পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় দুই মামলার রায়ের প্রায় ৩৭ হাজার ৩৮৫ পৃষ্ঠার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে এ নথি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পাঠানো হয়। মামলার নথিগুলো পৌঁছালে হাইকোর্টের ডেসপাস শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ফারুখ সেগুলো গ্রহণ করেন। এর মধ্যে এই ঘটনার হত্যা মামলার রায় ৩৬৯ পাতা এবং বিস্ফোরক আইনের মামলার রায় ৩৫৬ পাতা। আর অন্যান্য নথির মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দি ও জেরা, তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে দেয়া সাক্ষীদের জবানবন্দি, যুক্তিতর্ক, আত্মপক্ষ সমর্থনের বক্তব্য, আদালতে দেয়া আসামিদের স্বীকারোক্তি, ট্রাইব্যুনালে দেয়া আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষের হাজিরা ও দরখাস্ত রয়েছে নথির ভেতরে।
গত ১০ অক্টোবর পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে স্থাপিত ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আদালত দুই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে মামলা দুটিতে বিএনপি-জামায়াত সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। এছাড়া বাকি ১১ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়। নিয়ম অনুয়ায়ী বিচারিক আদালতের মামলায় মৃত্যুদন্ডেরর রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স হিসেবে ওইসব মামলার নথি হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এসময় সুপ্রিম কোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা তা গ্রহণ করে। এরপর প্রধান বিচারপতির নির্দেশে ডেথ রেফারেন্সর শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরী ও বেঞ্চ ঠিক করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।