পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ জাতীয় নির্বাচনে লড়াইয়ের জন্য চূড়ান্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী তালিকা। আওয়ামী লীগ নিজের জন্য ২৪০টি আসন রেখে বাকি ৬০টি আসন শরিকদের জন্য ছেড়ে দিয়েছে। শরিকদের মধ্যে জাতীয় পার্টি ৪০-৪২টি, ওয়ার্কার্স পার্টি পাঁচটি, জাসদ-ইনু তিনটি, বিকল্পধারা তিনটি, জাতীয় পার্টি-জেপি দুটি, তরিকত ফেডারেশন দুটি, বাংলাদেশ জাসদ-আম্বিয়া একটি আসন পেয়েছে। এর মধ্যে দুই-চারটি আসনের প্রার্থী এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
জাতীয় পার্টি বাদে মহাজোটের সকল প্রার্থী নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন। জাতীয় পার্টির কিছু প্রার্থী নৌকা প্রতীকে আর বাদ বাকি সবাই দলীয় প্রতীক লাঙ্গলে নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করবেন।
এদিকে ১৭টি আসনে দুইজন করে মনোনয়ন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। গতকাল ওই জটিলতা শেষ করে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে।
এবার তরুণদের প্রাধান্য দিয়ে প্রার্থী মনোনয়নে ‘চমক’ দেখানোর ঘোষণা দেয়া হলেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোষণায় তেমন চমক নেই। কার্যকর বিরোধী দল মাঠে না থাকায় সর্বেসর্বা আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের বিতর্কিত কর্মকান্ডে অনেকেই জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন। ‘একলা চলো’ নীতি গ্রহণ করায় অনেক এমপি দলের মধ্যেই কোণঠাসা। দুই ডজন এমপি-মন্ত্রীকে এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। অনেকেই বয়সের ভারে ন্যুব্জ। শতাধিক এমপির দুর্নীতির খবর ওপেন সিক্রেট। সর্বশেষ কার্যনির্বাহী সভায় ৭০ জন এমপি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন জাননো হয়। ওই সভায় শতাধিক এমপি এবার ‘লাল কার্ড’ পেতে পারেন বলে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল জানান। কিন্তু দল ও জোটের পুরনো প্রার্থীদের ওপর আস্থা রেখে গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে।
ঢাকা বিভাগ : সালমান এফ রহমান (ঢাকা-১), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), আবু হোসেন বাবলা (জাতীয় পার্টি, ঢাকা-৪) হাবিবুর রহমান মোল্লা (ঢাকা-৫), কাজী ফিরোজ রশিদ (জাতীয় পার্টি, ঢাকা-৬), হাজী মোহাম্মদ সেলিম (ঢাকা-৭), রাশেদ খান মেনন (ওয়ার্কার্স পার্টি, ঢাকা-৮), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), এ কে এম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (ঢাকা-১২), সাদেক খান (ঢাকা-১৩), আসলামুল হক (ঢাকা-১৪), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াছ উদ্দিন মোল্লাহ (ঢাকা-১৬), চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (ঢাকা-১৭), সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), ডা. এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), বেনজীর আহমেদ (ঢাকা-২০)। আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), ইকবাল হোসেন সবুজ (গাজীপুর-৩), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫), গাজী গোলাম দস্তগীর (নারায়ণগঞ্জ-১) নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), লিয়াকত হোসেন খোকা (জাতীয় পার্টি, নারায়ণগঞ্জ-৩), এ কে এম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), এ কে এম সেলিম ওসমান (জাতীয় পার্টি, নারায়ণগঞ্জ-৫), লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক (নরসিংদী-১), জহিরুল হক ভ‚ঁইয়া মহন (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫), এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), জাহিদ মালেক স্বপন (মানিকগঞ্জ-৩), মাহি বি. চৌধুরী (বিকল্পধারা, মুন্সিগঞ্জ-১), সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩), ড. আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), তানভীর হাসান (টাঙ্গাঈল-২), আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), হাসান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), খন্দকার আব্দুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ-১), নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), মুজিবুল হক চুন্নু (জাতীয় পার্টি, কিশোরগঞ্জ-৩), রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬)। রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মঞ্জুর হোসেন বুলবুল (ফরিদপুর-১), সাজেদা চৌধুরী (ফরিদপুর-২), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফরউল্লাহ (ফরিদপুর-৪), লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), আবদুস সোবহান গোলাপ (মাদারীপুর-৩), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), এ কে এম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), জিল্লুল হাকিম (রাজবাড়ী-২)।
