পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আজ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। আওয়ামী লীগের নেত্বত্বাধিন ১৪ দল -মহাজোট ও বিএনপির নেতৃত্বাধিন ২০ দল এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ইসিকে চিঠি দিয়ে নিজ নিজ জোটের প্রার্থীর চুড়ান্ত তালিকা জমা দিবে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ রোববার। বিকাল ৫টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রার্থিকে নিজে অথবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির মাধ্যমে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে হবে। আগামী কাল সোমবার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে পাবেন।
নির্বাচনের তফসিল ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, দল ও জোটগুলোকেও চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে পাঠাতে হবে। যার অনুলিপি দিতে হবে নির্বাচন কমিশনে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে ৩’শ আসনের জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকদের রিাটর্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রিটার্নিং কর্মকর্তার যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল হওয়া মনোনয়নপত্রের ওপর আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করা ৫৪৩ প্রার্থীর মধ্যে গতকাল শনিবার (শেষদিন) মধ্যরাত পর্যন্ত ২৩৮ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। এরমধ্যে প্রথম দিনে ৮১ জন, দ্বিতীয় দিনে ৭৮ জন এবং শেষ দিনে ৮৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ভোটে প্রতিদ্ব›িদ্বতার সুযোগ পাচ্ছেন। এর মধ্যে অন্তত বিএনপির ৭৬ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। তবে, প্রার্থিতা ফিরে পাওয়াদের মধ্যে রয়েছে শতাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী। এছাড়া আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, জেএসডি, জাকের পাটি, ঐক্যজোট, ইসলামী আন্দোলন, এনপিপি, বিএনএফ ও সিপিবিসহ একডজন দলের অর্ধশত প্রার্থী রয়েছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটের ইতিহাসে এতো সংখ্যক সংক্ষুদ্ধ ব্যাক্তির আপিল আবেদনের শুনানি হয়নি কমিশনে। তিনদিনে এসব আপিল নিষ্পতি করতে কমিশনকে হিমশিম খেতে হয়েছে। বিশেষ করে, আবেদনকারীদের সার্টিফাইড কপি সরবরাহ করতে গিয়ে চরম অব্যবস্থাপনা ছিল নির্বাচন কমিশনে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ইতিমধ্যে দলীয় একক ও জোটের প্রার্থী ঘোষণা করে কাজ গুছিয়ে এনেছে। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি দুই শতাধিক আসনে একক প্রার্থী ঘোষনা দিয়েছে। আপিলে ফিরে পাওয়া প্রায় শতাধিক বিএনপির প্রার্থী ও ৫৫৫ জন বৈধ প্রার্থী এবং দলটির শরীক ১১ দলের আরো ২১৪জন প্রার্থীকে চুড়ান্ত মনোনয়ন দিতে হিমশিম খেতে হবে। ইসির তথ্যমতে, জোটের প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক দিলে সংশ্লিষ্ট আসনে প্রধান দলের প্রার্থীরা স্বয়ংক্রীয়ভাবে প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যাবে। একই চিত্র হবে. বিএনপির ক্ষেত্রেও। জোটের কারো একক প্রার্থী থাকলে শরীক দলেল অন্যদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার হবে না। জোটের একক প্রার্থী রাখতে চাইলে সংশ্লিষ্ট দলের প্রার্থীকে নিজ উদ্যোগেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে হবে।
এ নির্বাচনে ৩৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলিয়ে ৩ হাজার ৬৫জন প্রার্থি মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের প্রার্থী সংখ্যা ২ হাজার ৫৬৭জন ও বাকি ৪৯৮জন স্বতন্ত্র। নির্বাচনে ২৯৫ আসনে বিএনপির ৬৯৬জন, অপরদিকে আওয়ামী লীগ ২৬৪টি আসনে ২৮১জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। গত ২ ডিসেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তারা জমা হওয়া সব মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাইয় করে ৭৮৬জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন। এর মধ্যে বিএনপির ১৪১জন ও আওয়ামী লীগের ৩জন রয়েছেন। পরে কমিশনে ৫৪৩জন আপিল করেন। আপিলকারীদের মধ্যে অন্তত ২০জনের প্রার্থিতা বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আপিল জমা হয়। বাকি সবাই প্রার্থিতা ফিরে পেতে আবেদন করেন। সিইসি কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের কমিশন এসব আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করেন।
