Inqilab Logo

বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১, ২৬ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

আদালত-থানা-কারাগারে চক্কর খাচ্ছে বিএনপি

তফসিলের পর সহস্রাধিক গ্রেফতার সর্বত্রই আতঙ্ক

ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ১ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৫৬ পিএম | আপডেট : ১১:৪০ পিএম, ১ ডিসেম্বর, ২০১৮

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক মাসও বাকি নেই। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ি আগামী ৩০ ডিসেম্বর হবে ভোট গ্রহণ। নির্বাচনে প্রার্থী হতে ইতোমধ্যেই মনোনয়ন জমা দিয়েছেন আগ্রহীরা। যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হবে ৯ ডিসেম্বর। নির্বাচনকে ঘিরে সারাদেশে বইছে নির্বাচনী হাওয়া।
তবে নির্বাচনে ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্বাচনী হাওয়া এখন আদালত, থানা আর কারাগারে ঘুরপাক খাচ্ছে। দলের মনোনয়ন পেলেও অনেকেই যেতে পারছেন না নিজ এলাকায়। প্রতিদিনই কেন্দ্রীয়সহ তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ছুটছেন আদালতের বারান্দায়। অধিকাংশের জামিন হলেও কিছু কিছু প্রভাবশালী নেতারা আটকা পড়ছেন কারাগারে। আবার জামিন পাওয়ার পরও ভিন্ন মামলায় আটক করার ঘটনাও ঘটছে অনেক ক্ষেত্রে। ফলে নির্বাচনে অংশ নেয়া, প্রচারণায় দলটির পক্ষ থেকে দেখা দিচ্ছে একধরণের অনিশ্চয়তা। যদিও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে সংলাপে গায়েবি মামলায় গ্রেফতার করা হবে না বলে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের আশ্বস্ত করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলা হয়েছিল দেয়া হবে না নতুন কোন মামলা। প্রধানমন্ত্রীর কথায় আশ্বস্ত হয়ে মামলা ও আসামীদের তালিকাও তুলে দিয়েছিল বিএনপি। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর বদলেনি পুরোনো সেই চিত্র। বরং বিএনপি নেতারা বলছেন ৮ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দেয়া হয়েছে নতুন নতুন মামলাও। বেড়েছে নতুন-পুরোনো মামলায় বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীকে গ্রেফতারের ঘটনা। গত এক সপ্তাহে ঢাকাতেই শতাধিক নেতাকর্মী গ্রেফতার করা হেেছ বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। তাদের বিরুদ্ধে নতুন কোনো মামলা দেয়া না হলেও পুরনো ও গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। এদিকে বিএনপির দু’জন মনোনয়ন প্রত্যাশী পৃথক আদালতে জামিন নিতে গেলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠিয়েছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে নির্বাচনের আগে নেতাকর্মীদের হয়রানির উদ্দেশ্যেই পুরনো মামলায় ধরপাকড় করা হচ্ছে।
বিএনপি সূত্রে জানা যায়, তাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৯০ হাজার মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় আসামি করা হয়েছে ২৫ লাখ ৭০ হাজারের বেশি। আর ১ সেপ্টেম্বরের পর থেকে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাড়ে চার হাজার মামলায় চার হাজার ৯৭৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপি সূত্রে জানা যায়, নরসিংদীতে পুলিশের করা মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সদর আসনে বিএনপির মনোনীত একক প্রার্থী খায়রুল কবির খোকন। আদালত একই মামলায় অন্যদের জামিন দিলেও খায়রুলের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মনোনয়ন জমা দিয়ে ফেরার পথেই ঢাকা-৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী মোশাররফ হোসেন খোকনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে আদালত তাকে দুই দিনের রিমান্ডের অনুমতি দিয়েছে। মাগুরা-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী মনোয়ার হোসেন খানকে ২০১৫ সালের একটি মামলায় জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ও মেয়েকে চার সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। খোকার ছেলে ইসরাখ হোসেন