পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহীর বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছ থেকে এ পর্যন্ত ৩৯ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার সংগ্রহ করেছেন ২৩ জন। নিজে এবং তাদের পক্ষ থেকে এসব মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হয়।
জানা গেছে, রাজশাহী-৩ আসন থেকে সাবেক মন্ত্রী কবির হোসেনের পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন মোস্তাক হোসেন নামের এক বিএনপি নেতা। আর রাজশাহী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে রাজশাহী-২ (সদর) আসন থেকে মনোনয়ন উত্তোলন করেন সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু ও রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের জন্য মহানগর সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন। তাদের দুইজনের পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন বিএনপির রাজশাহী মহানগর সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল।
রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ি) আসনের জন্য মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত আমীর অধ্যাপক মজিবুর রহমান, বিএনপির সহ-সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, তার স্ত্রী আভা হক, ওয়াকার্স পার্টির নেতা রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের নেতা আব্দুল মান্নান, ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন বিশ্বাস।
রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বিএনপি প্রার্থী ছাড়াও মনোনয়ন নিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের ফয়সাল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদ রানা।
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা আয়েনউদ্দিন এমপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে জামায়াত নেতা অধ্যাপক মাজিদুর রহমান, সাবেক মন্ত্রী কবির হোসেন, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল হক মিলন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. একেএম মতিউর রহমান মন্টু, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রায়হানুল ইসলাম রায়হান, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের ফজলুর রহমান, সাম্যবাদি দলের সাজ্জাদ হোসেন, ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুর রহমান।
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রকৌশলী এনামুল হক এমপি, জেলা বিএনপি সভাপতি অ্যাড. তোফাজ্জল হোসেন তপু, সাবেক এমপি আবু হেনা, ও ইসলামী আন্দোলনের তাজুল ইসলাম।
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দূর্গাপুর) আসনে পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ দারা এমপি, জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল হক মাসুদ, বিএনপি নেত্রী মাহমুদা হাবীবা, বিএনপি নেতা ইসফা খাইরুল হক শিমুল, বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি নাদিম মোস্তফা, বিএনপি নেত্রী মতিয়া হক, বিএনপি নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, ও ইসলামী আন্দোলনের নেতা রুহুল আমিন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আাসনে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি, বিএনপি কেন্দ্রীয় সদস্য ও চারঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাঈদ চাঁদ, জেলা বিএনপি সহ-সভাপতি বজলুর রহমান, নুরুজ্জামান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্বল, ইসলামী আন্দোলনের নেতা আব্দুস সালাম সুরুজ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক।
নানা কৌশলে প্রচার প্রচারণা
বেশ আগে থেকেই নির্বাচনকে ঘিরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা ভোটের মাঠে নানান কৌশলে প্রার্র্থীদের কর্মী-সমর্থকরা কৌশলে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। মাঠ ঘাট বাজারের চায়ের দোকানে যেখানে যেমন করে পারছেন নিজ প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড, ও পোস্টার অপসারণের নির্দেশ থাকলেও এখনো তা দেখা যাচ্ছে নগর, শহর, গ্রামের বিভিন্ন স্থানে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মোতাবেক ১৮ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনী ব্যানার পোষ্টার অপসারণ করার কথা বলা হলেও এখনো তা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি।
রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নির্বাচনে ইচ্ছুক প্রার্থী ছাড়াও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পোস্টারও আগের মত রয়েছে। রাজশাহী মহানগর নয়, আশেপাশের এলাকা গুলোও ঝুলছে এসব পোস্টার। রাজশাহী পোস্টার অপসারণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা জানান, সব জায়গায় দৃশ্যমান বড় কোন ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন ও দলীয় প্রতীক অপসারণ করা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।