পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণের জন্য প্রতি মেশিনের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৪৫০ জন ভোটার রাখার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল সহকারী সচিব (নির্বাচন পরিচালনা-১) রৌশন আরা বেগম ৬ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত একটি নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩, খুলনা-২, সাতক্ষীরা-২, ঢাকা-৬, ঢাকা-১৩ ও চট্টগ্রাম-৯ এই ছয় আসনে ইভিএমের মাধ্যমে ভোটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্ধারিত ছয় আসনের জন্য কক্ষপ্রতি ভোটার বিন্যাস ৪০০ থেকে ৪৫০-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখে ভোটকেন্দ্রের গেজেটে ভোটকক্ষের সংখ্যায় ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অস্থায়ী কক্ষের সংখ্যায় সংশোধনের প্রস্তাব পাঠানো প্রয়োজন। প্রতি কক্ষে একটি করে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।
এদিকে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠিতে বলা হয়েছে, ছয় আসনে ৮৪৫টি ভোটকেন্দ্র এবং পাঁচ হাজার ৫১টি ভোটকক্ষ থাকবে। পাঁচ শতাংশ হারে অতিরিক্তসহ মোট প্রিজাইডিং অফিসার ৮৮৭, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার পাঁচ হাজার ৩০৪ এবং পোলিং অফিসার ১০ হাজার ৬০৮ জন থাকবেন। এ লক্ষ্যে ছয়টি আসনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ আয়োজন করা প্রয়োজন। এই ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রশিক্ষক তৈরি করতে আসনভিত্তিক ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি প্যানেল প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট শাখাকে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবারই প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ চালু করছে ইসি। ২০১০ সাল থেকে স্থানীয় নির্বাচনে এই ভোটযন্ত্র ব্যবহার হয়ে আসছে। সংসদ নির্বাচনে সেনা সদস্যদের সঙ্গে ইসি কর্মকর্তারা যৌথভাবে ইভিএম পরিচালনা করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।