পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী ২২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেট সফরে ঐতিহাসিক জনসভাকে জনসমুদ্র পরিণত করতে দলীয় নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সদস্য ও সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। তিনি বলেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জননেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পূণ্যভূমি সিলেট আগমনে নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হয়েছেন।
আগামি নির্বাচনে দলের বিজয় সুনিশ্চিত করতে প্রতিটি অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীকে সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পুনরায় আওয়ামীলীগকে নির্বাচিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর জনসভাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার উন্নয়নমুখী সরকার। তাই দেশের প্রত্যন্ত অ লে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ সহ নান সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে। আওয়ামীলীগ সরকার যতদিন ক্ষমতায় থাকবে দেশের জনগণের ভাগ্যের উন্নয়ন হতেই থাকবে।
তিনি ১৬ ডিসেম্বর রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেট আগমন উপলক্ষে নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে বিভাগীয় আওয়ামীলীগ এর যৌথ সভায় উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট-১ আসনে মহাজোট মনোনীত প্রার্থী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সিলেট আগমন দলীয় নেতাকর্মী সহ সাধারণ মানুষকে আরও উজ্জীবিত করবে। আগামী ২২ ডিসেম্বরের জনসভাকে জনসমুদ্রে রূপান্তরিত করতে দলীয় নেতা কর্মী ও সমর্থকদের অগ্রনী ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত সিলেটবাসী। সিলেটের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্য। আমি নির্বাচনী গণসংযোগে যেখানেই যাচ্ছি সেখানেই বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্য সাধারণ জনগণের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে।
মহানগর আওয়ামীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিনের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এড. লুৎফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী, সহ-সভাপতি মাহমুস উস সামাদ কয়েছ এমপি, আশফাক আহমদ, আসুক উদ্দিন আহমেদ, শাহ ফরিদ, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, হাজী সিরাজুল ইসলাম, এড. রাজ উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. নিজাম উদ্দিন, ফয়জুল আনোয়ার আলাঊর, বিজিত দাস, অধক্ষ্য সুজাত আলী রফিক, হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক এড লুতফুর রহমান, অধ্যাপক জাকির হোসেন, নাসির উদ্দিন খান, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আহমদ আল কবির, মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র ফজলুর রহমান, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য হুমায়নুল ইসলাম কামাল, এড. শাহ মোশাহিদ আলী, নুরুল ইসলাম পুতুল, এটিএম হাসান জেবুল, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, হবিগঞ্জ শহর আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি শরিফুল্লাহ, মোহাম্মদ আলী দুলাল, এড রাধা দেব সজল, তপন মিত্র, খোকন কুমার দত্ত, সাইফুল আলম রুহেল, এড শামছুল ইসলাম, হাজী রইছ আলী, এড মাহফুজুর রহমান, আব্দুর রহমান জামিল, ফারুক আহমদ, জগদীশ চন্দ্র দাস, আজাদুর রহমান আজাদ, কবির উদ্দিন আহমদ, এড. ররঞ্জিত সরকার, ডা : আরমান আহমদ শিপলু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা শাহানা বেগম, দিবাকর ধর রাম, সৈয়দ ইফতার হোসেন পিয়ার, প্রিন্স সদ্রুজ্জামান, সদস্য আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, এ আর সেলিম, ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, জামাল চৌধুরী, আব্দুস সোবহান, প্রদীপ পুরকায়স্ত, জুনেল আহমদ, আজম খান, আজিজুল হক মঞ্জু ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।