পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার কাজ চলবে কিনা এ সংক্রান্ত আদেশ দেয়া হবে আগামি ২০শে সেপ্টেম্বর। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচারক ড. আখতারুজ্জামান আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। বেলা সাড়ে ১১টায় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৫ নং বিশেষ জজ ড. মো. আখতারুজ্জামানের অস্থায়ী আদালতে এ মামলার শুনানী শুরু হয়। আদালতে কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে আবেদন জানান দুই আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদার। আবেদনে বলা হয়, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ও কাস্টডির ধারণা নিতে তার সঙ্গে দেখা করতে চান এ দুই আইনজীবী। এ ছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসনের জামিন বৃদ্ধির আবেদনও করা হয়েছে। আবেদনে তারা আরও বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে তার আইনজীবীদের বর্তমানে কোনো ধারণা নেই। তার (খালেদা) শারীরিক অবস্থা ও কাস্টডির বিষয়ে খবরাখবর রাখা আবশ্যক হয়ে পড়েছে। খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানীতে অংশ নেন আইনজীবি সানাউল্লাহ মিয়া, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. আখতারুজ্জামান।
দুদকের পক্ষে অংশ নেন মোশাররফ হোসেন কাজল। আদালতের বিচারক উভয়পক্ষের শুনানী শেষে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে কিনা ২০শে সেপ্টেম্বর এ সংক্রান্ত আদেশ দেয়া হবে বলে জানান। একই সঙ্গে খালেদার আইনজীবিদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত জানান, খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়টি জেল কর্তৃপক্ষ জেল কোড অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন। শুনানীকালে দুদকের আইনজীবি মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, খালেদা জিয়া যদি আদালতে না আসেন কিংবা অনুপস্থিত থাকেন তাহলে তার অনুপস্থিতেই এ মামলার রায় ঘোষণার আবেদন জানাবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।