ময়মনসিংহ বিভাগ : জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), শরীফ আহমেদ (ময়মনসিংহ-২), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ-৩), রওশন এরশাদ (জাতীয় পার্টি, ময়মনসিংহ-৪), কে এম খালিদ বাবু (ময়মনসিংহ-৫), অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী (ময়মনসিংহ-৭), ফখরুল ইমাম (জাতীয় পার্টি, ময়মনসিংহ-৮), আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন (ময়মনসিংহ-৯), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু (ময়মনসিংহ-১১), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), ফরিদুল হক খান (জামালপুর-২), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), ডা. মুরাদ হাসান (জামালপুর-৪), রেজাউল করিম হিরা ও ইঞ্জি. মোজাফফর (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), এ কে এম ফজলুল হক চান (শেরপুর-৩), মানু মজুমদার (নেত্রকোনা-১), আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোনা-২), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), রেবেকা মমিন (নেত্রকোনা-৪), ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নেত্রকোনা-৫)।
রংপুর বিভাগ : মাজহারুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), ইয়াসিন আলী (ওয়ার্কার্স পার্টি, ঠাকুরগাঁও-৩), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারি-১), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), কাজী ফারুক কাদের (জাতীয় পার্টি, নীলফামারি-৩), শওকত চৌধুরী (নীলফামারী-৪), আক্কাস আলী (জাতীয় পার্টি, কুড়িগ্রাম-১), পনির উদ্দিন আহমেদ (জাতীয় পার্টি, কুড়িগ্রাম-২), এম এ মতিন (কুড়িগ্রাম-৩), রুহুল আমিন (জাতীয় পার্টি-জেপি, কুড়িগ্রাম-৪), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), মশিউর রহমান রাঙা (রংপুর-১), আবুল কালাম মো. আহসানুল হক (রংপুর-২), এইচ এম এরশাদ (রংপুর-৩), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচ এন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), শিরীন শারমিন চৌধুরী (রংপুর-৬), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাড. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), শিবলি সাদিক (দিনাজপুর-৬), শামীম হায়দার পাটোয়ারী (গাইবান্ধা-১), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), ডা. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (গাইবান্ধা-৪), ফজলে রাব্বি মিয়া (গাইবান্ধা-৫)।
রাজশাহী বিভাগ : ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), ফজলে হোসেন বাদশা (ওয়ার্কার্স পার্টি, রাজশাহী-২), আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী-৩), এনামুল হক (রাজশাহী-৪), মনসুর রহমান (রাজশাহী-৫), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), শরিফুল ইসলাম জিন্না (জাতীয় পার্টি, বগুড়া-২), নুরুল ইসলাম তালুকদার (জাতীয় পার্টি, বগুড়া-৩), রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ-ইনু, বগুড়া-৪), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), নুরুল ইসলাম ওমর (জাতীয় পার্টি, বগুড়া-৬), আলতাফ আলী (জাতীয় পার্টি, বগুড়া-৭), সাধনচন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), ছলিম উদ্দিন তরফদার (নওগাঁ-৩), ইমাজ উদ্দিন প্রমাণিক (নওগাঁ-৪), ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল ডন (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), শহীদুল ইসলাম বকুল (নাটোর-১), শফিকুল ইসলাম শিমুল (নাটোর-২), অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), আব্দুল কুদ্দুস (নাটোর-৪), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), ডা. সামিল উদ্দীন আহম্মেদ শিমুল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), মু. জিয়াউর রহমান (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), আব্দুল ওদুদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), ডা. আব্দুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), তানভীর ইমাম (সিরাজগঞ্জ-৪), আবদুল মজিদ মন্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫)।
খুলনা বিভাগ : পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল (খুলনা-২), মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণচন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আকতারুজ্জামান বাবু (খুলনা-৬), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), শেখ সারহান নাসের তন্ময় (বাগেরহাট-২), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), মোজাম্মেল হোসেন (বাগেরহাট-৪), মোস্তফা লৎফুল্লাহ (ওয়ার্কার্স পার্টি, সাতক্ষীরা-১), মীর মোশতাক আহমেদ রবি (সাতক্ষীরা-২), অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এস এম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪)। আব্দুল হাই (ঝিনাইদহ-১), তাহজীব আলম সিদ্দিকী (ঝিনাইদহ-২), শফিকুল আজম খান চঞ্চল (ঝিনাইদহ-৩), আনোয়ারুল আজীম আনার (ঝিনাইদহ-৪), কবিরুল হক মুক্তি (নড়াইল-১), মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা (নড়াইল-২), ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), মো. সাহিদুজ্জামান খোকন (মেহেরপুর-২), সরোয়ার জাহান বাদশা (কুষ্টিয়া-১), হাসানুল হক ইনু (জাসদ, কুষ্টিয়া-২), মাহবুব-উল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), সেলিম আলতাফ জর্জ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন (যশোর-২), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিৎ কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২),