ঢাকা-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন। রাজবাড়ীতে আদালত থেকে জামিন পেলেও কারাগার থেকে মুক্তি পাননি বিএনপির ২৯ জন নেতা-কর্মী। গত মঙ্গলবার একটি মামলায় আদালত তাঁদের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করার পর তাঁদের আরও তিনটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। শুধু গ্রেফতার আর রিমান্ডই নয়, যশোর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও ৬ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী আবু বকর দলীয় মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার পর চিঠি পাওয়ার অপেক্ষায় থাকাবস্থায় নিখোঁজ হন। পরবর্তীতে তার লাশ বুড়িগঙ্গা নদীতে পাওয়া যায়। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই হত্যাকান্ডের জন্য সরকারকে দায়ী করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলীয় কোন্দলকে কারণ বলেছেন।
সূত্রাপুর থানা বিএনপির সহ-সভাপতি এড. ফয়েজ আহমেদকে গত ২৯ নভেম্বর আদালত চলাকালে পুলিশের একজন এসআই এর নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ টেনে হিঁচড়ে সূত্রাপুর থানায় নিয়ে যায়। পরে গায়েবী মামলা দিয়ে ১০ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত ৪ দিনের রিমান্ড পাঠায়। রমনা থানার ১৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুল মোতালেব রুবেল কারাগারে আছে, তিনি বারবার জামিনে মুক্তিলাভের পরও তাকে নতুন নতুন গায়েবী মামলায় শ্যোন এ্যারেষ্ট দেখিয়ে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন তাদের নির্দেশনা ছাড়া পুলিশ কিছু করছে না। আর কমিশন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছাড়া কিছু করে না। তফসিল ঘোষণার পরও নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের চিত্র দেখে একটা বিষয় অত্যন্ত পরিস্কার, এই নির্বাচন কমিশন সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনে নেই। তারা সরকারের নীল নকশার বাস্তবায়ন করে চলেছে। এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা স্পষ্টভাবেই বলতে চাই, গায়েবী মামলায় গ্রেপ্তার বন্ধ করুন, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি দিন। অন্যথায় উদ্ভুত রাজনৈতিক পরিস্থিতির সকল দায়-দায়িত্ব সরকার ও নির্বাচন কমিশনকেই বহন করতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন প্রতিদ্ব›িদ্বতাহীন করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছে সরকার। ধানের শীষে বিজয়ের হাওয়া দেখে আওয়ামী অবৈধ শাসকগোষ্ঠী দিশেহারা হয়ে পড়েছে। আর তাই উড়ো-অবান্তর-মিথ্যা অপপ্রচারের পাশাপাশি বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর প্রবল আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। লোভ-লালসা-ডাকাতি-রাহাজানি-দখল-আত্মসাতের ধারা রক্ষার জন্য তারা পূনরায় যেনতেন প্রকারে ক্ষমতায় থাকতে চায়। তাই ক্ষমতামায়ায় অবৈধ শাসকগোষ্ঠী গুম-খুনের সওদাগরী নির্বিকারে চালিয়ে যাচ্ছে। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত যেকোন সময় যেকোন স্থান থেকে গুম করা হচ্ছে। আগামী নির্বাচন নিয়ে সরকার ইচ্ছাকৃতভাবেই আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে। জনগণের দম বন্ধ করতে ও ভোটারদেরকে নির্বাচন বিমূখ করার জন্যই বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে ছেলে ধরাদের মতো গায়েব করে দিচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। যেন আওয়ামী সরকার আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে মৃত্যুর দন্ডাজ্ঞা ধরিয়ে দিয়েছে। আমরা এই ক্রান্তিকাল, এই ভয়ভীতির অবসান চাই। আমরা চাই- ক্ষমতাসীনদের মধ্যে মানবতা জেগে উঠুক।
৮ নভেম্বরের পর গ্রেফতারের চিত্র: বিএনপি সূত্রে জানা যায়, গত ৮ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার পর সারাদেশে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে জাতীয় নির্বাহী কমিটির শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায় চৌধুরী, একরামুল হক বিপ্লব, কেন্দ্রীয় যুবদলের দফতর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আনোয়ারুল হক রয়েল, আরিফা সুলতানা রুমা, সাংগঠনিক সম্পাদক- মেজবাহ উদ্দিন ভ‚ইয়া।
