পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ এর স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ তার স্ত্রী ও জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদের তুলনায় কম। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এরশাদের দাখিল করা হলফ-নামা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হলফ-নামা অনুযায়ী, হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের স্থাবর সম্পত্তির মূল্যমান ২ কোটি ৫০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। বিপরীতে রওশন এরশাদের স্থাবর সম্পত্তির মূল্য ৭ কোটি ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ফলে এরশাদের তুলনায় তার স্ত্রীর স্থাবর সম্পদ বেশি প্রায় তিনগুণ।
দাখিল করা হলফ-নামা অনুযায়ী, এরশাদের নিজের নামে ৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৮০ হাজার ২০০ টাকার ও তার
স্ত্রীর নামে ৩৪ কোটি ৭৯ লাখ ৯১ হাজার ৭১৩ টাকার অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব রয়েছে। হলফ নামায় বাৎসরিক আয় দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৮ লাখ ৪২ হাজার ২০৬ টাকা। একই সঙ্গে হলফ নামায় এরশাদের ২ কোটি ৩২ লাখ ৪ হাজার ৬৩৫ টাকার দুইটি ব্যাংকে ঋণের কথাও বলা হয়েছে। ইউনিয়ন ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক থেকে এই ঋণ নেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এরশাদের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে বনানী ইউআই শপিং কমপ্লেক্স এর দোকান, বারিধারার দূতাবাস রোডের ফ্ল্যাট, বনানীর ব্লক সি’তে ফ্ল্যাট এবং গুলশানের ফ্ল্যাট। অন্যদিকে, স্ত্রী রওশন এরশাদের নামে রয়েছে পূর্বাচল ও গুলশানে জমি, বসুন্ধরা ও গুলশানে একাধিক ফ্ল্যাট।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ৬টি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে ও ৪টি মামলার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। এছাড়াও অতীতের ২৭টি মামলার কথাও জানিয়েছেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট এরশাদ। মামলা গুলোর কোনটিতে তিনি খালাস আবার কোনটিতে অব্যাহতি পেয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।