পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) হৃদরোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. সৈয়দ আলী আহসান প্রাইভেট চেম্বার ছাড়া রোগী দেখেন না। কিছুদিন পূর্বে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সিলেট থেকে চিকিৎসা নিতে আসেন মনির উদ্দিন। বিএসএমএমইউতে হৃদরোগ বিভাগে এলে ড. সৈয়দ আলী আহসান তার এনজিওগ্রাম করে চারটি ব্লক পান। চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক দুটি ব্লকে রিং পড়ানো হয়। এরপর পাঁচদিন পর রোগীকে ছাড়পত্র দিয়ে বলেন, তিনদিন পরে কিছু টেস্ট করে তাকে দেখানোর জন্য। ছাড়পত্রের সঙ্গে একটা প্রাইভেট হাসপাতালের কার্ডও জুড়ে দেন। তিনদিন পর বিএসএমএমইউতে ড. আলী আহসানের চেম্বারে দেখা করতে গেলে তিনি বলেন, ‘আমার প্রাইভেট চেম্বারে না গেলে রিপোর্ট দেখতে পারবো না।’ এমনকি তার সহকারি চিকিৎসকও বলেন, ‘স্যার তার চেম্বার ছাড়া রোগী দেখেন না।’ অবশেষে মনির উদ্দিন রিপোর্ট না দেখিয়েই চলে আসেন।
জানা গেছে, এর আগেও তার বিরুদ্ধে রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। বিএসএমএমইউতে কোন রোগী গেলেই তাকে প্রাইভেট হাসপাতালের কার্ড ধরিয়ে দেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, সৈয়দ আলী আহসান বরাবরই রোগীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। রোগীদের জিম্মি করে তাদেরকে বাধ্য করেন প্রাইভেট চেম্বারে দেখা করার জন্য। চিকিৎসকের মমত্ববোধে মুগ্ধ হওয়ার বদলে দুর্ব্যবহারে ভীত হওয়ার অভিজ্ঞতাই তার কাছে আসা রোগীদের বেশি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–ুয়া বলেন, চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে লিখিতভাবে দেওয়ার জন্য। অভিযোগ আসলে অবশ্যই এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।