পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কোনো শক্তির ষড়যন্ত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। একই সঙ্গে পুলিশের প্রতি কড়া নির্দেশ দিলেন বিনা কারণে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না। কারও বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করা যাবে না। গতকাল আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে সিইসি ভোটের ভাগ্য যাতে মাস্তান-সন্ত্রাসীদের হাতে চলে না যায়, সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেন। তিনি ২০ ডিসেম্বর ভোটের পর পরিস্থিতি আরো খারাপের আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, নির্বাচনের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগাম প্রস্তুতি থাকা আবশ্যক।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সভাপতিত্বে বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মোঃ রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী এবং ইসি সচিব সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগের সচিব, সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সব জেলা পুলিশ সুপার (এসপি), সব জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নির্বাচনকালীন সময়ে গুজব মোকাবিলায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে আনা, মোবাইল ব্যাংকিং বন্ধ এবং দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ওপর বিশেষ নজর রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া ভোটের দিন সাংবাদিকদের ভোট কেন্দ্রে প্রবেশের বিষয়েও কড়াকড়ি আরোপের ওপর পুলিশের পক্ষ থেকে করণীয় নির্ধারণে প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। এছাড়া আগামী ২০ ডিসেম্বরের পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছে ইসি।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সভায় নির্বাচনকালীন সময়ে গুজব মোকাবিলায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোকে কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার, নির্বাচনের আগে ও পরে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে আনা, মোবাইল ব্যাংকিং বন্ধ, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ওপর বিশেষ নজর রাখার, নির্বাচনের দিন সাংবাদিকদের ভোট কেন্দ্রে প্রবেশের বিষয়েও কড়াকড়ি আরোপের ওপর পুলিশের পক্ষ থেকে করণীয় নির্ধারণে প্রস্তবনা দেওয়া হয়েছে। ভোট চলাকালীন সময় কেন্দ্রের গোপন কক্ষে সাংবাদিকরা ছবি তোলা, ভিডিও করা ও সরাসরি সম্প্রচার করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। এসব বিষয় চূড়ান্ত করতে শিগগিরই কমিশন থেকে একটি পরিপত্র জারি করা হতে পারে। বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এবং নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নির্বাচনে কালো টাকার ব্যবহার বন্ধে ভোটের তিন দিন আগে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ করার প্রস্তবনা দেয়া হয়।
এই প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি দেওয়া হয় নির্বাচনকালীন সময়ে বিদেশ থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা আসতে পারে। এসব টাকা নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে। এক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ইসিকে অনুরোধ করেছেন। বৈধ অস্ত্রধারী, শুধুমাত্র প্রার্থীরা নিরাপত্তার স্বার্থে নিজের কাছে রাখতে পারবে তবে ব্যবহার করতে পারবে না। ভোটের এক সপ্তাহ আগে বৈধ সব অস্ত্র (প্রার্থী ব্যতীত) জমা দিতে হবে। সেনাবাহিনীর মোতায়েনের বিষয়ে সভায় দুই ধরনের বক্তব্য উঠে এসেছে। ইসির পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ছিল। সভায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি পক্ষের দাবি, ৯ দিনের চেয়ে সেনা মোতায়েন বাড়ানো হোক। আরেক পক্ষের দাবি, সেনাবাহিনী মোতায়েনের সময় কমিয়ে বরং বিজিবিকে আগে নামানো হোক বলা হয়। ভোট কেন্দ্রের ৪০০ গজের মধ্যে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ, মোবাইল নেটওয়ার্কিংয়ের গতি কমানো, ভোটের দুই দিন আগে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে ফোরজি থেকে টুজিতে নামানো, ভোট কেন্দ্রের ৪০০ গজের ভেতরে গণমাধ্যমকর্মীরা যাতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারে তা নিয়েও আলোচনা হয়। এর মাধ্যমে কমিশন গণমাধ্যম আইনের কঠোর প্রয়োগ ব্যবহার করতে চান।
