পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচনী ইশতেহার এমনভাবে তৈরি করেছি যাতে তা বাস্তবায়ন করতে পারি। মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) হোটেল সোনারগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা সময় তিনি একথা বলেন। এবারের ইশতেহারের স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’।
ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমুন্নত রাখা হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা। জবাবদিহিতামূলক প্রশাসন থাকবে। নারীর ক্ষমতায়, স্থানীয় সরকার: জনগণের ক্ষমতায়ন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’: প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণ, তরুণ যুবসমাজ: ‘তারুণ্যের শক্তি-বাংলাদেশের সমৃদ্ধি’ দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস।আগামী ৫ বছরে জিডিপি ১০ শতাংশে উন্নীত করা হবে। আগামী ৫ বছরে দেশের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছে যাবে শহরের সকল সুবিধা। ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।
তিনি বলেন, শিল্প শ্রমিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করা হবে। ২০২৩ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে ২৮ হাজার মেগাওয়ার্ট। ২০২০ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। পদ্মাসেতুর দুইপাড়ে আধুনিক শিল্পনগরী গড়ে তোলা হবে। প্রত্যেক উপজেলায় হবে হবে ‘যুব বিনোদন কেন্দ্র’ নিমার্ণ করা হবে। ৬৫ বছরের ওপরে সবাইকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হবে।
ইশতেহারে সরকারের গত দুই মেয়াদের সাফল্য তুলে ধরে আগামীর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। এতে ২০২১, ২০৩০, ২০৪০, ২০৭১ এবং ২১০০ এরকম কয়েকটি ধাপে বাংলাদেশের অবস্থান কোথায় থাকবে তার পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। ইশতেহারের অন্যতম দিক বদ্বীপ বা ডেল্টা পরিকল্পনা, ব্লু-ইকোনোমি ও তরুণদের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা। ডেল্টা প্ল্যানে আগামী ২১০০ সালে বাংলাদেশ কোথায় অবস্থান করবে সেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।