পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফেনী জেলা সংবাদদাতা : ফেনীর আলোচিত ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান একরামুল হক একরাম হত্যা মামলায় গতকাল সকালে ২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় দোকান কর্মচারী রাব্বি ও সোহেল দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দেওয়ান মো. সফিউলাহ’র আদালতে স্বাক্ষ্য প্রদান করে। এর আগে পুলিশি নিরাপত্তায় ২ সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালতে সাক্ষীরা তাদের দেখা ঘটনার বর্ণনা দেন।একই মামলায় গত ১২ এপ্রিল একরামের বড়ভাই রেজাউল হক জসিম স্বাক্ষ্য দেন। এ পর্যন্ত তিন আসামীর সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়। সাক্ষ্য গ্রহণের পূর্বে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে গ্রেপ্তারকৃত ৪৪ আসামীকে আদালতে উপস্থিত করা হয়। এ মামলার চার্জশীটে ৫৬ জন আসামীর নাম থাকলেও গ্রেপ্তার হয়েছে ৪৪ জন। এদের মধ্যে ৪ জন আসামী জামিনে রয়েছে। পলাতক রয়েছে ১২ জন আসামী। গ্রেপ্তারকৃত আসামীর মধ্যে প্রভাবশালী ৬ জনকে কুমিলা কারাগার থেকে কঠোর নিরাপত্তায় ফেনীর আদালতে আনা হয়। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ২০ মে ফেনীর একাডেমি এলাকার বিলাসী সিনেমা হলের সামনে ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি একরামুল একরাম হককে দুর্বৃত্তরা প্রকাশ্যে গুলি করে, কুপিয়ে ও গাড়ীসহ পুড়িয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই রেজাউল হক জসিম বাদি হয়ে বিএনপি নেতা মাহাতাব উদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরী মিনারের নাম উলেখ করে অজ্ঞাত আরো ৩০-৩৫ জনকে আসামী করে ফেনী মডেল থানায় মামলা দায়ের করে। ২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফেনী মডেল থানার তৎকালীন ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ ৫৬ জনকে আসামী করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।