Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১, ২৭ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নৌকা-ধানের শীষ লড়াই

ফারুক হোসাইন/ইয়াছিন রানা | প্রকাশের সময় : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম | আপডেট : ৬:১১ পিএম, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮

১০ বছর পর দেশে শুরু হচ্ছে ভোটযুদ্ধ। আজ প্রতীক বরাদ্দের পর কিছু আসনে ‘অন্য প্রতীক’ থাকলেও সারাদেশে নির্বাচনী লড়াই হবে নৌকা আর ধানের শীষের মধ্যে। নানান সমীকরণে দল-জোট-ফ্রন্টের মনোনয়ন নিশ্চিত করে প্রার্থীরা এখন নির্বাচনী এলাকায়। আওয়ামী লীগ ৪৫ ও বিএনপি ৫৭ আসন শরিকদের ছেড়ে দিয়েছে। এরপরও দুই জোটের শরিকদের অধিকাংশ প্রার্থীই নৌকা-ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়বেন। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ২০০৮ সালে ভোটের মাঠে লড়াইয়ে দেখা গেছে নৌকা-ধানের শীষ। এতদিন পর দেশের দুই জায়ান্ট রাজনৈতিক শক্তির ভোটের লড়াই দেখতে দেশি-বিদেশি সবাই রয়েছেন মুখিয়ে।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও তাদের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপি। সংসদীয় ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫৮টি নিজেদের জন্য রেখে অবশিষ্ট ৪২টি আসন ছেড়ে দেয়া হয়েছে শরিকদের। অন্যদিকে বিএনপি নিজেদের জন্য ২৪২টি আসন রেখে শরিকদের ছেড়েছে ৫৮টি। গতকাল (রোববার) নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুয়ায়ি প্রার্থিতা প্রত্যাহার ও চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণার শেষ দিনে উভয় দলই তাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছে। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ২৫৮টি আসনে তাদের প্রার্থী দিয়েছে। ১৪ দলীয় জোটের অন্য শরিকদের দিয়েছে ১৩টি আসন দিয়েছে। এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি ৫টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু) ৩টি, জাসদ-আম্বিয়া ১টি, জাতীয় পার্টি (জেপি-মঞ্জু) ২টি, তরিকত ফেডারেশন ২টি। মহাজোটের শরীক জাতীয় পার্টিকে দিয়েছে ২৯টি এবং যুক্তফ্রন্টকে ছেড়ে দিয়েছে ৩টি আসন। এ হিসেবে তিনটি আসনে মহাজোটের একাধিক প্রার্থী রয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি ২৪২টি আসনে তাদের প্রার্থী দিয়েছে। তাদের দুই জোট সঙ্গীর মধ্যে গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগকে ছেড়ে দিয়েছে ১৯টি আসন এবং ২০ দলীয় জোটের মধ্যে শরিক দলগুলোকে দিয়েছে ৩৯টি আসন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলোর মধ্যে গণফোরামকে সাতটি, জেএসডিকে চারটি, নাগরিক ঐক্যকে চারটি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগকে চারটি আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

২০ দলীয় জোট শরিকদের মধ্যে এলডিপিকে পাঁচটি, খেলাফত মজলিশকে দুটি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে তিনটি, জাতীয় পার্টিকে (কাজী জাফর) দুটি, বিজেপিকে একটি, কল্যাণ পার্টিকে একটি, এনপিপিকে একটি, লেবার পার্টিকে একটি, পিপিবিকে একটি করে আসন ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। এই জোটে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ২২টি আসন দেয়া হয়েছে জামায়াতে ইসলামীকে।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের প্রার্থীরা ২৯৮টি আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করবে। চট্টগ্রাম-১৪ আসনে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ লড়বেন তার নিজের দলের প্রতীক ছাতা নিয়ে এবং কক্সবাজার-২ আসনে জামায়াতের হামিদুর রহমান আযাদ লড়বেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। এ হিসেবে এই দুই আসনে বিএনপির প্রতীক ধানের শীষের কোন প্রার্থী থাকছে না। বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে কেবল দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন দুটি করে আসনে ভোট করছেন।
দুই দলের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন যারা -
রংপুর বিভাগ:
পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার মোঃ নওশাদ জমির (ধানের শীষ) ও মাজহারুল হক প্রধান (নৌকা), পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ (ধানের শীষ) ও এড. নূরুল ইসলাম সুজন (নৌকা)। ঠাকুরগাঁও-১ আসনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ধানের শীষ) ও রমেশ চন্দ্র সেন (নৌকা), ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জামায়াতের মাওলানা আব্দুল হাকিম (ধানের শীষ) ও দবিরুল ইসলাম (নৌকা), ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জাহিদুর রহমান জাহিদ (ধানের শীষ) ও ওয়ার্কার্স পার্টির ইয়াসিন আলী (নৌকা)। দিনাজপুর-১ জামায়াতের মাওলানা মোহাম্মদ হানিফ (ধানের শীষ) ও মনোরঞ্জনশীল গোপাল (নৌকা), দিনাজপুর-২ আসনে সাদিক রিয়াজ (ধানের শীষ) ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (নৌকা), দিনাজপুর-৩ আসনে সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম (ধানের শীষ) ও ইকবালুর রহীম (নৌকা), দিনাজপুর-৪ আখতারুজ্জামান মিয়া (ধানের শীষ) ও আবুল হাসান মাহমুদ আলী (নৌকা), দিনাজপুর-৫ আসনে এজেডএম রেজওয়ানুল হক চৌধুরী (ধানের শীষ) ও মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (নৌকা), দিনাজপুর-৬ আসনে মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও শিবলী সাদিক (নৌকা)।
