পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালতে হাজির হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এখানে ন্যায় বিচার হবে না। আপনাদের মন যা চায়, তাই করেন। যতদিন ইচ্ছা সাজা দেন। তিনি বলেন, আমার শরীর ভালো নেই। বারবার আসতে পারবো না। এখানে প্রসিকিউশনের ইচ্ছায় সব হয়। আদালতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমার মেডিকেল রিপোর্ট এখানে আছে। মেডিকেল রিপোর্ট দেখেন।
তাতেই বুঝতে পারবেন। এর আগে বেলা ১২টা ১৩ মিনিটে হুইল চেয়ারে করে জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতির মামলায় হাজিরা দিতে খালেদা জিয়াকে নাজিম উদ্দিন রোডের কেন্দ্রিয় কারাগারের আদালতে আনা হয়। আদালত চলাকালীন পুরো সময়টাই তিনি হুইল চেয়ারে বসে ছিলেন। এ সময় খালেদা জিয়ার পক্ষের কোন আইনজীবি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
আদালতের শুরুতেই দুদকের আইনজীবি মোশাররফ হোসেন কাজল যুক্তিতর্কের জন্য শুনানীর আবেদন জানান। এ সময় ঢাকা জেলা আনিজীবি সমিতির সভাপতি এডভোকেট গোলাম মোস্তফা আদালতকে বলেন, আসামীপক্ষের আইনজীবিদের অনুপস্থিতিতে শুনানী শুরু করা সমীচীন হবে না। পরে বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান শুনানীর জন্য আগামী ১২ ও ১৩ই সেপ্টেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করেন। আদালতে খালেদা জিয়া ন্যায় বিচার হবে না বলে মন্তব্য করেন। তিনি তার অসুস্থ্যতার কথা উল্লেখ করে বলেন, আমি বারবার এখানে আসতে পারবো না।
পরে আদালত থেকে চলে যাওয়ার সময় বিএনপি চেয়ারপারসন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। এখানে ৭দিন আগে থেকে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। গতকাল গেজেট প্রকাশের কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু আমার আনিজীবিরা গেজেট পায়নি। এক পর্যায়ে খালেদা জিয়া বলেন, আমার শারীরিক অবস্থা ভালো না। তিনি তার বাম হাত দেখিয়ে বলেন, এ হাতটা ইয়ে হয়ে গেছে, ডান পা বাঁকাতে পারি না। আমি খুবই অসুস্থ্য। তিনি আবারো বলেন, আমি বারবার এখানে আসতে পারবো না। ওরা যা খুশি তাই করুক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।