পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন বিএনপির চেয়ারর্পাসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি দাখিল করেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। শিগগিরই আবেদনটি শুনানির জন্য আদালতে উপস্থাপন করা হবে জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গত ২০ সেপ্টেম্বর বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার কাজ পরিচালনার যে আদেশ দিয়েছেন তা আইন বহির্ভূত। এ কারণে খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে একটা রিভিশন আবেদন করা হয়েছে।এ মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে বিচার কাজ চলবে বলে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান গত ২০ সেপ্টেম্বর যে আদেশ দিয়েছেন, তা কেন বাতিল করা হবে না- তা জানতে রুল চাওয়া হয়েছে আবেদনে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও রাষ্ট্রকে এ আবেদনে বিবাদী করা হয়েছে। আদালত রুল জারি করলে, তার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম স্থগিত চওয়া হয়েছে।
কায়সার কামাল আরে বলেন, আমরা মনে করি, ওই আদালতটাই অবৈধ। বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থতার কারণে আদালতে হাজির হননি। সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে তার সুস্থতা সবার আগে দেখা উচিত। ফৌজদারি আইন অনুযায়ী কোনো অসুস্থ ব্যক্তিকে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায় না ।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া নাজিমউদ্দিন রোডের যে কারাগারে গত ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি, সেই কারাগারেই একটি কক্ষে বিশেষ এজলাস বসিয়ে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচার শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। কিন্তু সেই আদালতেও খালেদা জিয়াকে আনতে না পেরে গত ২০ সেপ্টেম্বর তার অনুপস্থিতিতেই বিচার চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত দেন বিচারক। এদিকে তিনটি ধার্য তারিখে আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন না করায় বিচারের এ অংশটি বাদ দিয়েই রায়ের তারিখ নির্ধারণের জন্য বুধবার আদালতের কাছে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এ বিষয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর আদেশের দিন রেখেছেন বিচারক ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।