নীলফামারী-১ রফিকুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও আফতাব উদ্দিন সরকার (নৌকা), নীলফামারী-২ আসনে জামায়াতের মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মন্টু (ধানের শীষ) ও আসাদুজ্জামান নূর (নৌকা), নীলফামারী-৩ আসনে জামায়াতের মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল (নৌকা), নীলফামারী-৪ আমজাদ হোসেন সরকার (ধানের শীষ) ও আহসান আদেলুর রহমান (নৌকা)।
লালমনিরহাট-১ আসনে মোঃ হাসান রাজিব প্রধান (ধানের শীষ) ও মোতাহার হোসেন (নৌকা), লালমনিরহাট-২ আসনে রোকন উদ্দিন বাবলু (ধানের শীষ) ও নুরুজ্জামান আহমেদ (নৌকা), লালমনিরহাট-৩ আসনে আসাদুল হাবিব দুলু (ধানের শীষ) ও গোলাম মোহাম্মদ কাদের (নৌকা)।
রংপুর-১ আসনে নাগরিক ঐক্যের শাহ মোঃ রহমতউল্লাহ (ধানের শীষ) ও মশিউর রহমান রাঙা (নৌকা), রংপুর-২ আসনে মোহাম্মদ আলী সরকার (ধানের শীষ) ও আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক (নৌকা), রংপুর-৩ আসনে রিটা রহমান (ধানের শীষ) ও এইচ এম এরশাদ (নৌকা), রংপুর-৪ আসনে মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা (ধানের শীষ) ও টিপু মুন্সি (নৌকা), রংপুর-৫ আসনে জামায়াতের গোলাম রব্বানী (ধানের শীষ) ও এইচ এন আশিকুর রহমান (নৌকা), রংপুর-৬ আসনে মোঃ সাইফুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও শিরীন শারমিন চৌধুরী (নৌকা)।
কুড়িগ্রাম-১ আসনে সাইফুর রহমান রানা (ধানের শীষ) ও আসলাম হোসেন সওদাগর (নৌকা), জাতীয় পার্টির একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ আসনে গণফোরামের আমসাআ আমিন (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির পনির উদ্দিন আহমেদ (নৌকা), কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাসভীর উল ইসলাম (ধানের শীষ) ও এম এ মতিন (নৌকা), কুড়িগ্রাম-৪ মো. আজিজুর রহমান (ধানের শীষ) ও জাকির হোসেন (নৌকা), রুহুল আমিন (জেপি) ।
গাইবান্ধা-১ আসনে জামায়াতের মাজেদুর রহমান সরকার (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী (নৌকা), গাইবান্ধা-২ আসনে আব্দুর রশিদ সরকার (ধানের শীষ) ও মাহবুব আরা গিনি (নৌকা), গাইবান্ধা-৩ আসনে জাতীয় পার্টি-জাফরের টিআইএম ফজলে রাব্বি (ধানের শীষ) ও ইউনুস আলী সরকার (নৌকা), গাইবান্ধা-৪ আসনে ফারুক কবির আহমেদ (ধানের শীষ) ও মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (নৌকা), গাইবান্ধা-৫ আসনে ফারুক আলম সরকার (ধানের শীষ) ও এড. ফজলে রাব্বী মিয়া (নৌকা)।
রাজশাহী বিভাগ: জয়পুরহাট-১ আসনে ফজলুর রহমান (ধানের শীষ) ও শামশুল আলম দুদু (নৌকা), জয়পুরহাট-২ আসনে আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান (ধানের শীষ) ও আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (নৌকা)।
বগুড়া-১ আসনে কাজী রফিকুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও আব্দুল মান্নান (নৌকা), বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (নৌকা), বগুড়া-৩ আসনে মাছুদা মোমিন (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির নূরুল ইসলাম তালুকদার (নৌকা), বগুড়া-৪ আসনে মোশাররফ হোসেন (ধানের শীষ) ও জাসদের একেএম রেজাউল করিম তানসেন (নৌকা), বগুড়া-৫ আসনে- জিএম সিরাজ (ধানের শীষ) ও হাবিবুর রহমান (নৌকা), বগুড়া-৬ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির নূরুল ইসলাম ওমর (নৌকা), বগুড়া-৭ আসনে মোরশেদ মিল্টন (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির এড. আলতাফ আলী (নৌকা)।
চাপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে শাহজাহান মিয়া (ধানের শীষ) ও ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (নৌকা), চাপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আমিনুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও জিয়াউর রহমান (নৌকা), চাপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ হারুনুর রশীদ (ধানের শীষ) ও আব্দুল ওদুদ (নৌকা)।
নওগাঁ-১ আসনে মোঃ ছালেক চৌধুরী (ধানের শীষ) ও সাধন চন্দ্র মজুমদার (নৌকা), নওগাঁ-২ আসনে মো. সামসুজ্জোহা খান (ধানের শীষ) ও শহিদুজ্জামান সরকার (নৌকা), নওগাঁ-৩ আসনে পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী জনি (ধানের শীষ) ও ছলিম উদ্দিন তরফদার (নৌকা), নওগাঁ-৪ আসনে আবু হায়াত মোহাম্মদ সামসুল আলম প্রামাণিক (ধানের শীষ) ও ইমাজ উদ্দিন প্রামানিক (নৌকা), নওগাঁ-৫ আসনে জাহিদুল ইসলাম ধলু (ধানের শীষ) ও ব্যারিস্টার নিজামউদ্দিন জলিল ডন (নৌকা), নওগাঁ-৬ আসনে আলমগীর কবির (ধানের শীষ) ও ইসরাফিল আলম (নৌকা)।
