Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ক্ষমতায় থেকেই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবো

পথে পথে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ইয়াছিন রানা | প্রকাশের সময় : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্ষমতায় থেকেই আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন করবো। নৌকা মার্কা মানেই স্বাধীনতা, নৌকা মার্কা মানেই উন্নয়ন। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে আমরা সম্মান পেয়েছি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এগিয়ে যাওয়া অব্যাহত থাকবে। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে সারাদেশে নৌকাকে বিজয়ী করে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, গণহত্যা পরিচালনাকারী, অগ্নিসন্ত্রাসীদের ভোটযুদ্ধে হারিয়ে দেশকে রক্ষা করতে হবে। গতকাল সড়ক পথে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকায় ফেরার পথে ফরিদপুরের ভাঙ্গা, নগরকান্দা, রাজবাড়ির দৌলতদিয়া ঘাট, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট ও বাসস্ট্যান্ড, ঢাকার ধামরাই ও সাভারে পথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, নৌকায় ভোট দেয়ার মাধ্যমে এ দেশ স্বাধীনতা পেয়েছে, আমরা বাংলা ভাষা পেয়েছি। নৌকায় ভোট দিয়ে কেউ বঞ্চিত হয় না। দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য নৌকায় ভোট দিন। নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নযনের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখুন। মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। তরুণদের রক্ষা করতে হবে। এজন্য বিশেষ করে মা ও বাবাকে সন্তানের প্রতি বেশি মনোযোগী হতে হবে, বেশি খেয়াল রাখতে হবে যেন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদে না জড়িয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে মসজিদের ইমাম, অন্যান্য ধর্মগুরুকে জনসচেতনায় ভূমিকা রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী ১২ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ থেকে একাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন। গতকাল ঢাকায় ফেরার পথে ৫টি জেলায় ৭টি নির্বাচনী পথসভায় শেখ হাসিনা বলেন, যদি দেশের উন্নয়নের গতি আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চান, দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান, তাহলে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আরেকটিবার দেশ সেবার সুযোগ দিন। একমাত্র নৌকায় দেবে উন্নয়ন, গতিশীলতা আর মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন। নৌকা না থাকলে এসব থাকবে না, সবকিছু ধ্বংস করে দেবে।
এর আগে সকাল ৮টায় টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। টুঙ্গিপাড়া থেকে ৯টায় রওনা হয়ে বেলা এগারোটায় ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ফরিদপুর-৪ আসনের নির্বাচনী জনসভায় অংশ নেন শেখ হাসিনা। এ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলের সভাপতিমন্ডলীর কাজী জাফর উল্যাহকে নৌকার প্রতিনিধি হিসেবে উল্লেখ করে তার জন্য ভোট চান এবং ভোটারদের ভোট দানের ওয়াদা নেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, যুগ্ম সম্পাদক আ. রহমান এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক বি,এম মোজাম্মেল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ.ফ.ম.বাহাউদ্দিন নাসিম, আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা আবু কাওসার, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও রাজবাড়ী -১ আসনের চার চার বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিল্লুল হাকিম এমপি, রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাজী ইরাদত আলী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুজ্জামান সোহাগ, চিত্র নায়ক রিয়াজ, ফেরদৌসসহ প্রমুখ।