আপিলে ফিরলেন যারা : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সাবেক মন্ত্রী এম মোরশেদ খান, মহিলা দলের সভাপতি ও মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদসহ অনেকই আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। এদিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ঢাকা-২ আসনের প্রার্থী আমানউল্লাহ আমান আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পাননি।
জানা গেছে, গত ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে ২ হাজার ২৭৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ও ৭৮৬টি অবৈধ বলে ঘোষণা করে সংশ্লিষ্ট জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এগুলোর মধ্যে বিএনপির ১৪১টি, আ’লীগের ৩টি এবং জাতীয় পার্টির ৩৮টি মনোনয়নপত্রও বাতিল হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয় ৩৮৪টি।
নির্বাচন ভবনের অস্থায়ী এজলাসে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বে দিনব্যাপী এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, বেগম কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী এ আপিল শুনানি করেছেন। এজলাসে ইসি সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদও উপস্থিত ছিলেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তাদের যাচাই-বাছাইয়ে মোট মোট ৭৮৬ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল বলে গণ্য হয়। এদের মধ্যে ৫৪৩ জন ইসিতে আপিল করেন। ইতিমধ্যে গত দু’দিন ৩১০ জনের আপিল আবেদনের শুনানি নিষ্পত্তি করা হয়েছে। ইসিতে দায়ের করা আপিল আবেদনের মধ্যে শুক্রবার দ্বিতীয় দিন ১৫০ জনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ৭৮ জন প্রার্থীর আবেদন গ্রহণ করে তাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়, ৬৫ জনের আবেদন খারিজ এবং ৭ জন প্রাথীর আবেদন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ১৬০ জনের আপিল আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়, ওই দিন ৮০ জন প্রার্থীর আবেদন বৈধ বলে রায় দেয় ইসি। আপিল শুনানিতে গত দুই দিনে ১৫৮ জন প্রার্থিতা ফেরত পেয়েছেন, বাতিল বা খারিজ হয়েছে ১৪১ জনের এবং বাকি ১১টি আবেদন স্থগিত রাখা হয়। গতকাল শনিবার ৩১১ থেকে ৫৪৩ নম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ ২৩৩ জনের আপিল আবেদনের শুনানি রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত চলছিল।
গতকাল শনিবার নির্বাচন কমিশনের আপিল শুনানি শেষে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আপিলে যারা প্রার্থিতা ফিরে পেলেন
ঢাকা-১৭ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজমুল হুদার মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। ইসিতে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন তিনি। নাজমুল হুদা শুনানিতে বলেন, আমি কোনো রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী না। স্বতন্ত্র হলে যে ১% ভোটারের তালিকা, (সাবেক এমপি হিসেবে) সেটা আমার জন্য প্রযোজ্য না। শুনানি শেষে কমিশনের আদেশ জানিয়ে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করে এই আপিল আবেদন মঞ্জুর করা হল। ঢাকা-৮ আসনে বিএনপির মির্জা আব্বাসের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হয় বাছাইয়ে। রিটার্নিং কর্মকর্তার এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একই আসনে ১৪ দলের প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আপিল করেন। আপিল শুনানিতে মেননের আইনজীবী আব্বাসের মনোনয়নপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করলেও তা নামঞ্জুর করে ইসি। এর মাধ্যমে আব্বাসের মনোনয়নপত্র বৈধই থাকল। এদিকে মির্জা আব্বাসের পাশাপাশি তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসও ফিরলেন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। টেলিফোন বিল বকেয়া ও ঋণ খেলাপি হওয়ায় ঢাকা-৯ আসনে ধানের শীষের টিকেট পাওয়া মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাসের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ইসিতে আপিল করেছিলেন তিনি। তার আপিল আবেদন মঞ্জুর করে মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। আপিল নিষ্পত্তি শেষ দিনে যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে তারা হলেন, নঈম জাহাঙ্গীর (জামালপুর-৩), আব্দুল কাঈয়ুম খান ( নেত্রকোনা-১), চৌধুরী মুহাম্মাদ ইসহাক (ময়মনসিংহ-৬), মো. মোরশেদ সিদ্দিকি (চট্টগ্রাম-৯), জেড খান মো.