রাজশাহী-১ আসনে ব্যারিস্টার আমিনুল হক (ধানের শীষ) ও ওমর ফারুক চৌধুরী (নৌকা), রাজশাহী-২ আসনে মিজানুর রহমান মিনু (ধানের শীষ) ও ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা (নৌকা), রাজশাহী-৩ আসনে শফিকুল ইসলাম মিলন (ধানের শীষ) ও আয়েন উদ্দিন (নৌকা), রাজশাহী-৪ আসনে আবু হেনা (ধানের শীষ) ও এনামুল হক (নৌকা), রাজশাহী-৫ নাদিক মোস্তফা (ধানের শীষ) ও মনসুর রহমান (নৌকা), রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁন (ধানের শীষ) ও শাহরিয়ার আলম (নৌকা)।
নাটোর-১ আসনে মনজুরুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও শহিদুল ইসলাম বকুল (নৌকা), নাটোর-২ আসনে সাবিনা ইয়াসমিন (ধানের শীষ) ও শফিকুল ইসলাম শিমুল (নৌকা), নাটোর-৩ আসনে দাউদার মাহমুদ (ধানের শীষ) ও জুনাইদ আহমেদ পলক (নৌকা), নাটোর-৪ আসনে আবদুল আজিজ (ধানের শীষ) ও আব্দুল কুদ্দুস (নৌকা)।
সিরাজগঞ্জ-১ আসনে রুমানা মোর্শেদ কনক চাঁপা (ধানের শীষ) ও মোঃ নাসিম (নৌকা), সিরাজগঞ্জ-২ আসনে রুমানা মাহমুদ (ধানের শীষ) ও হাবিবে মিল্লাত মুন্না (নৌকা), সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আব্দুল মান্নান তালুকদার (ধানের শীষ) ও ডা. আব্দুল আজিজ (নৌকা), সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে জামায়াতের মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) ও তানভীর ঈমাম (নৌকা), সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে মোঃ আমিরুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) ও আব্দুল মমিন মন্ডল (নৌকা), সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে ডা. এমএ মুহিত (ধানের শীষ) ও হাসিবুর রহমান স্বপন (নৌকা)।
পাবনা-১ আসনে গণফোরামের অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (ধানের শীষ) ও শামসুল হক টুকু (নৌকা), পাবনা-২ আসনে একেএম সেলিম রেজা হাবিব (ধানের শীষ) ও আহমেদ ফিরোজ কবির (নৌকা), পাবনা-৩ আসনে কেএম আনোয়ারুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও মকবুল হোসেন (নৌকা), পাবনা-৪ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিব (ধানের শীষ) ও শামসুর রহমান শরিফ ডিলু (নৌকা), পাবনা-৫ জামায়াতের মাওলানা ইকবাল হোসাইন (ধানের শীষ) ও গোলাম ফারুক প্রিন্স (নৌকা)।
খুলনা বিভাগ: মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ (ধানের শীষ) ও ফরহাদ হোসেন (নৌকা), মেহেরপুর-২ আসনে জাভেদ মাসুদ মিল্টন (ধানের শীষ) ও মোহম্মদ সাহিদুজ্জামান (নৌকা)।
কুষ্টিয়া-১ আসনে রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা (ধানের শীষ) ও সরওয়ার জাহান বাদশা (নৌকা), কুষ্টিয়া-২ আসনে জাতীয় পার্টি-জাফরের মোহাম্মদ আহসান হাবিব লিঙ্কন (ধানের শীষ) ও জাসদের হাসানুল হক ইনু (নৌকা), কুষ্টিয়া-৩ আসনে ইঞ্জিনিয়ার জাকির হোসেন সরকার (ধানের শীষ) ও মাহবুব উল আলম হানিফ (নৌকা), কুষ্টিয়া-৪ আসনে সৈয়দ মেহেদী আহম্মেদ রুমি (ধানের শীষ) ও সেলিম আলতাফ জর্জ (নৌকা)।
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে শরিফুজ্জামান শরিফ (ধানের শীষ) ও সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন (নৌকা), চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান বাবু (ধানের শীষ) ও আলী আজগার টগর (নৌকা)। ঝিনাইদহ-১ আসনে আসাদুজ্জামান (ধানের শীষ) ও আব্দুল হাই (নৌকা), ঝিনাইদহ-২ আসনে আব্দুল মজিদ (ধানের শীষ) ও তাহজীব আলম সিদ্দিকী (নৌকা), ঝিনাইদহ-৩ আসনে জামায়াতের অধ্যাপক মতিয়ার রহমান খান (ধানের শীষ) ও শফিকুল আজম খান (নৌকা), ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজ (ধানের শীষ) ও আনোয়ারুল আজিম আনার (নৌকা)।
যশোর-১ আসনে মফিকুল হাসান তৃপ্তি (ধানের শীষ) ও শেখ আফিল উদ্দিন (নৌকা), যশোর-২ আসনে জামায়াতের আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন (ধানের শীষ) ও মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন (নৌকা), যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত (ধানের শীষ) ও কাজী নাবিল আহমেদ (নৌকা), যশোর-৪ ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব (ধানের শীষ) ও রণজীত কুমার রায় (নৌকা), যশোর-৫ মুহাম্মদ ওয়াক্কাস (ধানের শীষ) ও স্বপন ভট্টচার্য (নৌকা), যশোর-৬ আসনে আবুল হাসান আজাদ (ধানের শীষ) ও ইসমত আরা সাদেক (নৌকা)।
মাগুরা-১ আসনে মনোয়ার হোসেন খান (ধানের শীষ) ও সাইফুজ্জামান শেখর (নৌকা), মাগুরা-২ আসনে নিতাই রায় চৌধুরী (ধানের শীষ) ও বীরেন শিকদার (নৌকা)। নড়াইল-১ জাহাঙ্গীর বিশ্বাস (ধানের শীষ) ও বিএম কবিরুল হক মুক্তি (নৌকা), নড়াইল-২ আসনে এনপিপির এজেডএম ফরিদুজ্জামান ফরহাদ (ধানের শীষ) ও মাশরাফি বিন মর্তুজা (নৌকা)।
বাগেরহাট-১ আসনে মো. শেখ মাসুদ রানা (ধানের শীষ) ও শেখ হেলাল উদ্দিন (নৌকা), বাগেরহাট-২ আসনে এম এ সালাম (ধানের শীষ) ও শেখ তন্ময় (নৌকা), বাগেরহাট-৩ আসনে জামায়াতের এড. আবদুল ওয়াদুদ শেখ (ধানের শীষ) ও হাবিবুন নাহার (নৌকা), বাগেরহাট-৪ আসনে জামায়াতের অধ্যাপক আবদুল আলীম (ধানের শীষ) ও মোজাম্মেল হোসেন (নৌকা)।