ঢাকা মহানগর: স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. রহমান মানিক, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আনোয়ারুল হক রয়েল, আরিফা সুলতানা রুমা, বিএনপির সহ-স্বাস্থ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. আতিক, ওলামা দল নেতা নজরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহ-সভাপতি ইউনুস মৃধা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ধানমন্ডি থানা বিএনপি’র সভাপতি শেখ রবিউল আলম রবি, স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি এসএম জিলানী, বংশাল থানা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক মামুন আহম্মেদ, বিএনপি নেতা আব্দুল আজিজ স্বপন, নুরুল হুদা চৌধুরী, ৩১ নং ওয়ার্ড মহিলা দলের সদস্য সচিব ও কাউন্সিলর নাসরিন রশিদ পুতুল, ৩২ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন স্বপন, ৩৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা ওয়াসিম, কলাবাগান থানা বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ রনি, পল্টন যুবদল নেতা ফজলুল হক মনি, ডেমরা বিএনপির সভাপতি ও চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন রতন, তেজগাঁও বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান টগর, সাইফুল ইসলাম, শেখ জামাল, হযরত আলী, শামীম, রিয়াদ, শ্রমিকদল নেতা জসিম, হৃদয়, মোস্তফা, হাসান, কোতয়ালী বিএনপির জাকির হোসেন, আলমগীর হোসেন, হাসান, সুমন মিয়া, হায়দার আলী বাবলা, চকবাজারের টিংকু, ছাত্রদলের আরমান হোসেন, যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক তানভির আহম্মেদ, মোঃ হক, রনি, ডেমরা ৭৯ ওয়ার্ড বিএনপির বাদশা মিয়া, যুবদল নেতা রাসেল, নাঈম, ইমন, ধানমন্ডি থানা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস সাজেদা, বিএনপির সহ সমাজ কল্যাণ বিষয়ক নেতা হায়দার ফরাজি, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক মাসুম ফরাজি, স‚ত্রাপুর থানা বিএনপি নেতা বাদশা মিয়া, গুলশান থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মোঃ জালাল, খিলক্ষেত বিএনপি নেতা ডিএম নজরুল, সবুজ, আজাদ, সেলিম, শাকিল, ডুমনি বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলাম মেম্বার, ভাটারা বিএনপির সহ-সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, পল্লবী থানা বিএনপি নেতা জসিম, শিমুল আহম্মেদ, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপি নেতা তোহা ইসলাম, শামিম আহম্মেদ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি নেতা ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ, মাসুম, বাবুল, শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, ওসমান, আব্দুল কাদের, জোবায়ের, শাকিল, মঈন, সাজু, সুজন, শফিক, রূপনগর থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মজিবুল হক, রামপুরা বিএনপি নেতা রবি, শেরে বাংলানগর থানা বিএনপি নেতা আঃ কাইয়ুম সরকার তৃপ্তি, বাড্ডা থানা যুবদল নেতা শিশির, তুষার, ফরহাদ, আরিফ, রামপুরা থানা ছাত্রদল নেতা মোশারফ হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর সেচ্ছাসেবক দল নেতা আল-আমিন, মাসুম, সাইদুল, মনির হোসেন, রমজান আলী, সুমন, রাশেদ, জসিম, মাকসুদ, রিপন, রাসেল, ফরহাদ, হাবিব মিয়া, আব্দুর রাজ্জাক, এসএম জালাল মোঃ নুরু, আলতাফ হোসেন, শ্যামপুর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হাফিজুর রহমান, কালা চাদ, হাকিম, কামরাঙ্গীচর যুবদল নেতা মাসুদ, টিটু শিকদার, নুরু, রিয়াজ, বিল্লাল হোসেন, সূত্রাপুরের খলিল হোসেন, গেন্ডারিয়ার তপু, জনি, অপু, মিরপুর বিএনপি নেতা ইয়াসিন ভান্ডার, ময়না, ছাত্রদল নেতা বদরুল আলম খান সৈকত, দারুস সালাম বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম, ইয়াসিন, হাসান,  ক্যান্টনমেন্ট থানা বিএনপি নেতা এহসানুল