পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘সরকার (আওয়ামী লীগ) নিজেদের কর্মকান্ডে ভীত সন্তস্ত্র বলেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, সরকার নিজেদের মধ্যেই অপরাধী মন কাজ করছে। তারা এসব কাজের বৈধতা দিতে ডিজটিাল আইন করেছে। তবে এনিয়ে দেশের জনগণের একটি অংশের নিরবতা অস্বাভাবিক। তিনি আরো বলেন, সরকার জনগণকে এধরণের আইন কালাকানুন করে মৃত সৈনিকে পরিণত করতে চায়। তারা চায় জনগণকে মৃত সৈনিক বানিয়ে রাখতে। আর এর ফাঁকে তারা ভুড়িভোজের উৎসবে মেতে উঠবে। তবে এই আইনের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য সম্পাদক পরিষদকে ধন্যবাদ জানাতে হয়। গতকাল গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন। মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, আইনজীবী হাসনাত কাইয়ুম।
মণিসিংহ-ফরহাদ স্মৃতি ট্রাস্ট্রের মনির আজাদ সেমিনার কক্ষে ‘গণবিরোধী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ঃ সংবাদমাধ্যম এবং নাগরিকদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। জোনায়েদ সাকি বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটিকে নিবর্তনমূলক বললেও তো কম বলা হয়। এটা রীতিমত একটা সন্ত্রাসী আইন। তথ্যপ্রযুক্তির কারণে জনগণের বাকস্বাধীনতার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তাকে রুদ্ধ করাই এই আইনের লক্ষ্য। তাছাড়া জামিন পাবার মত মৌলিক অধিকারকে এই আইনের একাধিক ধারার মাধ্যমে বাতিল করা হয়েছে। এএ আইন দেশের সংবিধান, আইনের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা মানবাধিকারের বিরোধী। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।