খুলনা-১ আসনে আমীর এজাজ খান (ধানের শীষ) ও পঞ্চানন বিশ্বাস (নৌকা), খুলনা-২ আসনে নজরুল ইসলাম মঞ্জু (ধানের শীষ) ও শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (নৌকা), খুলনা-৩ আসনে রকিবুল ইসলাম বকুল (ধানের শীষ) ও মন্নুজান সুফিয়ান (নৌকা), খুলনা-৪ আসনে আজিজুল বারী হেলাল (ধানের শীষ) ও আব্দুস সালাম মোর্শেদী (নৌকা), খুলনা-৫ আসনে জামায়াতের মিয়া গোলাম পরওয়ার (ধানের শীষ) ও নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (নৌকা), খুলনা-৬ আসনে জামায়াতের মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (ধানের শীষ) ও আক্তারুজ্জামান (নৌকা)। সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব (ধানের শীষ) ও মোস্তফা লুৎফুল্লাহ (নৌকা), সাতক্ষীরা-২ আসনে জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক (ধানের শীষ) ও মোস্তাক আহমেদ রবি (নৌকা), সাতক্ষীরা-৩ আসনে ডা. শহিদুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও আ ফ ম রুহুল হক (নৌকা), সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও এস এম জগলুল হায়দার (নৌকা)।
বরিশাল বিভাগ: বরগুনা-১ আসনে মতিয়ার রহমান তালুকদার (ধানের শীষ) ও ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু (নৌকা), বরগুনা-২ আসনে খন্দকার মাহবুব হোসেন (ধানের শীষ) ও শওকত হাচানুর রহমান রিমন (নৌকা),
পটুয়াখালী-১ আসনে আলতাফ হোসেন চৌধুরী (ধানের শীষ) ও শাহজাহান মিয়া (নৌকা), পটুয়াখালী-২ আসনে সালমা আলম (ধানের শীষ) ও আ স ম ফিরোজ (নৌকা), পটুয়াখালী-৩ আসনে গোলাম মাওলা রনি (ধানের শীষ) ও এস এম শাহজাদা (নৌকা), পটুয়াখালী-৪ আসনে এবিএম মোশাররফ হোসেন (ধানের শীষ) ও মহিব্বুর রহমান মহিব (নৌকা)।
ভোলা-১ আসনে গোলাম নবী আলমগীর (ধানের শীষ) ও তোফায়েল আহমেদ (নৌকা), ভোলা-২ হাফিজ ইব্রাহিম (ধানের শীষ) ও আলী আজম (নৌকা), ভোলা-৩ আসনে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (ধানের শীষ) ও নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন (নৌকা), ভোলা-৪ আসনে নাজিম উদ্দিন আলম (ধানের শীষ) ও আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (নৌকা)।
বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন (ধানের শীষ) ও আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ (নৌকা), বরিশাল-২ আসনে সরদার সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টু (ধানের শীষ) ও শাহে আলম (নৌকা), বরিশাল-৩ আসনে অ্যাড. জয়নুল আবেদীন (ধানের শীষ) ও ওয়ার্কার্স পার্টির টিপু সুলতান (নৌকা), জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপু (নৌকা), বরিশাল-৪ আসনে নাগরিক ঐক্যের জেএম নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর (ধানের শীষ) ও পঙ্গজ দেব নাথ (নৌকা), বরিশাল-৫ মজিবর রহমান সরওয়ার (ধানের শীষ) ও জাহিদ ফারুক (নৌকা), বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির নাসরিন জাহান রত্মা (নৌকা)।
ঝালকাঠি-১ আসনে মোহাম্মদ শাহজাহান ওমর (ধানের শীষ) ও বজলুল হক হারুন (নৌকা), ঝালকাঠি-২ আসনে জেবা আমীন খান (ধানের শীষ) ও আমির হোসেন আমু (নৌকা)।
পিরোজপুর-১ আসনে জামায়াতের শামীম সাঈদী (ধানের শীষ) ও শ ম রেজাউল করিম (নৌকা), পিরোজপুর-২ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টি- জেপির আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (বাইসাইকেল), পিরোজপুর-৩ রুহুল আমিন দুলাল (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজি (নৌকা)।
ময়মনসিংহ বিভাগ: জামালপুর-১ আসনে রশিদুজ্জামান মিল্লাত (ধানের শীষ) ও আবুল কালাম আজাদ (নৌকা), জামালপুর-২ আসনে সুলতান মাহমুদ বাবু (ধানের শীষ) ও ফরিদুল হক খান (নৌকা), জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল (ধানের শীষ) ও মির্জা আজম (নৌকা), জামালপুর-৪ আসনে ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম (ধানের শীষ) ও ডা. মুরাদ হাসান (নৌকা), জামালপুর-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেস আলী মামুন (ধানের শীষ) ও ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর হোসেন (নৌকা)।
শেরপুর-১ আসনে ডা. শানসিলা জেবরিন (ধানের শীষ) ও আতিউর রহমান আতিক (নৌকা), শেরপুর-২ আসনে ফাহিম চৌধুরী (ধানের শীষ) ও মতিয়া চৌধুরী (নৌকা), শেরপুর-৩ আসনে মাহমুদুল হক রুবেল (ধানের শীষ) ও একেএম ফজলুল হক (নৌকা)।
ময়মনসিংহ-১ আসনে আলী আজগর (ধানের শীষ) ও জুয়েল আরেং (নৌকা), ময়মনসিংহ-২ আসনে শাহ শহীদ সারোয়ার (ধানের শীষ) ও শরিফ আহমেদ (নৌকা), ময়মনসিংহ-৩ আসনে ইকবাল হোসেন (ধানের শীষ) ও নাজিম উদ্দিন আহমেদ (নৌকা), ময়মনসিংহ-৪ আবু ওয়াহাব আকন্দ (ধানের শীষ) ও রওশন এরশাদ (নৌকা), ময়মনসিংহ-৫ আসনে জাকির হোসেন বাবুল (ধানের শীষ) ও কেএম খালিদ (নৌকা), ময়মনসিংহ-৬ আসনে শামসুদ্দিন আহমদ (ধানের শীষ) ও মোসলেম উদ্দিন (নৌকা), ময়মনসিংহ-৭ আসনে জয়নুল আবেদীন (ধানের শীষ) ও হাফেজ রুহুল আমিন (নৌকা), ময়মনসিংহ-৮ আসনে গণফোরামের এএইচএম খালেকুজ্জামান (ধানের শীষ) ও ফকরুল ইমাম (নৌকা), ময়মনসিংহ-৯ আসনে খুররম খান চৌধুরী (ধানের শীষ) ও আনোয়ারুল আবেদীন খান (নৌকা), ময়মনসিংহ-১০ আসনে এলডিপির সৈয়দ মাহমুদ মোরশেদ (ধানের শীষ) ও ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (নৌকা), ময়মনসিংহ-১১ আসনে ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু (ধানের শীষ) ও কাজিমউদ্দিন আহমেদ (নৌকা)।
