পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন নিজের ও কর্মী-সমর্থকদের নিরাপত্তা নিয়ে চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার কাছে আবেদন করেছেন। এদিকে ঢাকা-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ব্যারিষ্টার ইরফান ইবনে আমান নির্বাচনী প্রচারনায় সমান সুযোগ ও নিজের নিরাপত্তা এবং প্রতিদ্ব›দ্বী প্রাথী অ্যডভোকেট কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আচরন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নিবাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়েছেন।
গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সিইসির কাছে এ সংক্রান্ত আবেদন জমা দেন তিনি। আবেদনে শাহ মোয়াজ্জেম বলেন, গত শনিবার আমার এলাকায় এক কর্মীর বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে আরেক অসুস্থ নেতাকে দেখতে যাওয়ার জন্য পাথরঘাটার উদ্দেশে রওনা হই। পথিমধ্যে সিরাজদি খানের কুচিয়ামুরায় ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় আমাদের পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর করে তারা। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিও ছোড়া হয়। সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার সহকর্মীরা বাধা দিতে গেলে তাদের মারধর করা হয়। তারা বর্তমানে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আমরা সেদিন প্রাণে বেঁচে যাই।
তিনি বলেন, এ অবস্থায় আমি ও আমার নির্বাচন এলাকার জনগণ এবং কর্মী-সমর্থকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। যা নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ক্ষেত্রেও বড় অন্তরায়। তাই আপনাকে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসন থেকে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। এর আগে তিনি এরশাদ সরকারের সময়ে উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বপালন করেছিলেন। তার আসনে অন্য প্রার্থীরা হলেন-জাকের পার্টির আতাউর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের মাহী বদরুদ্দোজা (নৌকা), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আতিকুর রহমান, জাতীয় পার্টির শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সমর দত্ত।
এদিকে ঢাকা-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী ব্যারিষ্টার ইরফান ইবনে আমান নির্বাচনী প্রচারনায় সমান সুযোগ ও নিজের নিরাপত্তা চেয়ে নিবাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়েছেন। স্বশরীরে নির্বাচন ভবনে এসে ইসি সচিবের দফতরে এই লিখিত চিঠি দেন। ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদকে দেয়া চিঠিতে তিনি প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী অ্যডভোকেট কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আচরন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনেন। ব্যারিষ্টার ইরফান পরে সাংবাদিকদের বলেন, তার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী এডভোকেট কামরুল ইসলাম মন্ত্রী হয়ে প্রটোকল ও প্রটেকশন সুবিধা নিয়ে প্রচারনা চালাচ্ছেন। তিনি সরকারি সুবিধা নিয়ে প্রচারণা চালানোতে নির্বাচন নিরপেক্ষতা হারাচ্ছে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আমি ইসিকে বলেছি। সেইসঙ্গে আমি নিজের নিরাপত্তা চেয়েছি ইসির কাছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।