানুষ খুন করা গুম করা,মা বোনদের দিন দুপুরে ধর্ষণ করা, কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা, পদ্মা সেতুর দুইটি খাম্বার বিনিময়ে হাজার কোটি টাকা লুট করার অগ্রযাত্রা!!
    Total Reply(0) Reply
  • Ripon Khan ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০২ এএম says : 0
    বাংলাদেশ রাজতন্ত্র নয়। বাংলাদেশ হচ্ছে গনতন্ত্র। আমরা নতুন কিছু দেখতে চাই। জনগণ যাকে খুশি ভৌট দিবে এটা।
    Total Reply(0) Reply
  • Basir Ahmmed ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৩ এএম says : 0
    আমার মনে হয় এখন আর জেলখানা খালি নাই। খমতায় আসলে ভাগ্য উন্নয়ন কিভাবে করবেন!!!
    Total Reply(0) Reply
  • দুষ্ট ছেলে মিষ্টি হাসি ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৪ এএম says : 0
    চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ, ব্যাংক ডাকাতি,শেয়ার বাজার লুট ,খুন, মানুষ হত্যা এসব বিষয়ে ভাগ্যের উন্নয়ন হবে, তাই না?
    Total Reply(0) Reply
  • Rahim Poly ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৫ এএম says : 0
    নিজেকে বেশি যোগ্য মনে করবেন না। হতে পারে আপনার চাইতেও বেশি দেশকে ভালো বাসে এমন লোকও আছে। ফিরিয়ে দেন গুম হওয়া লোকদের। এটা কেমন বিচার। অপরাধী হলে ফাসি দিন । তাও স্বজনরা জানতে পারবেন
    Total Reply(0) Reply
  • Monir Bhuiyan ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৬ এএম says : 0
    আপনার উন্নয়ন যা করেছেন তাই জনগন খুশি, এই রডের বদলে বাস এর উন্নয়ন, গুম খুন এর উন্নয়ন, ব্যাংক লুট এর উন্নয়ন অথবা নদিতে মাছের বদলে লাশ এর উন্নয়ন আমরা আর চাই না।
    Total Reply(0) Reply
  • SA AD ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৮ এএম says : 0
    আওয়ামীলীগ ক্ষমতা থাকলে দেশে খুন গুম হত্যা ষড়যন্ত্র সব কিছু বেড়ে যায়। দেশের সবকিছু ওলট-পালট করে দেয়। কারণ তারাই বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রাজাকার। আওয়ামী লীগ নিজের দলে রাজাকার রাইখা অন্য দলের রাজাকার খূজে। আরে আপনি এতো নিজের দলে রাজাকার বের করে মারেন, তারপর দেখা যাবে আপনি দেশপ্রেমী না দেশদ্রোহী।
    Total Reply(0) Reply
  • Shahabuddin Khan ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৮ এএম says : 0
    আমি তা বিশ্বাস করি।কিন্তু দেশে তো মানুষের জীবনের কোন নিরাপত্তা নেই।আইনের শাসন নেই‌।যদি আপনি মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও সকলের জন্য সমান ভাবে আইনের শাসন করতে পারতেন, সারাজীবন দেশের দায়িত্ব পালন করতে পারতেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Shadin Bangla ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৯ এএম says : 1
    যেই জাতি দাওয়াত খেয়ে উঠে এসেও বলে খানা ভাল হয় নাই তাদের জন্য যত কিছুই করবে বলবে কি করছে এটাই সাভাবিক। কিন্তু এইসব বেইমান দের কারনে দেশ পিছিয়ে যাবে হতেই পারে না। দেশের অগ্রযাত্রা কে সামনে টেনে নিতে শেখ হাসিনার মত যোগ্য অভিজ্ঞ প্রধানমন্ত্রীর বিকল্প নাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Jamil Hosen Jon ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৯ এএম says : 0
    আওমেলীগ যদি জনপ্রিয় দল হয়...আওমেলীগ যদি মুক্তিযোদ্ধার দল হয়...তাহলে সকলের ভোট পেয়ে ক্ষমতায় আসবে এটাই স্বাভাবিক। ।।কিন্তু ক্ষমতার জন্য ভোট চুরি ও ভোট কেন্দ্র দখল করা লাগে কেন...? গুম খুন হত্যা ও ভোটাধিকার হরণ করা লাগে কেন...? তাই সত্যটা সবার বোঝা উচিত।।।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৪২ এএম says : 0
    ওরে ও নিরর্বোধ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন। বলেনকি? আপনি তো জঘন্য কথা বলিলেন, আপনার বিচার হওয়া দরকার। কি ভাবে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করিবেন? খুন আর গুম করিয়া নাকি।? কত বড় জাতীয় বেঈমান। আমরা জাতীয় বেঈমান চাই না। ইনশাআল্লাহ। ********
    Total Reply(0) Reply
  • করিম ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৮ পিএম says : 0
    টি আই বির রিপোটে আপনার সরকারের আমলে ২২৫০২ কোটি টাকা দুরনীতি হযেছে আর দুই কোটি টাকার জন্য খালেদা জিযা জেল খাটছে বড বড কথা রাখেন সময মতো সব বাহির হবে
    Total Reply(0) Reply
  • মতিন ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৩ পিএম says : 0
    শেখ মুজিবের কোট পরে , শেখ মুজিবের নাম বেচে , শেখ মুজিবের দলের নাম খারাপ করে আপনারাই দুরনীতি করেন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