হক বাবু, দোলন, শাহবাগ ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর খাজা হাবিব, আদাবর থানা বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ৪৭ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি গোলাম রব্বানী রবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসিন হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাহকুব মিয়া, জিয়া হলের যুগ্ম আহবায়ক আবু সুফিয়ান, মশিউর রহমান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি সুরুজ মন্ডল, যুগ্ম সম্পাদক আনিছুর রহমান স্বপন, জাহির হোসেন উজ্জ্বল, ঢাকা কলেজের সহ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, ৩০ ওয়ার্ড সভাপতি মোঃ হোসেন, উত্তরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রবিন, তিতুমির কলেজের সহ-সভাপতি মাহবুবুল আলম, বনানীর কড়াইল ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন রফিক, মোঃ মোতালেব।
ঢাকা জেলা: জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান, পারভেজ শামিম, রেজাউল, দোহার যুবদলের আলমাস, ফারুক, নুর আলম, রিপন, আল আমিন, খলিল, কেরাণীগঞ্জ দক্ষিণ যুবদলের হাবিব, আরিফ, কামরুল, সাভার পৌর যুবদলের আজাহার ইসলাম, শফিকুল ইসলাম টিটু,আবুল বাশার,শাহ আলম, কাউছার, মেহেদী, নয়ন, মনির, কেনী, বিল্লাল, আনিস,মাসুম, মাসুদ, টিটু শিকদার, ছাত্রদলের আশরাফুল, রুবেল, আলী আজগর, আব্দুস সালাম, শামিম মৎসজীবী দলের মারফত আলী, বিএনপির বাবুল, আলম মিয়া, ধামরাই বিএনপির ফটো মিয়া, শফিউদ্দিন, যুবদলের ফারুক হোসেন, ফটো মিয়া, সফিউদ্দিন, টুটুল,এমরান, হাসান, মেহেদী, ফয়সাল, তন্ময়, হারুন, বাবুল, ফারুক, আবুল, মোস্তফা, মিলন, সজল, ছাত্রদলের সৈয়দ নাঈম, আব্দুল হালিম কন্টু, শাহিন মাহমুদ, আবু তাহের, আনোয়ার হোসেন।
নারায়ণগঞ্জ: জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি এড. সাখাওয়াত হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদল নেতা রিয়াজ হোসেন, আতাউর রহমান, ফারুক আহম্মেদ, ১৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবুল হোসেন সরদার, সাধারণ সম্পাদক মো: হোসেন কাজল, রূপগঞ্জ যুবদল নেতা শাহিন, আশরাফুল, মোশারফ, আশিক, আউয়াল, ছাত্রদল নেতা আজাদ, মামুন, সাগর, বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান, আড়াইহাজার উপজেলা ছাত্রদল নেতা জাকির হোসেন, জেলা বিএনপি নেতা রাসেল, হযরত আলী, মনিরুজ্জামান মনির, মনির মেম্বার, এজাজ, রুহুল আমিন, রুবেল, বাবু, রনি।
গাজীপুর: কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি নেতা আরিফ হোসেন ভূইয়া, ছাত্রদল নেতা আব্দুল্লাহ, বায়েজিদ, যুবদল নেতা জাকির হোসেন, কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপি’র সহ সভাপতি হেলাল উদ্দিন, হাজী আকরাম, জয়দেবপুর থানা যুবদল নেতা নুরুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি শিমুল বকশি, শিবলু বকশি, বিএনপি নেতা এড. জামান, ছাত্রদল নেতা জাকির, ফিরোজ, ফারুক, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি সাধন মাহমুদ তোমিজ, যুবদল নেতা আবু রায়হান, রিয়াজ উদ্দিন, এসএম শাহিন, মহানগর বিএনপির খান জাহিদুল ইসলাম, তাপস।
টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুর রহমান খান শফিক, মানিক মিয়া,আমিনুল ইসলাম, শামিম পারভেজ, ছাত্রদলের সুমন, মির্জাপুর উপজেলা যুবদল নেতা মিয়াজ উদ্দিন, ভুঁয়াপুর কলেজ ছাত্রদল নেতা রনি, জুয়েল, পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, জুলমান, ইকবাল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক, সদর থানার সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, গোপালপুর বিএনপির কামরুজ্জামান তিমির, যুবদলের শাহিন, বিএনপি নেতা ইউসুফ, শ্রমিক দল নেতা মালেক, গোলাম হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিকুল, ধনবাড়ি ওয়ার্ডের বিএনপি নেতা আমির হামজা মাস্টার, কালিহাতি বিএনপি নেতা আব্দুল হক আকন্দ, নুর ইসলাম, বিদ্যুৎ মাস্টার, আজহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের আজিম, আরিফ,ছাত্রদল নেতা আরিফ, নাগপুরে যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল কবির।