কে এম নূরুল হুদা বলেন, ২০১৪ সালের সহিংস অবস্থার কথা মাথায় রেখে নিরাপত্তার ছক তৈরি করতে হবে। বিনা কারণে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না। কারও বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করা যাবে না। সংঘবদ্ধভাবে প্রজাতন্ত্রের সব বিভাগ নির্বাচনের দায়িত্বে সম্পৃক্ত হয়েছেন। সংবিধান ও আরপিওর বলে এখন সব দায়িত্ব আপনাদের কাছে। নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু, স্বাভাবিক রাখার দায়িত্ব সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতাদের, দেশের নাগরিকদের, তাদেরও সম্পৃক্ত থাকার অনুরোধ করি। সবাইকে নিয়েই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছি। এরই মধ্যে প্রস্তুতির ৯৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। এখন শুধু ব্যালট পেপার ছাপা হবে।
সিইসি বলেন, পেছনের একটা ঘটনার রেশ টানা প্রয়োজন। সেটি হলো ২০১৪ সালের নির্বাচন। সেই নির্বাচনের অবস্থা ভুলে গেলে চলবে না। তখন ভয়ংকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। সেই ঘটনার আলোকে এবারের নির্বাচন প্রস্তুতির রূপরেখা ও কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, তখন মাঠে সব বাহিনী ছিল। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ছিল। তবুও আমরা কী দেখেছিলাম! পুলিশ সদস্য, প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, ম্যাজিস্ট্রেট ও শত শত মানুষ নিহত হয়েছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভস্মীভূত হয়েছে। সেটার কী পরিপ্রেক্ষিত ছিল, আমরা কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। সে প্রসঙ্গে আলোচনা করার সুযোগ ও প্রয়োজন নেই। তবে ভবিষ্যতে বিষয়টি আমাদের মনে রাখতে হবে। এটি ভুলে গেলে চলবে না। সেই অবস্থা থেকে কীভাবে উত্তরণ করা যায়, তা ভাবা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সিইসি। তিনি বলেন, সে রকম কোনো পাঁয়তারা যাতে না হয়। আবার যাতে সে রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আপনাদের দায়িত্ব জনগণের জীবন রক্ষা করা, মালামাল রক্ষা করা, সম্পদ রক্ষা ও দেশের পরিবেশ-পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা। আমি আশা করব, আপনাদের নিরপেক্ষ ও পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও মানসিকতা দিয়ে এবারের নির্বাচনে আমরা এসব মোকাবিলা করতে পারব। এ বছর যেন আর সে রকম তান্ডব না ঘটে। সে রকম পরিস্থিতির সুযোগ সৃষ্টি না হয়। এখন থেকে সেটা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে। এবারও এমন কিছু ঘটার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না উল্লেখ করে কে এম নূরুল হুদা বলেন, যেদিন প্রতীক বরাদ্দ হলো, তার পরের দিনই দুর্ঘটনা। সে ঘটনাগুলো যত ছোটই হোক না কেন, দুটো জীবন চলে গেল। সে দুটো জীবনের মূল্য অনেক। এগুলোর পেছনে কি রাজনৈতিক, সামাজিক কারণ? নাকি সেই ২০১৪ সালের মতো ভয়াবহ পরিবেশ সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে ? এগুলো ভালোভাবে নজরে নিতে হবে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সতর্ক নজরদারি থাকতে হবে। কোনো ঘটনা ঘটে গেলে একজনের দোষ আরেক জনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়ার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি হালকাভাবে নিলে হবে না। রাজনৈতিক নেতাদের সতর্ক অবস্থান নেওয়ার প্রয়োজন হবে। এর মধ্যে তৃতীয় কোনো শক্তির ষড়যন্ত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতি সতর্ক নজরদারি রাখার অনুরোধ করব।
