পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ইনকিলাব ডেস্ক : মংলা অর্থনৈতিক এলাকা (এমইজেড) উন্নয়নের কাজ পুরোদমে চলছে। ইতোমধ্যে এর ৪০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অবশিষ্ট কাজ এ বছরের জুলাই নাগাদ সম্পন্ন হবে বলে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে।
পশুর নদীর তীরে অবস্থিত এমইজেড। মংলা অর্থনৈতিক প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (এমইজেড)এবং মংলা বন্দরের কাছে ২০৫ একর জমির ওপর এমইজেড নির্মাণ করা হচ্ছে। মংলা বন্দর হলো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর বন্দর। দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বেশী কর্মসংস্থান উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০টি অর্থনৈতিক এলাকা স্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
অর্থনৈতিক এলাকাগুলোতে বিদেশী কোম্পানী আকৃষ্ট করতে ভিশন-২০২১ প্রেক্ষাপটে সরকার এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। একই সঙ্গে দেশের সব অঞ্চলে সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করাও এই প্রকল্পের লক্ষ্য।
এই ১০টি এলাকা হলো ঢাকা (কোম্পানীগঞ্জ), নারায়ণগঞ্জ (শহর ও সোনারগাঁও), কক্সবাজার (সাবরাং, টেকনাফ), হবিগঞ্জ (চুনারুঘাট), মৌলভীবাজার (সদর), চট্টগ্রাম (মিরসরাই), চট্টগ্রাম (আনোয়ারা), ফেনী (সোনাগাজী) ও বাগেরহাট (মংলা)।
মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ জানান, এমইজেড বাস্তবায়িত হলে কমপক্ষে ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এছাড়া মংলা বন্দরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং কার্যক্রমের গতিও বাড়বে। তিনি বলেন, সরকার সারাদেশে ১০০টা অর্থনৈতিক এলাকা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে খুলনার তেরোগাদা ও বটিয়াঘাটায় হবে আরো দু’টি।
সরকার এসব অর্থনৈতিক এলাকায় জমি দেবে, গ্যাসলাইন দেবে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।