কুষ্টিয়া : বিএনপি সহ-সভাপতি বশিউর আলম চাদ, খোকন, পৌর সভাপতি কুতুব উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জিল্লুর রহমান, সদস্য রবিউল, রাব্বি, দৌলতপুর যুবদলের মোঃ জমশেদ আলী।
মুন্সিগঞ্জ : সদর বিএনপি নেতা দাদন, কাইয়ুম ব্যাপারী, সেলিম রেজা, হাবিবুর রহমান, রিফাত, রাসেল, ফারুক মেম্বার, যুবদল সভাপতি সুলতান আহম্মেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের ফারুক মাতুব্বর, শাহিন মাতুব্বর, সিরাজদী খান উপজেলা ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিম শেখ, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান রানা, বালুচর ইউনিয়ন সভাপতি আবুল হোসেন, টঙ্গিপাড়া বিএনপি নেতা আমির হোসেন ধোলন, ওয়াসিম আকরাম, লৌহজংয়ের নেতা ওয়াসিম, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি শেখ মোঃ মহসিন, নজরুল ইসলাম, জসিম উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ফিটু, ছাত্রদলের মোশাররফ হোসেন, গজারিয়া বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান,
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া : জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি বায়েজিদ আহম্মেদ হেলাল, রামনাইল ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মোঃ আবু হানিফ অলি, ১ নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম, নাটাই ইউপি ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ আরিফ, সহ-সভাপতি আল আমিন, দক্ষিণ সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সহ-সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ, সুলতানপুর ইউপি সভাপতি মোঃ লিটন, সড়াইল বিএনপি’র যুব বিষয়ক সম্পাদক জিল্লু মাস্টার, যুবদলের সহ-সভাপতি সাহেদ আলম, যুগ্ম সম্পাদক আহাদ মিয়া, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মনির হোসেন, আখাউড়া শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মামুন মিয়া, পৌর বিএনপি নেতা এলাহী মিয়া, বাঞ্চারামপুর উপজেলা ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মিহির, করিম চেয়ারম্যান, এসএম আতিক, জামাল কাজী, হেলাল কাজী, বাকী, সায়েম কাজী, ফেরদৌস মোল্লা,শাহিন, আবুল কালাম, সহ-সাংগঠনিক মেজবাহ, ছাত্রদল সভাপতি জিসান সরকার,
বাগেরহাট জেলা: চিতলমারী উপজেলা বিএনপি সভাপতি দুলু বিশ্বাস, সহ-সভাপতি জাহিদুর রহমান।
মেহেরপুর জেলা যুবদল নেতা বাপ্পি।
ময়মনসিংহ: প্রচার সম্পাদক মোঃ শাহজাহান, উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক এমরান, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মোতালেব, এমদাদ, বুলবুল, উত্তরের সহ-সভাপতি আমিনুল হক ভূইয়া ইথন, পাগলা থানার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ মনির, যুবদলের রুবেল, জসিম, শ্রমিক দলের পারভেজ, গৌরপুর ভূগাইনগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান, ধোবাউড়া ছাত্রদলের কামরুল ইসলাম সুমন, তোফায়েল আহম্মেদ।
ভোলা:জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ন কবির, চরফ্যাশন পৌর যুবদলের ফখরুল ইসলাম, ওমরপুর যুবদলের মহসিন, ওসমানগঞ্জ ছাত্রদলের সাগর।
মাদারীপুর: শিবচর যুবদলের জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, ছাত্রদলের দেলোয়ার হোসেন তানভির মোড়ল, ওয়াহিদুল ইসলাম তৌহিদ, নিজাম ব্যাপারী।
জয়পুরহাট: আক্কেলপুর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, রায়খালী ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মিজান।
পাবনা: ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, আতাইকুলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রেজাউন খন্দকার, চাটমোহর ওলামা দলের সভাপতি মুকুল হোসেন।
নড়াইল: যুবদলের জুলফিকার, তরিকুল, বক্কার বিশ্বাস, ইয়াদ আলী।
গাইবান্ধা: জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি আনিসুজ্জামান খান বাবু, গোবিন্ধগঞ্জ দরবস্ত ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম।
