পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পবিত্র ১২ রবিউল আউয়াল উপলক্ষে মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমে তিন দিনব্যাপী ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও এ মহতি মাহফিলে দেশবরেণ্য ওলামায়ে কেরাম ও ইসলামী চিন্দাবিদগণ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জীবনীর ওপর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছেন। তিন দিনব্যাপী আয়োজিত এ তাৎপর্যপূর্ণ মাহফিলের আজ (শুক্রবার) শেষ দিন। মাগরিবের পর থেকে আলোচনা করবেন প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আলহাজ্ব মাওলানা ওসমান গনি ছালেহী এবং বাদ এশা আলোচনা করবেন সুবিখ্যাত ওয়ায়েজ ও ইসলামী চিন্তাবিদ আলহাজ্ব আল্লামা মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী। সবশেষে দেয়া পরিচালনা করবেন প্রবীন আলেমে দ্বীন গুলশান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব আলহাজ মাওলানা শামছুল হক। এ মাহফিলে সকল ধর্মপ্রাণ, আশেকে রাসূল (স.) ভাই-বোনদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করেছেন মসজিদ কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য. প্রথমদিন গত বুধবার বাদ মাগরিব আলোচনা করেন ফেনীর বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন আলহাজ প্রিন্সিপাল মাওলানা হুসাইন আহমদ ভূইয়া এবং বাদ এশা আলোচনা করেন চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ আলহাজ মাওলানা মোঃ ইদ্রিস আনছারী আল-কাদেরী। দোয়া পরিচালনা করেন, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, মসজিদে গাউছুল আজম-এর খতীব কবি আলহাজ মাওলানা রূহুল আমীন খান। দ্বিতীয় দিন গতকাল বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব আলোচনা করেন ঝালকাঠির বিশিষ্ট মোফাস্সিরে কুরআন আলহাজ্ব প্রিন্সিপাল মাওলানা আবুজাফর মোহাম্মদ ছালেহ এবং বাদ এশা আলোচনা করেন, রাজবাড়ীর পীরজাদা আলহাজ্ব প্রিন্সিপাল মাওলানা আবুল এরশাদ সিরাজুম মুনির। দোয়া পরিচালনা করেন, মহাখালী দারুল উলূম হোসাইনিয়া কামিল মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল আলহাজ মাওলানা মোঃ ইউনুস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।