পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আজীবন পৃষ্ঠপোষক ও প্রধান উপদেষ্টা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে আবারো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে নৌকা প্রতীকের পক্ষে সম্মিলিতভাবে মাঠে নামবেন মুক্তিযোদ্ধারা। এই লক্ষ্যে আগামী শনিবার হজরত শাহজালাল (রহ.) ও শাহ পরান (রহ.) এর মাজার জিয়ারতের পর প্রচারণায় নামবেন তারা।
এদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার টার্নিংপয়েন্ট হিসাবে খ্যাত সিলেট-১ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. এ কে আবদুল মোনেমের বাসা হাফিজ কমপ্লেক্সে মতবিনিময় শেষে বিভিন্ন এলাকায় উঠান বৈঠক কর্মসূচি পালন করা হবে।
বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডির সিটি হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের যৌথসভায় এই সিদ্বান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযোদ্বা সংসদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবদুল আহাদ চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন সাবেক মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বীর প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন সোসাইটির মহাসচিব আবদুস সালাম মজুমদার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের মাহমুদ পারভেজ জুয়েল ও রফিকুল ইসলাম, সরকারের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. কায়কোবাদ, জেলা কমান্ডার ফোরামের আহ্বায়ক ফরিদপুরের কমান্ডার মো. আবুল ফয়েজ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আলী চৌধুরী সেলিম, রুপালীদেশ সম্পাদক আবদুল মালেক মণি, মেজর (অব.) লেনিন। চাকরিজীবী মুক্তিযোদ্ধা প্রাতিষ্ঠানিক কমান্ডের মো. সাহাবুদ্দিন, মিরপুরের যুদ্বকালিন টু-আইসি মমিনুল হক মমিন কোম্পানী, কমান্ডার মোশারফ হোসেন, আবুল বাশার (তেজগাঁও), নজরুল ইসলাম (মিরপুর), ঢাকা মহানগরীর সহকারী কমান্ডার ফরিদ প্রমুখ।
এই ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের সঙ্গে রয়েছেন সাবেক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সফল মন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের উপদেস্টা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সভাপতি সাবেক সচিব রশিদুল আলম, আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাশ। এই প্রক্রিয়ায় একাত্মতা ঘোষণা করেছেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ, বিএলএফ মুজিব বাহিনীর মোহাম্মদ আবদুল হাই, মুক্তিদূতের মোস্তাক আহমেদ, মো. ইব্রাহীম, আবদুর রশিদ মন্ডল, নঈম, আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের সভাপতি হুমায়ূন কবীর, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ‚ল ইসলাম নয়ন, হাজী এমদাদ, ভুট্টো, লুবনা খান ইন্জিনিয়ার তারেক, আবদুস সালাম প্রমুখ।
অধ্যক্ষ আবদুল আহাদ চৌধুরী বলেন, আমি পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ সভাপতি ছিলাম ও পরবর্তিতে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেই। আমি আওয়ামী লীগের পক্ষে আছি, আজীবন থাকব।
মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু বলেন, আওয়ামী লীগের সাথে আছি, নৌকার সাথে আছি। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে ছিলাম আছি থাকব। বঙ্গবন্ধু কন্যা সবকিছু জানেন। আমার বিশ্বাস জাতীয় নির্বাচনের পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সারাদেশের সকল জেলা, মহানগর, উপজেলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে সমন্বয় করে নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা চালানোর জন্য মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ ও সকল সাবেক কমান্ডারদের আহ্বান জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।