পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রেসিডেন্ট স্বাক্ষর করায় ৮ দলের সম্বয়ে গঠিত বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃবৃন্দ তীব্র ক্ষোভ ও বিস্ময় করেছেন। তারা বলেছেন, প্রেসিডেন্ট দেশবাসীকে হতাশ করেছেন। ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ দেশের মানুষ বরদাশত করবে না। এই আইনে পুলিশকে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা অবিশ্বাস্য। আইনের কতিপয় ধারা স্পষ্টতই সংবিধান পরিপন্থী। দেশের মানুষ কোনোভাবেই তাদের নাগরিক স্বাধীনতা হরণকারী এই আইনকে বরদাশত করবে না। গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে বাম জোটের নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
বাম নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের মতো প্রেসিডেন্টও এই আইন নিয়ে গণমাধ্যমসহ দেশবাসীর প্রবল আপত্তি ও ক্ষোভের গভীরতা বুঝতে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি দেশবাসীকে চরমভাবে হতাশ করে আইনে সই করলেন। ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’কে নাগরিকদের অবশিষ্ট বাক-স্বাধীনতা হরণকারী হিসেবে আখ্যায়িত করে নেতৃবৃন্দ বলেন, জনগণের কোনো অংশের মতামতকে আমলে না নিয়ে যেভাবে এই আইন পাশ করা হলো তা একদিকে সরকারের চূড়ান্ত স্বেচ্ছাচারীতার বহিঃপ্রকাশ। অন্যদিকে সরকারের দুর্নীতি আর দুষ্কর্মকে ঢেকে রাখার উদ্দেশ্যেই যে করা হয়েছে তাও অত্যন্ত স্পষ্ট। সম্পাদক পরিষদের সঙ্গে তিন মন্ত্রীর বৈঠকের পর বিলটি আবার মন্ত্রী পরিষদে উত্থাপিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল। বিস্ময়করভাবে মন্ত্রী পরিষদের সভায় বিলটি উত্থাপিত বা আলোচিতও হলো না; আইনে কোনো সংশোধনীও আনা হলো না; বিতর্কিত ধারাগুলোকে বাদও দেওয়া হলো না।
যুক্ত বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন বাম জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক, সিপিবি’র মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও মোঃ শাহ আলম, বাসদের খালেকুজ্জামান, বাসদ (মার্কসবাদী)-এর মুবিনুল হায়দার চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের মাশাররফ হোসেন নান্নু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির মোশরেফা মিশু ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের হামিদুল হক। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।