নাজিম বকাউল ও ওবায়দুল আল সম্রাট, ফরিদপুর থেকে জানান, দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে হবে। দেশের অগ্রযাত্রা, উন্নয়ন, জঙ্গীবাদ,সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আবারও নৌকায় ভোট দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফরিদপুরকে বিভাগ করা হবে। আপনাদের দাবি করতে হবে না, আমি আগেই আপনাদের এলাকায় এসে কথা দিয়েছিলাম, ফরিদপুরকে বিভাগ করে দেবো। এর জন্য তো একটি প্রক্রিয়া আছে। একটা জেলা নিয়ে তো বিভাগ হয় না। সেজন্য অন্যান্য জেলার সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরা ক্ষমতায় এলে সেই প্রক্রিয়া শেষ করে ফরিদপুরকে বিভাগ করব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, উন্নয়নের অংশ হিসেবে সড়কের পাশাপাশি স্বপ্নের পদ্মাসেতুর কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এই সেতুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আওয়ামীলীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে হবে, অন্যথায় পদ্মাসেতুর কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। এখন বাকী স্বপ্ন পুরণের কাজ আপনাদের হাতে।
রাজবাড়ী জেলা সংবাদদাতা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামীতে আবারো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ২য় পদ্মাসেতু নির্মাণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন পদ্মাসেতু নির্মাণ নিয়ে একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। বিশ^ব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল। কিন্তু কোনো দুর্নীতি পায়নি তারা। আমরা নিজেদের টাকায় পদ্মাসেতু নির্মাণ করছি। আমরা আবার ক্ষতায় এলে যদি প্রয়োজন হয় দৌলতদিয়ায় ২য় পদ্মাসেতু নির্মাণ করবো। তবে কাজ চলমান রয়েছে এরই মধ্যে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা সেতুর মাটি পরীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। আগে ওইটা (১ম পদ্মাসেতু) নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে। এরপর দ্বিতীয়টা নির্মাণ করা হবে। এ জন্য নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামীলীগকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে। এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতি রাজবাড়ী-১ আসনে কাজী কেরামত আলী ও রাজবাড়ী-২ আসনে জিল্লুল হাকিমকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান।
মানিকগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, আপনাদের মানিকগঞ্জে অনেক মানিক আছে। সেখান থেকে আমরা কয়েকটা মানিক কুড়িয়ে নিয়েছি। আজকে আমাদের এই অঞ্চলের প্রার্থী ক্রিকেটার নাইমুর রহমান দুর্জয় একটা মানিক। সেইসঙ্গে সঙ্গীত জগতের মমতাজ সেও আরেকটা মানিক। আমি কয়েকটা মানিক কুড়িয়ে নিয়েছি। এখন আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের ভোট দিয়ে নৌকাকে জয়যুক্ত করার জন্য এভাবে মানিকগঞ্জবাসীর প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আপনারা নৌকায় ভোট দেবেন ওয়াদা করেন। নৌকায় ভোট দিলেই দেশের উন্নয়ন পাবেন। আজকে উন্নয়নের যে যাত্রা শুরু করেছি উন্নয়নের এ গতি যেন থেমে না যায়। ওই লুটেরা দুর্নীতিবাজ। যারা অর্থ আত্মসাৎ করে, যারা এদেশের সম্মান নষ্ট করে তারা কেউ যেন ভোট না পায়। নৌকা দেবে উন্নয়ন, নৌকা দেবে গতিশীলতা। নৌকা করবে এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন।
আওয়ামী লীগ তরুণ প্রজন্মকে আগামী নির্বাচন উৎসর্গ করে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, তরুণ সমাজের জন্য আমরা আমাদের এবারের নির্বাচন উৎসর্গ করেছি। তরুণদের মেধা শক্তি কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ।
ধামরাই(ঢাকা) থেকে মো আনিস উর রহমান স্বপন জানান, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা ধামরাই পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী ধামরাই সরকারি হার্ডিঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। নির্বাচনী এলাকার বাড়ি-বাড়ি গিয়ে ভোট চাইতে হবে। নৌকাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জনসভায় যোগ দেয়ার আগেই স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
গোপালগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। নির্বাচনী এলাকার বাড়ি-বাড়ি গিয়ে ভোট চাইতে হবে। নৌকাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমি নির্বাচনী এলাকায় আসার সুযোগ পাইনা। তাই আপনাদেরই গ্রাম-গঞ্জে আমার পক্ষে প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। মানুষের পাশে থেকে আমার পক্ষ নিয়ে আপনারা কাজ করবেন।
##