বরিশাল বিভাগ : আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), সোহেল রানা (জাতীয় পার্টি, বরিশাল-২), শেখ টিপু সুলতান (ওয়ার্কার্স পার্টি, বরিশাল-৩), পংকজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), কর্নেল (অব.) জাহেদ ফারুক (বরিশাল-৫), নাসরিন জাহান রত্মা (জাতীয় পার্টি, বরিশাল-৬), অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্রচন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া (পটুয়াখালী-১), আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২), এস এম শাহজাদা (পটুয়াখালী-৩), মুহিবুর রহমান (পটুয়াখালী-৪), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), আলী আজম (ভোলা-২), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১), আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (জাতীয় পার্টি-জেপি, পিরোজপুর-২), রুস্তম আলী ফরাজী (জাতীয় পার্টি, পিরোজপুর-৩)।
সিলেট বিভাগ : এ কে এম আব্দুল মোমেন (সিলেট-১), ইয়াহইয়া চৌধুরী (জাতীয় পার্টি, সিলেট-২), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), সেলিম উদ্দিন (জাতীয় পার্টি, সিলেট-৫), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এম এ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), পীর ফজলুর রহমান (জাতীয় পার্টি, সুনামগঞ্জ-৪), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), শাহনেয়াজ মিলাদ গাজী (হবিগঞ্জ-১), আব্দুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), আবু জহির (হবিগঞ্জ-৩), মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), এম এম শাহী (বিকল্পধারা, মৌলভীবাজার-২), নেসার আহমদ (মৌলভীবাজার-৩), আব্দুস শহীদ (মৌলভীবাজার-৪)।
চট্টগ্রাম বিভাগ : ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), নজীবুল বশর মাইজভান্ডারী (তরিকত ফেডারেশন, চট্টগ্রাম-২), মাহফুজুর রহমান মিতা (চট্টগ্রাম-৩), দিদারুল আলম (চট্টগ্রাম-৪), আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (জাতীয় পার্টি, চট্টগ্রাম-৫), এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), মঈনউদ্দিন খান বাদল (জাসদ-আম্বিয়া, চট্টগ্রাম-৮), মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), সামশুল হক চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১২), সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (চট্টগ্রাম-১৩), নজরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১৪), আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী (চট্টগ্রাম-১৫), জাফর আলম (কক্সবাজার-১), আশেকউল্লাহ রফিক (কক্সবাজার-২), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), শাহীন আক্তার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), দীপঙ্কর তালুকদার (রাঙামাটি), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) ও বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (বান্দরবান)। মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া (কুমিল্লা-১), সেলিমা আহমাদ মেরী (কুমিল্লা-২), ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (কুমিল্লা-৩), রাজি মোহাম্মদ ফখরুল (কুমিল্লা-৪), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), নুরুল ইসলাম মিলন (জাতীয় পার্টি, কুমিল্লা-৮), তাজুল ইসলাম (কুমিল্লা-৯), আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস (কুমিল্লা-১০), মো. মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (বাহ্মণবাড়িয়া-১), র আ ম ওবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), এবাদুল করিম বুলবুল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), মহীউদ্দীন খান আলমগীর (চাঁদপুর-১), নুরুল আমিন খান রুহুল (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), শফিকুর রহমান (চাঁদপুর-৪), রফিকুল ইসলাম (চাঁদপুর-৫), এইচ এম ইব্রাহিম (নোয়াখালী-১), মোরশেদ আলম (নোয়াখালী-২), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩), একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), আয়েশা ফেরদাউস (নোয়াখালী-৬), মোহাম্মদ নোমান (জাতীয় পার্টি, লক্ষীপুর-১), আনোয়ার হোসেন (তরিকত ফেডারেশন, লক্ষীপুর-২), এ কে এম শাজাহান কামাল (লক্ষীপুর-৩), মেজর (অব.) এম এ মান্নান (বিকল্পধারা, লক্ষীপুর-৪), শিরীন আখতার (জাসদ-ইনু, ফেনী-১), নিজামউদ্দিন হাজারী (ফেনী-২), লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (জাতীয় পার্টি, ফেনী-৩),
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।