পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচন কমিশন ভবনের অভ্যর্থনা ডেস্কের সামনে আজ সকাল থেকেই আপিলের রায়ের কপি নিতে আসা প্রার্থীরা ভিড় করছেন। অনেকে দুই দিন অপেক্ষা করেও পাননি কাঙ্খিত রায়ের কপি। ফলে এসব প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ আর হতাশা বিরাজ করছে।
অভ্যর্থনায় থাকা নির্বাচন কমিশনের কর্মীদের সঙ্গেও বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ছেন কেউ কেউ। কর্মকর্তারা বলছেন, প্রথম ও দ্বিতীয় দিনে শুনানি হওয়া প্রায় ১৯ জনের রায়ের কপি এখনো ইসিতে রয়ে গেছে। এছাড়া আরও চারজনের রায়ের কপি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন এক কর্মকর্তা।
আপিল শুনানির দ্বিতীয় দিন নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের মো. মোশারফ হোসেনের আপিল আবেদন নামঞ্জুর করে কমিশন। এরপর রায়ের কপি নিতে ৮ই ডিসেম্বর (শনিবার) সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত নির্বাচন ভবনে অপেক্ষা করেন তার সমর্থক রফিকুল হায়দার। দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও রায়ের কপি না পেয়ে ফিরে যান তিনি। আজ সকালে তিনি আবার কমিশনে এসেছেন। তবে, প্রতিবেদন লেখা পর্যন্তকমিশন তার রায়ের কপি দিতে পারেনি।
এদিকে শেষদিন অর্থ্যাৎ শনিবারের আপিল শুনানিতে বাতিল হওয়া কারো রায়ের কপিই এখন পর্যন্ত দিতে পারেনি ইসি। রায়ের কপি না পেলে আদালতে রিট করতে পারবেন না, মনোনয়ন বাতিল হওয়া এসব প্রার্থীরা। সকাল থেকে ইসিতে ভিড় করেছে মনোনয়ন বাতিল হওয়া এসব প্রার্থীরা।
কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, ৯ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত মাত্র একজনকে রায়ের কপি দিতে পেরেছেন তারা। আর আপিল আবেদন বৈধ হওয়া প্রার্থীদের তালিকা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে চলে গেছে। তবে, উচ্চ আদালতে রিট করতে গেলে, প্রয়োজন রায়ের সার্টিফায়েড কপি। সময়মত এই কপি না পাওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হওয়া প্রার্থীরা বিপাকে রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।