রিয়াজ উদ্দিন (চাঁদপুর-৪), নতুন কুমার চাকমা (খাগড়াছড়ি), নাসির উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৫), মামাচিং (বান্দরবান), সৈয়দ মাহমুদুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), এম মোরশেদ খান (চট্টগ্রাম-৮), মো.আবু বকর সিদ্দিকি (রাজশাহী-৫), নাদিম মোস্তাফা, (জয়পুরহাট-১), মো.আলী আলম (সিরাজগঞ্জ-৫), মো.ইবাদুল খালেসী (যশোর-৫), মো.তছির উদ্দিন (কুষ্টিয়া-৪), আবু তালেব সেলিম (ঝিনাইদহ-২), মো.সাজেদুর রহমান (যশোর-১), লিটন মোল্লা (যশোর-৪), রবিউল ইসলাম (যশোর-৫), মোসা. মেরিনা আক্তার (চুয়াডাঙ্গা-১), ফকির মাহবুব আনাম স্বপ্ন (টাঙ্গাইল-১), বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী চট্টগ্রাম-৪।
আপিল নিষ্পত্তি শেষে দিনে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ঢাকা-২ আসনের প্রার্থী আমানউল্লাহ আমান আপিল করেও তার প্রার্থিতা ফেরত পাননি। বাছাইয়ে বিএনপির এই নেতার মনোনয়নপত্র সাজার কারণে বাতিল করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। আমানের আপিল নামঞ্জুর করে সিদ্ধান্ত জানায় ইসি। শুক্রবার আমানের আপিল শুনানি হলেও তা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। আমান বাদ পড়লেও ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কামরাঙ্গীর চরের ওই আসনে মনোনয়নপত্রের বৈধতা পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টিকে থাকছেন আমানের ছেলে ইরফান ইবনে আমান অমিত। শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন অবৈধই রয়ে গেলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। ইসি আপিল শুনানী শেষে তার মনোনয়ন বাতিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সকালে আপিল শুনানির পর পরে সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলে দুপুরে স্থগিত করা হয়েছিল। সম্প্রতি জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যুক্ত হওয়া কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এ নেতা টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতি) ও টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল, সখিপুর) আসন থেকে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। ২ ডিসেম্বর ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণ দেখিয়ে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা। মো.এরশাদুর রহমান (নেত্রকোনা-১), কামরুল ইসলাম মো.ওয়ালিদ (ময়মনসিংহ-৪), আলমগীর কবির (ময়মনসিংহ-৯), আব্দুল কাঈয়ুম খান ( নেত্রকোনা-১), এম. এ রাজ্জাক খান (ময়মনসিংহ-৭), মো.জাকির হোসেন ( নেত্রকোনা-৫), এ কে এম লুতফর রহমান (ময়মনসিংহ-১), মীর হেলাল উদ্দিন (চট্টগ্রাম-৫), নাজনীন (ময়মনসিংহ-৩), শফী আহমেদ ( নেত্রকোনা-৪), মো. মাসুম বিল্লাহ (জামালপুর-৩), ইঞ্জিয়ার মোহাম্মদ আলী (জামালপুর-৫), এস.এম আসরাফুল হক (ময়মনসিংহ-১১) মো.সামীউল আলম (ময়মনসিংহ-৩), আহসানুল কিশোর (কুমিল্লা-৩), মো. রুহুল আমিন চৌধুরী (কুমিল্লা-১০), শাহ মফিজ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২), মাওলানা আবু সাইদ (চট্টগ্রাম-১১), মো.মহিউদ্দিন মোল্লা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২), আনোয়ার কবির ( ফেনী-৩), আফতাব উদ্দিন (নোয়াখালী-৩), ইরফানুল সরকার (কুমিল্লা-৪), জামাল রানা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), ডানাই দ্রুনেলী (বান্দারবান), মো.ওমর ইউসুফ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), মুহাদ্দিস শহিদুল ইসলাম ইনসাফি (যশোর-২), মশিউর রহমান (ঝিনাইদহ-২), এ বি এম আহসানুল হক (যশোর-২)।
শনিবার মধ্য রাত পর্যন্ত আপিল শুনানি অব্যাহত থাকায় পূর্নাঙ্গ তথ্য পাওয়া যায়নি। এর আগে দুই দিনে বিএনপির ৬০ জন, আওয়ামী লীগের ২ জন, গনফোরাম ২ জন, এলডিপি ৩ জন, জাকের পার্টি ১২ জন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৮ জন, জাসদ ৪ জন, জেএসডি ২ জন, সিপিবি ৫ জন, ইসলামী ঐক্যজোট ৪ জন, এনপিপি ৪ জন, বিএনএফ ২ জন, খেলাফত মজলিস ২ জন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ একজন, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট ৩ জন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ১ জন ও মুসলিম লীগের ২ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।