পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719541819](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পূবালী ব্যাংক থেকে প্রায় ২৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের করা মামলার তদন্তে মাত্র সাড়ে ৩ লাখ টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্ত কর্মকর্তা। ওই কর্মকর্তার প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন অভিযোগপত্র অনুমোদন দিয়েছে। এ তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে শিগগিরই আদালতে চার্জশিট দেবেন দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন। সম্প্রতি কমিশন ২০০৫ সালে ব্যাংকটির দায়ের করা এ মামলার চার্জশিট অনুমোদন দেয়। ওই অর্থ আত্মসাৎ মামলার আসামি হলেনÑ মেসার্স অনির্বাণ সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো: মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ। চার্জশিটেও তিনি আসামি হচ্ছেন। তবে ২৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা হলেও এত বছর পর চার্জশিটে তার বিরুদ্ধে সাড়ে ৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায়, পূবালী ব্যাংকের কনজুমার্স ক্রেডিট প্রকল্পের আওতায় এজেন্ট নিযুক্ত হন মেসার্স অনির্বাণ সার্ভিসেস লিমিটেডের এমডি মো: মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ। প্রকল্পের আওতায় গ্রাহকের কাছে ঋণ বিতরণ ও তা আদায় করার কথা। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, তিনি ১৭৩ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ২৮ লাখ ৮১ হাজার ১৮৩ টাকা তুলে আত্মসাৎ করেন। ১৯৯৮ সালের এ ঘটনায় ২০০৫ সালে বিশেষ আদালতে পূবালী ব্যাংক বাদি হয়ে মামলা দায়ের করে। পরে ২০১২ সালে মামলা তদন্তের ভার দুদকের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত শেষে দুদকের প্রতিবেদনে সাড়ে ৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ প্রমাণিত বলে উল্লেখ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।