নেত্রকোণা-১ আসনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল (ধানের শীষ) ও মানু মজুমদার (নৌকা), নেত্রকোণা-২ আসনে ডা. মোঃ আনোয়ারুল হক (ধানের শীষ) ও আশরাফ আলী খান খসরু (নৌকা), নেত্রকোণা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম হেলালী (ধানের শীষ) ও অসিম কুমার উকিল (নৌকা), নেত্রকোণা-৪ আসনে তাহমিনা জামান (ধানের শীষ) ও রেবেকা মোমিন (নৌকা), নেত্রকোণা-৫ আসনে আবু তাহের তালুকদার (ধানের শীষ) ও ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নৌকা)।
ঢাকা বিভাগ: কিশোরগঞ্জ-১ আসনে রেজাউল করিম খান চুন্নু (ধানের শীষ) ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (নৌকা), কিশোরগঞ্জ-২ আসনে মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন (ধানের শীষ) ও নূর মোহাম্মদ (নৌকা), কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জেএসডির প্রফেসর ড. মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু (নৌকা), কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান (ধানের শীষ) ও রেজওয়ান আহম্মাদ তৌফিক (নৌকা), কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল (ধানের শীষ) ও আফজাল হোসেন (নৌকা), কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম (ধানের শীষ) ও নাজমুল হাসান (নৌকা)।
টাঙ্গাইল-১ আসনে শহীদুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও আব্দুর রাজ্জাক (নৌকা), টাঙ্গাইল-২ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু (ধানের শীষ) ও তানভীর হাসান ছোট মনির (নৌকা), টাঙ্গাইল-৩ মোঃ লুৎফুর রহমান খান আজাদ (ধানের শীষ) ও আতাউর রহমান খান (নৌকা), টাঙ্গাইল-৪ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মোঃ লিয়াকত আলী (ধানের শীষ) ও হাসান ইমাম খান (নৌকা), টাঙ্গাইল-৫ আসনে মাহমুদুল হাসান (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির শফিউল্লাহ আল মনির (নৌকা), টাঙ্গাইল-৬ আসনে গৌতম চক্রবর্তী (ধানের শীষ) ও আহসানুল ইসলাম টিটু (নৌকা), টাঙ্গাইল-৭ আসনে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী (ধানের শীষ) ও একাব্বর হোসেন (নৌকা), টাঙ্গাইল-৮ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কুড়ি সিদ্দিকী (ধানের শীষ) ও জোয়াহেরুল ইসলাম (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ এস এ জিন্নাহ কবির (ধানের শীষ) ও এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (নৌকা), মানিকগঞ্জ-২ মাইনুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) ও মমতাজ বেগম (নৌকা), মানিকগঞ্জ-৩ আফরোজা খান রিতা (ধানের শীষ) ও জাহিদ মালেক (নৌকা)।
মুন্সিগঞ্জে ধানের শীষের চূড়ান্ত মনোনয়ন যারা পেলেন- মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন (ধানের শীষ) ও বিকল্পধারার মাহি বি. চৌধুরী (নৌকা), মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে মিজানুর রহমান সিনহা (ধানের শীষ) ও সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (নৌকা), মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে আব্দুল হাই (ধানের শীষ) ও মৃণাল কান্তি দাস (নৌকা)।
ঢাকা-১ আসনে খন্দকার আবু আশফাক (ধানের শীষ) ও সালমান এফ রহমান (নৌকা), জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম (স্বতন্ত্র), ঢাকা-২ আসনে ইরফান ইবনে আমান (ধানের শীষ) ও নসরুল হামিদ বিপু (নৌকা), ঢাকা-৩ আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় (ধানের শীষ) ও কামরুল ইসলাম (নৌকা), ঢাকা-৪ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির আবু হোসেন বাবলা (নৌকা), ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী (ধানের শীষ) ও হাবিবুর রহমান মোল্লা (নৌকা), ঢাকা-৬ আসনে গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ (নৌকা), ঢাকা-৭ আসনে গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টু (ধানের শীষ) ও হাজী সেলিম (নৌকা), ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস (ধানের শীষ) ও রাশেদ খান মেনন (নৌকা), ঢাকা-৯ আসনে আফরোজা আব্বাস (ধানের শীষ) ও সাবের হোসেন চৌধুরী (নৌকা), ঢাকা-১০ আব্দুল মান্নান (ধানের শীষ) ও শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা), ঢাকা-১১ শামীম আরা বেগম (ধানের শীষ) ও রহমত উল্লাহ (নৌকা), ঢাকা-১২ আসনে সাইফুল আলম নিরব (ধানের শীষ) ও আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (নৌকা), ঢাকা-১৩ আসনে আব্দুস সালাম (ধানের শীষ) ও সাদেক খান (নৌকা), ঢাকা-১৪ সৈয়দ আবু বক্কর সিদ্দিক সাজু (ধানের শীষ) ও আসলামুল হক (নৌকা), ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াতের ডা. শফিকুর রহমান (ধানের শীষ) ও কামাল আহমেদ মজুমদার (নৌকা), ঢাকা-১৬ আহসান উল্লাহ হাসান (ধানের শীষ) ও ইলিয়াছ উদ্দিন মোল্লাহ (নৌকা), ঢাকা-১৭ আসনে বিজেপির আন্দালিব রহমান পার্থ (ধানের শীষ) ও আকবর হোসেন পাঠান নায়ক ফারুক (নৌকা), জাতীয় পার্টির এইচএম এরশাদ (লাঙল), ঢাকা-১৮ আসনে জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ (ধানের শীষ) ও সাহারা খাতুন (নৌকা), ঢাকা-১৯ ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন (ধানের শীষ) ও ডা. এনামুর রহমান (নৌকা), ঢাকা-২০ আসনে তমিজ উদ্দিন (ধানের শীষ) ও বেনজির আহমদ (নৌকা) ।