 

 



 

Show all comments
  • Abdul Mohaiman ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২৭ এএম says : 4
    আলো গলায় ঝুলিয়ে দিলেও এইবার আর কাজ হবে না। জনগণ আর দুর্নীতির আলো জ্বালাতে চায় না। হুম, তবে পেছনের দরজা দিয়ে আসতে পারেন, আপনাদেরতো আবার পুরোনো বোতলে নতুন মদ মার্কেটিং করার অভ্যাস আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nasim Sikder ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২৭ এএম says : 4
    কোটা আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগ যা করছে তা এখনও মনে আছে|নিজের নৌকা নিজে চালান ছাত্ররা নাই|
    Total Reply(0) Reply
  • mr humayun kabir ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩০ এএম says : 4
    no vote for bank lootera/share market lootera,,chapati and yeaba legue.
    Total Reply(0) Reply
  • Sabir Khan ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩১ এএম says : 4
    উন্নয়নের সাথে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রয়োজন। গণতন্ত্র অব্যাহত রাখুন, উন্নয়ন এমনিতেই হবে। জনগণকে তাঁদের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যদি আপনাদের নিয়ে আসে তাহলে আসবেন, যদি না আনে মেনে নিয়ে অপেক্ষা করবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • জাগ্রত জনতা ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩১ এএম says : 4
    গুম, খুন, হামলা, মামলা, ব্যাংক ডাকাতি, শেয়ার মার্কেট লুট,অব্যাহত রাখতে চাই না। তাই নৌকায় এইবার ভোট দিতে পারব না। ক্ষমা করবেন
    Total Reply(0) Reply
  • MD.ABDUR RAHMAN ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩২ এএম says : 4
    প্রবৃদ্ধি আছে দেশে, নেই কর্মসংস্থান ভোটবিহীন নির্বাচনের দেশে গণতন্ত্রের প্রস্থান।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩২ এএম says : 2
    বিএনপিঅলারা কই গেলো? তারা বলেছিল, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর জনসভায় নাকি লোক হবে না, কিন্তু আমি তো দেখছি প্রত্যেকটি সভায়ই শ'শ মানুষ!
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৩ এএম says : 0
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব ক্ষেত্রেই কিছু না কিছু উন্নয়ন করেছেন কিন্তু বিদেশ থেকে ভোট দেবার বিষয়ে কোন অগ্রগতি হলোনা। ভোট দিয়ে আপনার প্রগতিশীল সরকারের পাশে থাকতে পারলে আরও খুশী হতাম। ভবিষ্যতে এটাও হবে ইনশাল্লাহ। আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করবেন এবং বাংলাদেশকে দারিদ্র্য মুক্ত করবেন এই কামনা রইলো।
    Total Reply(0) Reply
  • Muhammad Amin ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৫ এএম says : 3
    শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়ন করেছে কিন্তু বাংলার মানুষে মন হৃদয় জয় করতে পারেনি তার একমাত্র কারণ ছাত্রলীগ , আর কিছু আবাল মার্কা মন্ত্রী এমপি !
    Total Reply(0) Reply
  • Nisa Moni ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৭ এএম says : 4
    যত পারেন বিএনপির লোকজন ধরে ধরে থানায় ঢুকান। নাহলে একবার ক্ষমতা হারালে সাড়ে ২২হাজার কোটি টাকা, হেলমেট বাহিনীর বিচার, বিশ্বজিৎ হত্যা, গুম খুনের বিচার বাংলার মাটিতে হবে। সুতরাং সাধু সাবধান!
    Total Reply(0) Reply
  • Imran Ahmed ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৭ এএম says : 4
    প্রকাশ্যে অবাধ ও নির্মম হামলা চলছে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমানে গ্রেফতার করছে পুলিশ তাদের নেতাকর্মীদের। সরকার গনহারে বন্ধ করছে এদের প্রতি সহানূভূতিশীল অনলাইনগুলো। এরমধ্যে আবার আদালতেও বাতিল বা স্থগিত হচ্ছে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচন করার সুযোগ। কোনদিন কি আমরা ভাবতে পেরেছিলাম নির্বাচন এমন একপেশে হয়ে পড়বে এদেশে?
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৫৮ এএম says : 4
    মাইক বাজান কত উন্নয়, কত উন্নয়, উন্নয়ন আর উন্নয়ন । লগি আর বৈঠার উন্নয়ন খোন আর গুমের উন্নয়ন উন্নয়ন আর উন্নয়ন। বলা যায় না দেখা যায় না গুমের উন্নয়ন। এরশাদের অধিনে যাহারা নিরবাচনে যাইবে তাহারা হইবে জাতীয় বেঈমান। জাতীয় বেঈমান উন্নয়ন। উন্নয়ন আর উন্নয়ন। জাতীয় বেঈমান ভারতের দালাল সকল ধংস হইতে চাই। আল্লাহ তা'আলার পাক দরবারে এই বাসনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:৪৭ এএম says : 0
    প্রধানমন্ত্রী কওমি জননী তার বক্তব্যে সবই সত্য কথা বলেছেন, এখন আমরা আমাদের সততা কতটা বজায় রাখবো এটা নির্ভর করছে আমাদের উপর। একটা সরকার যখন দেশদ্রোহী, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, আগুনবাজ, জাতিয় সম্পদ লুটেরাদের সাথে যুদ্ধ করে তখন তাদেরকেও ওদেরমত হয়ে ওদের সাথে লড়তে হয় তাই আমাদের কাছে মনে হয় সরকারি দলেও বুঝি এসব রয়েছে কিন্তু আসলে তা নয় এনারা এসব করছেন ওদেরকে ঘায়েল করতে। কাজেই আমাদেরকে এবার অপেক্ষা করতে হবে যেভাবে আমরা পূর্বে নেত্রী হাসিনার সাথে থেকে প্রথমে জাতীর জনককে হত্যার বিচার করেছি, এরপর দেশদ্রোহীদের বিচার করে তাদেরকে ফাঁশিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে ঠিক সেইভাবে এবার অপশক্তিকে (দেশদ্রোহীদের মানে পাকিদের দোসরদের) অন্ধকার ঘর থেকে বের হাবার সাথে সাথে পাকড়াও আইনের আওতায় নিয়ে এদেরকে প্রতিহত করে নির্বাচনকে অর্থ বহ করতে হবে এটাই হচ্ছে আমাদের পুলিশের এখনকার কাজ। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে অবশ্যই ’৭১ সালের মত করে পাকিদের দোসরদের হাত থেকে রেহাই করবেন। এদেরকে যেকোনমূল্যে প্রতিহত করে দেশকে বাচাতে হবে এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা হওয়া উচিৎ। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্যে শক্তি দিন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