পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানী থেকে সন্ত্রাসীরা ভোলা গিয়ে তার সংসদীয় এলাকায় অবস্থান নিয়েছে-এমন অভিযোগ করে ভোলা-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ বলেছেন, এসব সন্ত্রাসীর ভয়ে এলাকায় যেতে পারছি না। তারা প্রকাশ্যে রাস্তাঘাটে অস্ত্র নিয়ে টহল দিচ্ছে এবং নেতাকর্মীদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে এসব অভিযোগ করেন বিএনপির এ ভাইস চেয়ারম্যান। এ সময় তিনি ভোলার সামগ্রিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরীর কাছে।
ভোলা-৩ আসন থেকে ছয়বার নির্বাচিত হয়েছেন হাফিজউদ্দিন আহমদ। এবারও তিনি এ আসনে বিএনপির টিকিটে ভোট করছেন। এই আসনে হাফিজের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের এমপি নুরুনব্বী চৌধুরী শাওন।
হাফিজের অভিযোগ করে বলেন, সন্ত্রাসীদের ভয়ে আমি নির্বাচনী এলাকায় যেতে পারছি না। আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে আঘাত করা হচ্ছে।
হাফিজ বলেন, প্রতিপক্ষ ইতিমধ্যে সাধারণ ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখাতে শুরু করেছে। আমার নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-নির্যাতন বেড়ে চলেছে।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, ভোলা জেলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক সেলিমসহ বহু নেতাকে প্রতিপক্ষরা মারধর করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। ৩৫ জন যুবদল কর্মীকে হামলা করে আহত করার পর উল্টো এসব নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এসব বিষয়ে পুলিশ নির্বিকার এমন অভিযোগ করে এ বিএনপি নেতা বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের জানমালের কোনও নিরাপত্তা নেই। অস্ত্রধারীরা প্রকাশ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। পুলিশ তাদের দেখেও না দেখার ভান করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।