গাজীপুর-১ আসনে চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী (ধানের শীষ) ও আ ক ম মোজাম্মেল হক (নৌকা), গাজীপুর-২ আসনে সালাহ উদ্দিন সরকার (ধানের শীষ) ও জাহিদ আহসান রাসেল (নৌকা), গাজীপুর-৩ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ইকবাল সিদ্দিকী (ধানের শীষ) ও ইকবাল হোসেন সবুজ (নৌকা), গাজীপুর-৪ আসনে শাহ রিয়াজুল হান্নান (ধানের শীষ) ও সিমিন হোসেন রিমি (নৌকা), গাজীপুর-৫ আসনে ফজলুল হক মিলন (ধানের শীষ) ও মেহের আফরোজ চুমকি (নৌকা)।
নরসিংদী-১ আসনে খায়রুল কবির খোকন (ধানের শীষ) ও মোঃ নজরুল ইসলাম (নৌকা), নরসিংদী-২ আসনে ড. আব্দুল মঈন খান (ধানের শীষ) ও আনোয়ারুল আশরাফ খান (নৌকা), নরসিংদী-৩ আসনে মঞ্জুর-ই-ইলাহী (ধানের শীষ) ও জহিরুল হক মোহন (নৌকা), নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল (ধানের শীষ) ও নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নৌকা), নরসিংদী-৫ আসনে আশরাফ উদ্দিন বকুল (ধানের শীষ) ও রাজিউদ্দিন রাজু (নৌকা)।
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে কাজী মনিরুজ্জামান (ধানের শীষ) ও গোলাম দস্তগীর গাজী (নৌকা), নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম আজাদ (ধানের শীষ) ও নজরুল ইসলাম বাবু (নৌকা), নারায়ণগঞ্জ-৩ মোঃ আজহারুল ইসলাম মান্নান (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকা (নৌকা), নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মনির হোসাইন (ধানের শীষ) ও একেএম শামীম ওসমান (নৌকা), নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে নাগরিক ঐক্যের এসএম আকরাম (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমান (নৌকা)।
রাজবাড়ী-১ আসনে আলী নেওয়াজ খৈয়াম (ধানের শীষ) ও কাজী কেরামত আলী (নৌকা), রাজবাড়ী-২ আসনে নাসিরুল হক সাবু (ধানের শীষ) ও জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
ফরিদপুর-১ আসনে শাহ মোঃ আবু জাফর (ধানের শীষ) ও মঞ্জুর হোসেন (নৌকা), ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওবায়েদ (ধানের শীষ) ও সাজেদা চৌধুরী (নৌকা), ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ (ধানের শীষ) ও খন্দকার মোশাররফ হোসেন (নৌকা), ফরিদপুর-৪ খন্দকার ইকবাল হোসেন (ধানের শীষ) ও কাজী জাফর উল্যাহ (নৌকা)।

গোপালগঞ্জ-১ আসনে এফ ই শরফুজ্জামান (ধানের শীষ) ও কর্ণেল (অব.) ফারুক খান (নৌকা), গোপালগঞ্জ-২ আসনে সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (ধানের শীষ) ও শেখ ফজলুল করিম সেলিম (নৌকা), গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এসএম জিলানী (ধানের শীষ) ও শেখ হাসিনা (নৌকা)।
মাদারীপুর-১ আসনে সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী লাভলু (ধানের শীষ) ও নূর ই আলম চৌধুরী (নৌকা), মাদারিপুর-২ আসনে মিল্টন বৈদ্য (ধানের শীষ) ও শাজাহান খান (নৌকা), মাদারিপুর-৩ আসনে আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার (ধানের শীষ) ও আবদুস সোবহান গোলাপ (নৌকা)। শরিয়তপুর-১ সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন (ধানের শীষ) ও ইকবাল হোসেন অপু (নৌকা), শরিয়তপুর-২ আসনে শফিকুর রহমান কিরন (ধানের শীষ) ও এনামুল হক শামীম, শরিয়তপুর-৩ আসনে মিয়া নুরুদ্দিন অপু (ধানের শীষ) ও নাহিম রাজ্জাক (নৌকা)।
সিলেট বিভাগ: সুনামগঞ্জ-১ আসনে নজির হোসেন (ধানের শীষ) ও মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (নৌকা), সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাছির উদ্দিন চৌধুরী (ধানের শীষ) ও জয়া সেন গুপ্তা (নৌকা), সুনামগঞ্জ-৩ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মোঃ শাহিনুর পাশা চৌধুরী (ধানের শীষ) ও এম এ মান্নান (নৌকা), সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুল হক আসপিয়া (ধানের শীষ) ও পীর ফজলুল রহমান (নৌকা), সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মিজানুর রহমান চৌধুরী (ধানের শীষ) ও মুহিবুর রহমান মানিক (নৌকা)।
