পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকনকে গুলি করেন সোনাইমুড়ী থানার ওসি আবদুল মজিদ। বিএনপি-আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের সময় ওসি এ ঘটনা ঘটনা বলে দাবি করেছেন নোয়াখালী-১ (চাটখিল ও সোনাইমুড়ী) আসনের বিএনপি প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। তিনি বলেন, আমার নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের সমর্থকরা হামলা করে। আওয়ামী লীগ-যুবলীগের কর্মীদের বিএনপির কর্মীরা ধাওয়া করলে ওসি আবদুল মজিদ নিজেই আমার মুখের নিচে (থুতনিতে), পিঠে ৫টি, হাতে ২টি, থুতনিতে ১টি গুলি করে। এ ছাড়া আমার পিএস ইকবাল হোসেন রুবেলের পায়ে গুলিসহ ২০ জন নেতাকর্মীকে গুলি করে ওসি মজিদ।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, শনিবার বিকাল সাড়ে ৪টায় সোনাইমুড়ী বাজারে প্রধান সড়কের পাশে আমি আমার নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী গণসংযোগ করছি। এ সময় আওয়ামী লীগ-যুবলীগের কর্মীরা গণসংযোগে বাধা দিয়ে ১০-১২ জন কর্মীকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে বিএনপির সমর্থিতদের ৩০-৪০টি দোকান ভাঙচুর করে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, নোয়াখালী-১ (চাটখিল ও সোনাইমুড়ী) আসনের বিএনপি প্রার্থী, কেন্দ্রীয় বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন গতকাল শনিবার বিকাল সাড়ে ৪টায় সোনাইমুড়ী বাজারে প্রধান সড়কে বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে গণসংযোগ করছিলেন। সেখানে আগে থেকে ওঁত পেতে থাকা আওয়ামী লীগ-যুবলীগের অস্ত্রধারী কর্মীরা বিএনপির এমপি প্রার্থীর গণসংযোগে বাধা দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ১০-১২ জনকে আহত করে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আরও জানান, বিএনপির সমর্থিত ধান সিঁড়ি হোটেল, নুরু মিয়ার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, ডাক্তার গাজির ফার্মেসী, জয়নালের ফার্মেসীঢ, টুটুলের মুদি দোকান, হলি স্কয়ার হাসপাতালসহ ৩০-৪০টি দোকান ভাঙচুর করে তারা। এসময় বিএনপির নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগ-যুবলীগের কর্মীদের ধাওয়া করলে ওসি দৌড়ে গিয়ে নিজেই গুলি করেন। পরে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি আবদুল মজিদ ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ রাবার বুলেট ছুঁড়লে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও তার পিএসসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।