পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : সরকার এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চাপে বিশ্বে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দিন দিন সঙ্কুচিত হয়ে আসছে বলে মন্তব্য করেছে একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম পর্যবেক্ষক সংস্থা। গতকাল প্যারিস ভিত্তিক ‘রিপোটার্স উইদাউট বর্ডারস’ নামের সংস্থাটি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বের বেশ কিছু নেতা গণমাধ্যম সম্পর্কে মানুষের ভয় ও অবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করেছে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গণমাধ্যমকে বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। গণমাধ্যমের বহুত্ববাদ, স্বাধীনতা, আইনিকাঠামো এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলো নিয়ে ১৮০টি দেশের উপর গবেষণা করে গণমাধ্যমের এ সূচকটি প্রকাশ করা হয়। ‘সাংবাদিকতা’ নামের যোগ্য এ বিষয়টিকে প্রচারণা এবং কায়েমি স্বার্থে স্পন্সরকারীদের হাত থেকে অবশ্যই রক্ষা করতে হবে।”
এ রিপোর্ট অনুসারে ইউরোপ যেখানে সবচেয়ে মুক্ত গণমাধ্যম অঞ্চল, সেখানে পোল্যান্ড ও হাঙ্গেরির মতো দেশগুলোতে সরকারকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর বিভিন্ন বাধানিষেধ আরোপ করতে দেখা গেছে।
মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকায় সাংবাদিকরা সন্ত্রাসবাদ, সশস্ত্র-সঙ্ঘাত এবং কর্তৃপক্ষের হুমকির শিকার হচ্ছেন। ল্যাটিন আমেরিকায় সাংবাদিকরা অপরাধ, সহিংসতা এবং দুর্নীতির দ্বারা বাধাগ্রস্থ হচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রে তারা সম্মুখিন হচ্ছেন সাইবার নজরদারির।
পূর্ব এশিয়ায় গণতান্ত্রিক দেশ জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায়ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। চীনে কমিউনিস্ট পার্টি গণমাধ্যমের উপর তাদের দমননীতি অব্যাহত রেখেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।
প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে এ স্বাধীনতা অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে ইউক্রেনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আগের তুলনায় বেড়েছে বলে সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়। সূত্র ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।