পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ২০ দলীয় জোটের পরিধি বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আমরা জোটের পরিধি বাড়াতে চাই, সব গণতান্ত্রিক দলকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই। গতকাল রাজধানীর রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) এক আলোচনা সভায় তিনি এই ইঙ্গিত দেন। শফিক রেহমান, মাহমুদুর রহমান মান্না, শওকত মাহমুদসহ গ্রেপ্তারকৃত সকল রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে ২০ দলীয় জোটের শরীক দলটি এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। এনপিপি চেয়ারম্যান
ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, বিএনপি নেতা নিতাই রায় চৌধুরী, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, এনপিপি ভাইস চেয়ারম্যান আ হ ম জহির হোসেন হাকিম, এনপিপি মহাসচিব মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, এনপিপি নেতা এস এম অহিদুর রহমান, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার এনাম, আবুল বাশার প্রমুখ।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার নিজেদের নার্ভাসনেসের কারণে শফিক রেহমানকে গ্রেপ্তার করেছে। সরকারের অপকর্মের কারণে জনগণ যখন অতিষ্ঠ হয়ে ফুঁসছে তখন তাদের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতেই সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে সরকার গণতন্ত্রের পক্ষের মানুষদেরকে ম্যাসেজ দিয়েছে, বাড়াবাড়ি করো না, বাড়াবাড়ি করলে তোমাদের পরিণতিও তাদের মতো হবে। তিনি বলেন, সরকার একটি অপকর্ম ঢাকার জন্য আরেকটি অপকর্ম করে। তনু হত্যা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় মানুষ যখন ফুঁসে উঠেছে তখন শফিক রেহমানের ইস্যু সামনে এনে দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, একই কারণে সবগুলো মামলায় জামিন পাওয়ার পরও একটার পর একটি মামলায় তাকে শ্যোন এরেস্ট দেখানো হচ্ছে। নতুন করে এই মামলায় যে শ্যোন এরেস্ট দেখানোর চেষ্টা চলছে, এর কোনও ভিত্তি নেই। ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, সরকারের পায়ের নীচে মাটি নেই। যেটুকু ছিল তাও দুর্বল হয়ে গেছে। এ জন্য বিরোধ পক্ষকে নানাভাবে হয়রানী করছে। ২০ দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে কারাগারে রেখে এখন দল সমর্থিত বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ভূয়া অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের কারাগারে নিচ্ছে। এ ভাবে গণবিচ্ছিন্ন এ সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।