পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720415280](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার খালাস চেয়ে করা আপিলের শুনানি আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো: মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী। তাকে সহায়তা করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন প্রমুখ। অন্যদিকে দু্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
শুনানিতে এ জে মোহাম্মদ আলী বিচারিক আদালতের রায়ের ২৫৫ পৃষ্ঠা থেকে ৩০০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত পড়ে শোনান এবং সেখান থেকে বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরেন। তিনি আদালতকে বলেন, ১৯৯৩ সালে কুয়েতের আমিরের কাছ থেকে টাকা আসে তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে। এই টাকা একটি প্রাইভেট ব্যাংক থেকে অন্য একটি প্রাইভেট ব্যাংকে এবং ব্যাক্তি পর্যায়ে আদান-প্রদান হয়। যা সরকারি কোনো কার্যক্রমের মধ্যে ছিলো না। অথচ দুদক চেক প্রদানের বিষয়ে দুই জায়গায় দুইটি তারিখ দেখিয়েছে।
এরপর মোহাম্মদ আলী এই মামলার অন্যতম সাক্ষি ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীর সাক্ষ্যের অংশ পড়েন এবং লর্ড ডেনিমের উদাহরণ দেন। তিনি আদালতকে আরো বলেন, এই মামলার যথাযথভাবে দায়ের করা হয়েছে কিনা সেটা দেখার বিষয়। এ পর্যায়ে আদালত এ জে মোহাম্মদ আলীকে উদ্দেশ করে বলেন, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীর সাক্ষ্য অংশে তো আপনার (খালেদা জিয়ার পক্ষে যুক্তির অংশ) কিছু নেই। জবাবে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি (খালেদা জিয়ার অভিযোগ) তো কোথাও নেই, তারপরও তো আছি।
এরপর এ জে মোহাম্মদ আলী আদালতের কাছে শুনানি করতে সময় চান। তখন আদালত বলেন, ঠিক আছে। আপনাদের রোববার পর্যন্ত সময় দিচ্ছি। যেখানে যেখানে আপনার (খালেদা জিয়ার পক্ষে যুক্তি দেখানোর) বিষয় আছে সেখানে সেখানে বলবেন। এ পর্যায়ে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, আমাকে তো সবই বলতে হবে। এরপর আদালত এ মামলার কার্যক্রম আগামী রোববার (৭ অক্টোবর) পর্যন্ত মুলতবি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।