সিলেট-১ আসনে খন্দকার আবদুল মোক্তাদির চৌধুরী (ধানের শীষ) ও একে আব্দুল মোমেন (নৌকা), সিলেট-২ তাহসিনা রুশদী লুনা (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির ইয়াহইয়া চৌধুরী (নৌকা), সিলেট-৩ আসনে শফিউদ্দিন আহমদ চৌধুরী (ধানের শীষ) ও মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, সিলেট-৪ আসনে দিলদার হোসেন সেলিম (ধানের শীষ) ও ইমরান আহমদ (নৌকা), সিলেট-৫ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের উবাইদুল্লাহ ফারুক (ধানের শীষ) ও হাফিজ আহমেদ মজুমদার (নৌকা), সিলেট-৬ আসনে ফয়সাল চৌধুরী (ধানের শীষ) ও নুরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা)।
মৌলভীবাজার-১ আসনে নাসিরউদ্দিন মিঠু (ধানের শীষ) ও শাহাবুদ্দিন আহমেদ (নৌকা), মৌলভীবাজার-২ আসনে গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ (ধানের শীষ) ও বিকল্পধারার এমএম শাহীন (নৌকা), মৌলভীবাজার-৩ আসনে নাসের রহমান (ধানের শীষ) ও নেসার আহমদ (নৌকা), মৌলভীবাজার- ৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী (ধানের শীষ) ও আব্দুস শহীদ (নৌকা)।
হবিগঞ্জ-১ আসনে গণফোরামের রেজা কিবরিয়া (ধানের শীষ) ও গাজী মোহাম্মদ শাহ নওয়াজ (নৌকা), হবিগঞ্জ-২ আসনে খেলাফত মজলিসের আব্দুল বাছিত আজাদ (ধানের শীষ) ও আব্দুল মজিদ খান (নৌকা), হবিগঞ্জ-৩ আসনে জি কে গউছ (ধানের শীষ) ও আবু জাহির (নৌকা), হবিগঞ্জ-৪ আসনে খেলাফত মজলিসের আহমদ আবদুল কাদের (ধানের শীষ) ও মাহাবুব আলী (নৌকা)।
চট্টগ্রাম বিভাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে একরামুজ্জামান (ধানের শীষ) ও বিএম ফরহাদ হোসেন (নৌকা), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উকিল আব্দুস সাত্তার (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির জিয়াউল হক মৃধা (নৌকা), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে প্রকৌশলী খালেদ মাহবুব শ্যামল (ধানের শীষ) ও র আ ম ওবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (নৌকা), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মোঃ মুসলিম উদ্দিন (ধানের শীষ) ও আনিসুল হক (নৌকা), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ কাজী নাজমুল হোসেন (ধানের শীষ) ও এবাদুল করিম (নৌকা), জাসদের শাহ জিকরুল আহমেদ (মশাল), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আব্দুল খালেক (ধানের শীষ) ও এবি তাজুল ইসলাম (নৌকা)।
কুমিল্লা-১ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ধানের শীষ) ও সুবিদ আলী ভূইয়া (নৌকা), কুমিল্লা-২ আসনে খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ধানের শীষ) ও সেলিমা আহমাদ (নৌকা), কুমিল্লা-৩ আসনে কেএম মুজিবুল হক (ধানের শীষ) ও ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (নৌকা), কুমিল্লা-৪ আসনে জেএসডির আবদুল মালেক রতন (ধানের শীষ) ও রাজি মোহম্মদ ফখরুল (নৌকা), কুমিল্লা-৫ মোহম্মদ ইউনুস (ধানের শীষ) ও আব্দুল মতি খসরু (নৌকা), কুমিল্লা-৬ আসনে আমিনুর রশিদ (ধানের শীষ) ও আকম বাহাউদ্দীন বাহার (নৌকা), কুমিল্লা-৭ আসনে এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ (ধানের শীষ) ও আলী আশরাফ (নৌকা), কুমিল্লা-৮ আসনে জাকারিয়া তাহের সুমন (ধানের শীষ) ও নাছিমুল আলম চৌধুরী (নৌকা), কুমিল্লা-৯ আসনে কর্ণেল (অব.) আনোয়ারুল আজিম (ধানের শীষ) ও তাজুল ইসলাম (নৌকা), কুমিল্লা-১০ আসনে মোঃ মনিরুল হক চৌধুরী (ধানের শীষ) ও আ হ ম মুস্তফা কামাল (নৌকা), কুমিল্লা-১১ আসনে জামায়াতের ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোঃ আবু তাহের (ধানের শীষ) ও মুজিবুল হক (নৌকা)।
চাঁদপুর-১ মোঃ মোশাররফ হোসেন (ধানের শীষ) ও মহিউদ্দীন খান আলমগীর (নৌকা), চাঁদপুর-২ আসনে ড. জালাল উদ্দিন আহমেদ (ধানের শীষ) ও নূরুল আমিন রুহুল (নৌকা), চাঁদপুর-৩ আসনে শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক (ধানের শীষ) ও ডা. দীপু মনি (নৌকা), চাঁদপুর-৪ আসনে এম এ হান্নান (ধানের শীষ) ও শফিকুর রহমান (নৌকা), চাঁদপুর-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক (ধানের শীষ) ও রফিকুল ইসলাম (নৌকা)।
ফেনী-১ আসনে মুন্সি রফিকুল আলম (ধানের শীষ) ও জাসদের শিরীন আখতার (নৌকা), ফেনী-২ আসনে ভিপি জয়নাল (ধানের শীষ) ও নিজাম উদ্দিন হাজারী (নৌকা), ফেনী-৩ আসনে আকবর হোসেন (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (নৌকা)। নোয়াখালী-১ আসনে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন (ধানের শীষ) ও এইচএম ইব্রাহীম (নৌকা), নোয়াখালী-২ জয়নাল আবদীন ফারুক (ধানের শীষ) ও মোর্শেদ আলম (নৌকা), নোয়াখালী-৩ বরকত উল্লাহ বুল (ধানের শীষ) ও মামুনুর রশীদ কিরণ (নৌকা), নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ শাজহাজান (ধানের শীষ) ও একরামুল করিম চৌধুরী (নৌকা), নেয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ (ধানের শীষ) ও ওবায়দুল কাদের (নৌকা), নোয়াখালী-৬ ফজলুল আজিম (ধানের শীষ) ও ফেরদাউস (নৌকা)।