জামালপুর: স্বেচ্ছাসেবক দলের এমদাদ হোসেন মানিক, মেলান্দহ যুবদলের মঞ্জুরুল আলম, জামালপুর পৌর ছাত্রদলের বিপ্লব, রোকন, লিমন।
কিশোরগঞ্জ: শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক দিদারুল হক, যুবদলের সভাপতি খাইরুজ্জামান শরিফ, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তাক আহম্মেদ শাহিন, পারভেজ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বাহার মিয়া, পাকুন্দা কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সজিব, ভৈরব পৌর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক জাকারিয়া ফারুক, স্বেচছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাউছার।
নরসিংদী: জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুবদলের হারুন অর রশিদ, নাসির উদ্দিন, রাজিব।
কক্সবাজার: চকোরিয়া বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী খোকন, মহেশখালীর আহবায়ক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম, সদর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিউল্লাহ শফি।
বরগুনা: জেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক এড. আব্দুল হালিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসলাম মাসুদ, আমতলী বিএনপির সভাপতি মোঃ জালাল আহম্মেদ ফকির, সহ-সভাপতি মকবুল আহম্মেদ, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুল ইসলাম, পাথরঘাটা কৃষকদলের সভাপতি শাহিন মোল্লা, যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন, যুবদলের জামাল হোসেন, বামনার শ্রম বিষয়ক সম্পাদক সাইদুর রহমান খোকন, যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক জামাল মিয়া, বেতাগী ছাত্রদলের আরিফ হোসেন,
মানিকগঞ্জ: জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তোজাম্মেল হোসেন তোজা, আব্দুল কুদ্দুস খান মজলিস মাখন।
বগুড়া: জেলা ছাত্রদলের নাজমুল হক নয়ন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সদর ১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব রেজাউল, শেরপুরের ইয়াকুব আলী রাঙ্গা, শহিদুল ইসলাম পাশা, স্বেচ্ছাসেবক দলের কাউছার, যুবদল সভাপতি মঞ্জুর আলম বাপ্পি, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রনি, মাসুদ রানা, শাহাদাৎ হোসেন, সহ-সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন হিটলু, তিমির কান্তি রঞ্জন, সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আবু তাহের, ছাত্রদলের আসিফ, আল আমিন, কাহালু যুবদলের আহ্বায়ক জিল্লুর রহমান, ছাত্রদলের ফাহিম আহম্মেদ সুমন, রাকিব, শিবগঞ্জ ছাত্রদলের হাবিবুল্লাহ মেজবাহ সৈকত, যুবদলের রকিবুল ইসলাম শিপন, সোনাতলা বিএনপির আনারুল ইসলাম, মকবুল হোসেন, যুবদলের পিয়ার আহম্মেদ, নাহারুল ইসলাম, ছাত্রদলের শাজ্জাদুর রহমান চাঁদ, ধনুট বিএনপির রেজাউল করিম দুলাল, চাঁদ মিয়া, আমজাদ হোসেন, ফিরোজ হোসেন, শ্রমিক দলের বাদশা মিয়া, যুবদলের শাহিদ আলম, আনোয়ার হোসেন, শহিদুল ইসলাম পাশা, ইয়াহিয়া, আব্দুর রশিদ বাচ্চু, শাহাদাৎ হোসেন, গাবতলী যুবদলের আহ্বায়ক আকতারুজ্জামান লিটন, ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহাব্বত আলী, আদমদীঘি যুবদলের আহ্বায়ক মাহফুজুল হক পিকন।
পটুয়াখালী: রাঙ্গাবালী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাদা রহমান।
সিরাজগঞ্জ: শাহজাতপুর যুবদলের সভাপতি ফিরোজ হাসান ফাইট, পৌর বিএনপি’র সভাপতি তারিকুল ইসলাম আরিফ, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন শামিম।
চাঁদপুর: হাজীগঞ্জ বিএনপি নেতা মানিক, রেফাত উল্লাহ।
বরিশাল: জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহান মাহমুদ, খালিদ মাহমুদ, গৌরনদী পৌর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক হোসেন মোহাম্মদ তুষার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি তাইফুর রহমান কচি, ছাত্রদলের খালিদ মাহমুদ।
চট্টগ্রাম মহানগর: মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, যুবদলের  শামসুল হক শামসু।
সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা বিএনপিসাধারণ সম্পাদক নুর আলী, জাসাস সভাপতি শেরগুল আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক সুজন, ঢাকা মহানগর যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেন আনু, তেজগাঁওয়ের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান হিটু, মুগদা সভাপতি নেয়ামত উল্লাহ নেয়ামত, রবিউল ইসলাম।
কুমিল্লা: জেলা বিএনপির যুত্ম সাধারণ সম্পাদক এমএ আউয়াল খান, বুড়িচং শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ, যুবদলের আবুল বাশার, আব্দুর রহমান, চান্দিনা বিএনপির সহ-সভাপতি রোমিজ উদ্দিন চেয়ারম্যান, ফরিদ উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন,  সহ-সভাপতি সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সহ-সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম।
রাজশাহী জেলা: বাঘা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল রানা, বিএনপির মো: আনছার আলী, ছাত্রদলের মোঃ সবুজ।
মৌলভীবাজার: শ্রীমঙ্গল যুবদলের আহবায়ক মহিউদ্দিন ঝড়–, কুলাউড়া ছাত্রদলের সাইফুল ইসলাম লাখি, কাজী আঃ গফুর, শ্রীপুরের কাজী রহিম।
সিলেট: জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহজামান নুরুল হুদা, বিশ্বনাথের মকবুল, ইউপি চেয়ারম্যান রুবেল, তাহিদ মিয়া, ওসমানীনগর উপজেলা চেয়ারম্যান গয়েশ মিয়া।
হবিগঞ্জ: লাখাই মরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শফিকুর রহমান, সায়েস্তাগঞ্জ ব্রাহ্মণডুরা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আবু তাহের, কৃষকদলের আহবায়ক পলাশ আহম্মেদ, বিএনপি নেতা শ্যামল, উজ্জল।
খুলনা মহানগর: বিএনপির আনিছুর রহমান, আবু হানিফ সুমন, শাহাজি কামাল টিপু, মোজাম্মেল হোসেন, সোহেল হোসেন, খুলনা জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আমির এজাজ খান।
নেত্রকোনা: জেলা ছাত্রদল সভাপতি ফরিদ হোসেন বাবু, এড. রাকিব আল মানড়বান পিংকি, মানড়বান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহ মুনড়বা, মাঈনুল হাসান মোহন, ছাত্রদলের ডা. আতিকুর রহমান তালুকদার, মনোজ সরকার, খালিয়াজুড়ি ছাত্রদলের ফাহিম হোসেন, পূর্বধলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ হাফিজ উদ্দিন, ছাত্রদলের হানিফ, জেলা ছাত্রদলের মাঈনুল হাসান মোহন, স্বেচ্ছাসেবক দলের গজ নবী চয়ন।
যশোর: বাঘারাপাড়া বিএনপি নেতা রেজাউল ইসলাম, আব্দুল্লাহ, হামিদুল, ড. অহিদ, আলমগীর হোসেন, আঃ ওয়াহীদ, নাজিম উদ্দিন, বাবুল আহম্মেদ, সিদ্দিকুর রহমান, মোস্তফা, অভয়নগর বিএনপির আতাউর রহমান, হারুন, সাঈদ, ইয়ামিন, যুবদলের বাকিউজ্জামান, সাইদুর রহমান,
ফেনী জেলা: সদর যুবদলের আহবায়ক আতিয়ার রহমান, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আমজাদ হোসেন, দফতর সম্পাদক আল আমিন, জিয়া উদ্দিন আহম্মেদ, আবু তালেব ভূইয়াসহ ৩০-৩৫জন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান মাহমুদ সুমন, ছাত্রদলের মোশারফ হোসেন, ঈদু পাটেয়ারী, আব্দুর রহিম।
চট্টগ্রাম: রাঙ্গুনিয়া বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক কুতুব উদ্দিন বাহার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক। নোয়াখালীর দাদপুর বিএনপির সভাপতি আমিন।#



 

Show all comments
  • Saiful Islam ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ২:৫৭ এএম says : 0
    আওয়ামীলীগের প্রতীক রাষ্ট্রীয় বাহিনী আর বিএনপির প্রতীক গণজাগরণ।
    Total Reply(0) Reply
  • Towhid ほさいん ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৩:০০ এএম says : 0
    উন্নয়নে আওয়ামী লীগ নেতারা এগিয়ে.. এতো উন্নয়নের পর ও আমজনতা আওয়ামী লীগকে ভোট না দিয়ে যাবে কই..!!
    Total Reply(0) Reply
  • Hasan Nova ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৩:০১ এএম says : 0
    Janagon vote dile aci , na dile nai.. ai holo level playing field
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