সিইসি বলেন, নির্বাচন নিয়ে যখন স্বতঃস্ফূর্ত জন জাগরণের সৃষ্টি হয়েছে, ঠিক তখনই খুনের ঘটনা, হামলার ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। এ দেশের স্বাভাবিক রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হোক, তা না চাওয়ার দলে প্রভাবশালী মহল সক্রিয় থাকতে পারে। তাদের বিষয়ে সবার বিশেষ করে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সমাজের সচেতন মহল ও জনগণের সচেতন থাকা প্রয়োজন।
নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, এবার আমরা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করতে চাই। জনগণের ভোট মাস্তানদের হাতে ছেড়ে দেওয়া যায় না। বাক্স ছিনতাইকারীদের হাত থেকে ভোটারদের মুক্তি দিতে হবে। তার প্রথম ও প্রধান যে পদ্ধতিতে ভোট হচ্ছে, সে পদ্ধতির পরিবর্তে আরেকটি পদ্ধতি আনতে হবে। নির্বাচন কমিশন মনে করে, ইভিএম সে রকম একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ভোটারদের ভোটের নিশ্চয়তা প্রদান করা সম্ভব হবে। আমরা ছয়টি এলাকায় ইভিএম ব্যবহার করতে যাচ্ছি। সে ছয়টি এলাকায় যার যার দায়িত্ব, তাদের অনুরোধ করব আলাদাভাবে দৃষ্টি দিতে, সতর্কতামূলক ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিতে। ইভিএম সঠিকভাবে প্রয়োগ করা হলে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় এ দেশের শতকরা ৮০ ভাগ অনিয়ম দূর হবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ করে সিইসি বলেন, দায়িত্ব পালনকালে পেশাদারি ও নিরপেক্ষতার সর্বোত্তম ব্যবহার করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে সব বাহিনীর কৌশল ঠিক করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে সবচেয়ে বেশি তথ্য-উপাত্ত থাকে। এই তথ্য-উপাত্তগুলো প্রয়োগ করে সব বাহিনীর আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের ছক তৈরি করতে হবে। সব গোয়েন্দা সংস্থার সতর্ক নজরদারি বাড়াতে হবে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে এবং এতে বিজিবিকে সস্পৃক্ত করার প্রয়োজন হবে। কারণ, এতে তাদের অভিজ্ঞতা আছে।
সিইসি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নজরদারি রাখবেন। নারী ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও আলাদাভাবে খেয়াল রাখবেন, যাতে ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন। প্রত্যেক এলাকার মস্তান ও গোলযোগ সৃষ্টিকারীদের তালিকা তৈরি করতে হবে, যেটা আপনারা সব সময় করে থাকেন। সেটা এখন থেকেই তৈরি করতে হবে। ভোটের ভাগ্য সন্ত্রাসীদের হাতে দেওয়া যাবে না। সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজন হলে তাদের আটক করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
সভায় কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার কাছে ২৪ ঘণ্টা ফোন আসছে। বেশিরভাগই বলেন স্যার ভোট দিয়ে বাসায় ফিরতে পারবো কিনা? ভোটারদের এই আশঙ্কা রাখা যাবে না। এটা দূর করতে হবে আপনাদের। সভায় কমিশনার কবিতা খানম বলেন, গতকাল (১২ ডিসেম্বর) ঢাকা-১ আসনের প্রার্থীকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো। রিটার্নিং কর্মকর্তাকে ফোন করে জানতে চাইলে তিনি নাকি কিছু জানেন না। আপনার প্রার্থীকে তুলে নিয়ে গেলো আপনি কিছুই জানেন না। তাহলে এতো সমন্বয়হীনতা নিয়ে আপনারা কাজ করছেন কিভাবে?’ জবাবে তিনি বলেন, আগামী ২০ ডিসেম্বরের পর পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই সময় টাতে আপনাদের অধিক ধৈর্য ধারণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ফৌজদারি অপরাধ আর আচরণবিধি এক নয়। আপনাদের ছোট্ট একটা ভুলের কারণে অনেক কিছু ঘটে যেতে পারে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাঙ্গামাটি যাবেন, এরপর ১৮ ডিসেম্বর যাবেন চট্টগ্রাম। সেখানে তিনি প্রার্থী ও ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন বলেও জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।