লক্ষীপুর-১ আসনে এলডিপির মোঃ শাহাদাত হোসেন (ধানের শীষ) ও তরিকত ফেডারেশনের আনোয়ার হোসেন খান (নৌকা), লক্ষীপুর-২ আসনে আবুল খায়ের ভূইয়া (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ নোমান (নৌকা), লক্ষীপুর-৩ আসনে শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী (ধানের শীষ) ও শাহজাহান কামাল (নৌকা), লক্ষীপুর-৪ আসনে জেএসডির আ স ম আব্দুর রব (ধানের শীষ) ও বিকল্পধারার মেজর (অব.) এম এ মান্নান (নৌকা)। চট্টগ্রাম-১ নূরুল আমিন (ধানের শীষ) ও ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (নৌকা), চট্টগ্রাম-২ আজিম উল্লাহ বাহার (ধানের শীষ) ও তরিকত ফেডারেশনের সৈয়দ নজীবুল বশর মাইজভান্ডারী (নৌকা), চট্টগ্রাম-৩ কামাল পাশা (ধানের শীষ) ও মাহফুজুর রহমান (নৌকা), চট্টগ্রাম-৪ আসনে ইসাহাক চৌধুরী (ধানের শীষ) ও দিদারুল আলম (নৌকা), চট্টগ্রাম-৫ আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম (ধানের শীষ) ও জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (নৌকা), চট্টগ্রাম-৬ জসিম উদ্দিন শিকদার (ধানের শীষ) ও এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (নৌকা), চট্টগ্রাম-৭ আসনে এলডিপির মোঃ নূরুল আলম (ধানের শীষ) ও হাছান মাহমুদ (নৌকা), চট্টগ্রাম-৮ আসনে আবু সুফিয়ান (ধানের শীষ) ও জাসদের মঈন উদ্দিন খান বাদল (নৌকা), চট্টগ্রাম-৯ আসনে ডা. শাহাদাত হোসেন (ধানের শীষ) ও মহিবুল হাসান নওফেল (নৌকা), চট্টগ্রাম-১০ আসনে আব্দুল্লাহ আল নোমান (ধানের শীষ) ও আফছারুল আমিন (নৌকা), চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী (ধানের শীষ) ও এম এ লতিফ (নৌকা), চট্টগ্রাম-১২ আসনে এনামুল হক (ধানের শীষ) ও সামশুল হক চৌধুরী (নৌকা), চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সরওয়ার জামাল নিজাম (ধানের শীষ) ও সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ (নৌকা), চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এলডিপির কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ (ছাতা) ও নজরুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা), চট্টগ্রাম-১৫ আসনে জামায়াতের আ ন ম শামসুল ইসলাম (ধানের শীষ) ও আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভী (নৌকা), চট্টগ্রাম-১৬ আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী (ধানের শীষ) ও মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (নৌকা)। কক্সবাজার-১ আসনে হাসিনা আহমেদ (ধানের শীষ) ও জাফর আলম (নৌকা), কক্সবাজার-২ আসনে জামায়াতের হামিদুর রহমান আজাদ (স্বতন্ত্র) ও আশেক উল্লাহ রফিক (নৌকা), কক্সবাজার-৩ আসনে লুৎফর রহমান কাজল (ধানের শীষ) ও সাইমুম সরওয়ার কমল (নৌকা), কক্সবাজার-৪ আসন



 

Show all comments
  • Asraful Islam Jewel ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:১৭ এএম says : 1
    ধানের শীষ-নৌকার লড়াই নয়, আমরা দেখতে পাবো কেবল নৌকার লড়াই। কেননা দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে ইসির নিরপেক্ষতা আশা করা কিংবা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির কথা বলা চরম হাস্যকর।
    Total Reply(0) Reply
  • Gkm Meskat Chowdhury ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:১৯ এএম says : 1
    নাই বললেই চলে। আমার মনে হয় পুলিশই এবারের নির্বাচনে প্রধান ফ্যাক্টর। পাইকারী হারে দলীয়করণের ফলে পুলিশ আর আওয়ামীলীগের মধ্যে পার্থক্য করা খুব কঠিন। মূল লড়াইটা তারাই লড়বে।
    Total Reply(0) Reply
  • Noym Uddin ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২০ এএম says : 1
    বিএনপি জামায়াত ঘরে বসে মিটিং করতে পারে না, অন্য দিকে সরকার দলের লোকেরা লাঠি সোটা নিয়ে মহড়া দিলেও পুলিশ ধরে না। এই হলো নির্বাচনী পরিবেশ।
    Total Reply(0) Reply
  • Juventino Di Rosse ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২১ এএম says : 1
    নির্বাচন কমিশন যদি শুধু ৮০% সুস্থ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে সক্ষম হয়,তাহলে শেখ হাসিনা সরকারের অনেক এমপি-মন্ত্রী জামানত হারাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • J Khan J Khan ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২৫ এএম says : 1
    নির্বাচনের পরিবেশ যদি সৃষ্টি হয় আওয়ামীলীগ ভোট কেন্দ্রেই আসতে'ই পারবে না। আঃলীগ দেখলেই জনগণ গণধোলাই দিবে।
    Total Reply(0) Reply
  • মুন্সী সোহরাব হোসেন ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:২৭ এএম says : 1
    আওয়ামী লীগের বিজয় কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না। আমরা জয় বাংলার লোক
    Total Reply(0) Reply
  • mazhar ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:৩৭ এএম says : 0
    Mudrar apith ar o pith. Election hoy mudrar pith bodol hoy. shadharon jonogon shara bochor meeting michil e kore jabe kintu tader vagger poriborton hobena. Poriborton hoy shudhu shujog shondhanider. khomotay ashar por aker por ak kuti poti bere jay. a holo amon ami kheyechi onekdin abar tumi khaw. khomotay jei ashe she e shara jibon theke jete chay jor kore. poriborton ki ashbena??????
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