পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষার্থী তাপস সরকার হত্যা মামলায় ছাত্রলীগের ২৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়া হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকতা (আইও) পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল (সোমবার) চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান আশাকে প্রধান আসামী এবং চবি ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক এরশাদ হোসেনকে হুকুমের আসামী করা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে ১৫ জন পলাতক রয়েছেন। বাকিরা জামিনে আছেন।
২০১৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর চবি ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে খুন হন সংস্কৃত বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ কর্মী তাপস সরকার। এ ঘটনায় ১৭ এপ্রিল হাটহাজারী থানায় হত্যা মামলা করেন তাপসের সহপাঠী হাফিজুল ইসলাম। এতে ৩০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়। শুরুতে মামলাটি তদন্ত করে হাটহাজারী থানা। ৮ মাস আগে মামলার তদন্ত ভার দেয়া হয় পিবিআইকে।
অভিযোগপত্রে ৩২ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। এতে ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান আশাকে মূল খুনি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার গুলিতেই তাপসের মৃত্যু হয়। তাকে দ-বিধির ৩০২ ধারায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া ছাত্রলীগ কর্মী রুবেল দে, শাহরিদ শুভ, প্রদীপ চক্রবর্তীকে দ-বিধির ৩০৭ ধারায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে ৫ থেকে ২৮ নম্বর পর্যন্ত অন্য অভিযুক্তদের সাধারণ ধারায় (১৪৩ ও ৩২৩) অভিযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া মামলার ২৯ নম্বর আসামি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এরশাদ হোসেনকে হুকুমের আসামি হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছে অভিযোগপত্রে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।